শিক্ষাঙ্গন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
ডাইনিংয়ের খাবারে অনীহা, ক্যান্টিনের দাবি শিক্ষার্থীদের
কুবি প্রতিনিধি
১৮ এপ্রিল ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১২:০২ অপরাহ্ন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম হলের প্রায় ২৩০ জন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডাইনিংয়ে খাবার খান মাত্র ৮৫ জন শিক্ষার্থী। মানসম্মত খাবারের রান্না না হওয়া ও কর্তপক্ষ ভর্তুকি না দেয়ায় ডাইনিংয়ের প্রতি অনীহা তৈরী হয়েছে আবাসিক শিক্ষার্থীদের। শিক্ষার্থীদের দাবি, প্রতিটি হলে ক্যান্টিনের ববস্থা করা হলে স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা দূর হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু কাজী নজরুল ইসলাম হলে নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য তিন হলেরও একই অবস্থা। হলগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলে প্রায় ২৩০ জনের ৮০ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ২৩০ জনের মধ্যে ১৩০ জন ডাইনিংয়ের খাবার খান। মেয়েদের একমাত্র হলে ৩১০ জনের মধ্যে ডাইনিংয়ের খাবার গ্রহলণ করেন ১৪০ জন ছাত্রী।
শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মো. আল আমিন বলেন, হলে খাবার নিন্ম মানের হওয়ায় বাইরে খাবার খেতে হয়। যার ফলে একদিকে বেশি টাকা খরচ অন্যদিকে সময় নষ্ট হওয়ায় পড়াশোনারও ক্ষতি হচ্ছে। হলে ক্যান্টিনের ব্যবস্থা থাকলে অনেকাংশেই এই সমস্যা দূর হতো।
নজরুল হলের এক আবাসিক শিক্ষার্থী বলেন, হলের ডাইনিং মিলের রেট ২৬-২৭ টাকা পড়ে আর বাইরের মেসে একই টাকা। কষ্ট হলেও বাধ্য হয়ে বন্ধুদের মেসে মিল চালায়। পড়াশোনা করার জন্য সামান্য খাবার তো খেতে হবে।
নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলের আবাসিক শিক্ষার্থী তাসনিম জাহান শিপ্রা বলেন, মেয়েদের বেশির ভাগ হলে ডাইনিংয়ের নাজুক অবস্থা থাকায় আমাদের বাইরের খাবারের দোকানে যেতে হয়। সেখানেও নিম্ন মানের খাবার বেশি দামে খেতে হয়। অনেক সময় নোংরা পরিবেশে তৈরি পঁচা-বাসি খাবারও খেতে হয় আমাদের।
কাজী নজরুল ইসলাম হলের ডাইনিং ম্যানেজার আবেদিন কবির বলেন, মিলের পরিমাণ কম হওয়ায় মিল রেট বেশি হচ্ছে। নিম্মমানের খাবার রান্না করায় হলের বাবুর্চি আয়াত আলীর বিরুদ্ধে ছাত্ররা অভিযোগ দেয়ায় প্রভোস্ট বরাবর অভিযোগ দেয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের বলেন, হলে ভর্তুকি ও ক্যান্টিন দেয়ার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় এখন কোন সিদ্ধান্ত নেয়নি। যদি কেউ উদ্যোগ গ্রহণ করে হলে প্রভোস্টের অনুমতি নিয়ে ক্যান্টিন দিতে চায় তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তা বিবেচনা করবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু কাজী নজরুল ইসলাম হলে নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য তিন হলেরও একই অবস্থা। হলগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলে প্রায় ২৩০ জনের ৮০ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ২৩০ জনের মধ্যে ১৩০ জন ডাইনিংয়ের খাবার খান। মেয়েদের একমাত্র হলে ৩১০ জনের মধ্যে ডাইনিংয়ের খাবার গ্রহলণ করেন ১৪০ জন ছাত্রী।
শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মো. আল আমিন বলেন, হলে খাবার নিন্ম মানের হওয়ায় বাইরে খাবার খেতে হয়। যার ফলে একদিকে বেশি টাকা খরচ অন্যদিকে সময় নষ্ট হওয়ায় পড়াশোনারও ক্ষতি হচ্ছে। হলে ক্যান্টিনের ব্যবস্থা থাকলে অনেকাংশেই এই সমস্যা দূর হতো।
নজরুল হলের এক আবাসিক শিক্ষার্থী বলেন, হলের ডাইনিং মিলের রেট ২৬-২৭ টাকা পড়ে আর বাইরের মেসে একই টাকা। কষ্ট হলেও বাধ্য হয়ে বন্ধুদের মেসে মিল চালায়। পড়াশোনা করার জন্য সামান্য খাবার তো খেতে হবে।
নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলের আবাসিক শিক্ষার্থী তাসনিম জাহান শিপ্রা বলেন, মেয়েদের বেশির ভাগ হলে ডাইনিংয়ের নাজুক অবস্থা থাকায় আমাদের বাইরের খাবারের দোকানে যেতে হয়। সেখানেও নিম্ন মানের খাবার বেশি দামে খেতে হয়। অনেক সময় নোংরা পরিবেশে তৈরি পঁচা-বাসি খাবারও খেতে হয় আমাদের।
কাজী নজরুল ইসলাম হলের ডাইনিং ম্যানেজার আবেদিন কবির বলেন, মিলের পরিমাণ কম হওয়ায় মিল রেট বেশি হচ্ছে। নিম্মমানের খাবার রান্না করায় হলের বাবুর্চি আয়াত আলীর বিরুদ্ধে ছাত্ররা অভিযোগ দেয়ায় প্রভোস্ট বরাবর অভিযোগ দেয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের বলেন, হলে ভর্তুকি ও ক্যান্টিন দেয়ার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় এখন কোন সিদ্ধান্ত নেয়নি। যদি কেউ উদ্যোগ গ্রহণ করে হলে প্রভোস্টের অনুমতি নিয়ে ক্যান্টিন দিতে চায় তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তা বিবেচনা করবে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]