শেষের পাতা
স্বাধীন দেশে কুয়াশাচ্ছন্ন নির্বাচন কাম্য নয়
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ এপ্রিল ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
গণতন্ত্রে অবিশ্বাসীরাই ভোটের উৎসবকে কলুষিত করতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার। বলেছেন, ভোট সুষ্ঠু না হলে নির্বাচন ও গণতন্ত্রের ঔজ্জ্বল্য নষ্ট হয়ে যায়। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইটিআই) ভবনে গতকাল বুধবার ভোটার তালিকা হালনাগাদ-২০১৯ উপলক্ষে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধনকালে মাহবুব তালুকদার বলেন, ভোট দুই অক্ষরের একটি ছোট শব্দ।
তবে এর ব্যাপ্তি অত্যন্ত বিস্তৃত ও ব্যাপক। ভোটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গণতন্ত্র। তিনি বলেন, ভোট হচ্ছে স্বাধীন দেশে জনগণের সার্বভৌমত্বের প্রতীক একটি পবিত্র আমানত। ভোটের মাধ্যমেই ভোটাররা তাদের প্রতিনিধি বেছে নেয়ার সুযোগ পান এবং এতে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়। আমরা যাকে নির্বাচন বলি। নির্বাচন হলো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার একমাত্র অবলম্বন। যারা গণতন্ত্রের প্রতি বিশ্বাস স্থান করেন না, তারা ভোটের উৎসবকে কলুষিত করতে চান। নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চান। ভোট জনগণের রক্ষাকবচ। ভোটের মাধ্যমে জনগণ অংশগ্রহণ করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। ভোট সুষ্ঠু না হলে নির্বাচন ও গণতন্ত্রের কোন ঔজ্জ্বল্য থাকে না। স্বাধীন দেশের অস্বচ্ছ নির্বাচন তথা কুয়াশাচ্ছন্ন নির্বাচন কাম্য নয়।
মাহবুব তালুকদার বলেন, ১লা মার্চ প্রথমবারের মতো পালিত হয় জাতীয় ভোটার দিবস। প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘ভোটার হব, ভোট দেব’। কথাটা খুব সাদামাটা মনে হলেও এর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। ১৮ বছর হলেই একজন নাগরিক ভোটার হয়ে যান তবে ‘ভোট দেব’ কথাটার সঙ্গে রাজনৈতিক ও পারিপার্শ্বিক অবস্থার সম্পর্ক রয়েছে। সামান্য ভোট দেয়ার জন্যই তো আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের অসামান্য আয়োজন। তবে একজন ভোটার নির্বিঘ্নে বাড়ি থেকে বেরিয়ে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে নিজের পছন্দ অনুযায়ী প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নিরাপদে বাড়ি ফিরবেন, এইটুকু চাওয়া অনেক সময় স্বাভাবিকভাবে পূরণ করা সম্ভব হয় না। ভোট প্রদানের নেতিবাচক ঘটনাক্রম অনেক সময় জাতীয় ও আন্তার্জাতিক সংবাদের শিরোনাম পর্যন্ত হয়। মাহবুব তালুকদার বলেন, ভোট শুষ্ঠু ও শুদ্ধ হওয়ার পূর্বশর্ত হলো শুদ্ধ ভোটার তালিকা।
ভুয়া ভোটারদের কাগুজে উপস্থিতি নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে প্রহসনে পরিণত করে। এছাড়া ভোটার তালিকায় মৃত ও স্থানান্তরিত ভোটাদের উপস্থিতি সুষ্ঠু নির্বাচনের অন্তরায়। এজন্যই নির্বাচন কমিশন ভোটারতালিকা সম্পর্কে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছে। প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনাদের মধ্যে নিষ্ঠা ও সততা না থাকলে ভোটার তালিকা যথাযথ হওয়া সম্ভব নয়। যদি নিষ্ঠার সঙ্গে তালিকা প্রণয়ন না করা হয়, তা হলে ভোটার তালিকা তৈরির উদ্দেশ্যই ব্যাহত হবে। আর যদি সততার সঙ্গে এই দায়িত্ব পালন না করা হয়, তা হলে নির্বাচনই বিপর্যয়ের মধ্যে পড়তে পারে।
তবে এর ব্যাপ্তি অত্যন্ত বিস্তৃত ও ব্যাপক। ভোটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে গণতন্ত্র। তিনি বলেন, ভোট হচ্ছে স্বাধীন দেশে জনগণের সার্বভৌমত্বের প্রতীক একটি পবিত্র আমানত। ভোটের মাধ্যমেই ভোটাররা তাদের প্রতিনিধি বেছে নেয়ার সুযোগ পান এবং এতে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়। আমরা যাকে নির্বাচন বলি। নির্বাচন হলো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার একমাত্র অবলম্বন। যারা গণতন্ত্রের প্রতি বিশ্বাস স্থান করেন না, তারা ভোটের উৎসবকে কলুষিত করতে চান। নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চান। ভোট জনগণের রক্ষাকবচ। ভোটের মাধ্যমে জনগণ অংশগ্রহণ করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। ভোট সুষ্ঠু না হলে নির্বাচন ও গণতন্ত্রের কোন ঔজ্জ্বল্য থাকে না। স্বাধীন দেশের অস্বচ্ছ নির্বাচন তথা কুয়াশাচ্ছন্ন নির্বাচন কাম্য নয়।
মাহবুব তালুকদার বলেন, ১লা মার্চ প্রথমবারের মতো পালিত হয় জাতীয় ভোটার দিবস। প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘ভোটার হব, ভোট দেব’। কথাটা খুব সাদামাটা মনে হলেও এর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। ১৮ বছর হলেই একজন নাগরিক ভোটার হয়ে যান তবে ‘ভোট দেব’ কথাটার সঙ্গে রাজনৈতিক ও পারিপার্শ্বিক অবস্থার সম্পর্ক রয়েছে। সামান্য ভোট দেয়ার জন্যই তো আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েনের অসামান্য আয়োজন। তবে একজন ভোটার নির্বিঘ্নে বাড়ি থেকে বেরিয়ে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে নিজের পছন্দ অনুযায়ী প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নিরাপদে বাড়ি ফিরবেন, এইটুকু চাওয়া অনেক সময় স্বাভাবিকভাবে পূরণ করা সম্ভব হয় না। ভোট প্রদানের নেতিবাচক ঘটনাক্রম অনেক সময় জাতীয় ও আন্তার্জাতিক সংবাদের শিরোনাম পর্যন্ত হয়। মাহবুব তালুকদার বলেন, ভোট শুষ্ঠু ও শুদ্ধ হওয়ার পূর্বশর্ত হলো শুদ্ধ ভোটার তালিকা।
ভুয়া ভোটারদের কাগুজে উপস্থিতি নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে প্রহসনে পরিণত করে। এছাড়া ভোটার তালিকায় মৃত ও স্থানান্তরিত ভোটাদের উপস্থিতি সুষ্ঠু নির্বাচনের অন্তরায়। এজন্যই নির্বাচন কমিশন ভোটারতালিকা সম্পর্কে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছে। প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনাদের মধ্যে নিষ্ঠা ও সততা না থাকলে ভোটার তালিকা যথাযথ হওয়া সম্ভব নয়। যদি নিষ্ঠার সঙ্গে তালিকা প্রণয়ন না করা হয়, তা হলে ভোটার তালিকা তৈরির উদ্দেশ্যই ব্যাহত হবে। আর যদি সততার সঙ্গে এই দায়িত্ব পালন না করা হয়, তা হলে নির্বাচনই বিপর্যয়ের মধ্যে পড়তে পারে।