অনলাইন
শিক্ষকের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
বকশীগঞ্জে ছাত্রীকে অশ্লীল এসএমএস, উত্তপ্ত স্কুল ক্যাম্পাস
বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
১৮ এপ্রিল ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৪:০০ পূর্বাহ্ন
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা ধানুয়া কামালপুর কো-অপারেটিভ উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেনীর এক শিক্ষার্থীকে একই স্কুলের ইংরেজি শিক্ষক ১লা বৈশাখে মোবাইল ফোনে অশ্লীল এসএমএস দেয়। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। তারা আজ বৃহস্পতিবার ওই শিক্ষকের বিচার দাবিতে বিক্ষোভ করেছে। স্কুলের মুল ফটক আটকে তারা স্কুল ক্যাম্পাসে দফায় দফায় বিক্ষোভ করে।
এ আগে ওই স্কুল ছাত্রী ও তার মা বিচারের জন্য স্কুলে আসলে আরাফাত আনু নামে এক ব্যক্তি স্কুল ক্যাম্পাস থেকে মা ও মেয়েকে তাড়িয়ে দেয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে।
স্থানীয়ভাবে জানা যায়, ইংরেজী বিভাগের শিক্ষক আরিফুর রহমান ২ বছর আগে বিদ্যালয়টিতে সহকারি শিক্ষক হিসাবে যোগদান করেন। গত ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখে স্কুল ছাত্রীকে না পেয়ে তার বাবার মোবাইল ফোনে অশ্লীল কথা বার্তা লিখে পাঠায় দেয়। পরে শিক্ষার্থীর বাবা বিষয়টি মেয়ের কাছে জিজ্ঞাসা করলে শিক্ষকের কু-কৃীতির কথা বাবার কাছে স্বীকার করে।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফরহাদ হোসেন জানান, তার বিষয়ে আমরা একটি অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। স্থানীয় কামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন জানান, ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ বিষয়ে মাধ্যমিক শিক্ষক কর্মকর্তা সানোয়ার হোসেন জানান, ঘটনাটি প্রধান শিক্ষক আমাকে জানিয়েছেন। উক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ আগে ওই স্কুল ছাত্রী ও তার মা বিচারের জন্য স্কুলে আসলে আরাফাত আনু নামে এক ব্যক্তি স্কুল ক্যাম্পাস থেকে মা ও মেয়েকে তাড়িয়ে দেয়ার খবর ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে।
স্থানীয়ভাবে জানা যায়, ইংরেজী বিভাগের শিক্ষক আরিফুর রহমান ২ বছর আগে বিদ্যালয়টিতে সহকারি শিক্ষক হিসাবে যোগদান করেন। গত ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখে স্কুল ছাত্রীকে না পেয়ে তার বাবার মোবাইল ফোনে অশ্লীল কথা বার্তা লিখে পাঠায় দেয়। পরে শিক্ষার্থীর বাবা বিষয়টি মেয়ের কাছে জিজ্ঞাসা করলে শিক্ষকের কু-কৃীতির কথা বাবার কাছে স্বীকার করে।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফরহাদ হোসেন জানান, তার বিষয়ে আমরা একটি অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। স্থানীয় কামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন জানান, ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ বিষয়ে মাধ্যমিক শিক্ষক কর্মকর্তা সানোয়ার হোসেন জানান, ঘটনাটি প্রধান শিক্ষক আমাকে জানিয়েছেন। উক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।