শেষের পাতা
সেই ওসি’র বিরুদ্ধে মামলা তদন্তের নির্দেশ
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন
সোনাগাজীর বরখাস্তকৃত ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। পরে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন-পিবিআইকে মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৩০শে
এপ্রিল প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসলাম জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।
জবানবন্দিতে মামলার বাদী ব্যারিস্টার সুমন উল্লেখ করেন, নুসরাত হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের আলোচিত হত্যাকাণ্ডের একটি। হতভাগ্য নুসরাতকে পরীক্ষা কেন্দ্রের পাশের ভবনের ছাদে ডেকে নিয়ে কেরোসিন দিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়া হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে নুসরাত যৌন হয়রানির অভিযোগ করতে ফেনীর সোনাগাজী থানায় যান। থানায় যাওয়ার পর ওসি মোয়াজ্জেম তার রুমে নিয়ে ঘটনার পুরো বিষয় শোনেন। এ সময় তিনি নুসরাতকে নানা বিষয়ে আপত্তিকরভাবে জেরা করেন। একই সঙ্গে তিনি ওই জেরার পুরো ঘটনা নিজের মোবাইল ফোনে ভিডিও করেন। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, জেরার সময় ওসি নুসরাতকে অত্যন্ত অপমানজনক ও আপত্তিকর নানা প্রশ্ন করেন। এরপর ভিডিওটি নুসরাতের মৃত্যুর পরের দিন ১১ই এপ্রিল ইন্টারনেট ও সোস্যাল মিডিয়িায় ছড়িয়ে দেন। তিনি মনে করেন নুসরাতকে ওসি মোয়াজ্জেম যেভাবে প্রশ্ন করেছেন তা অত্যন্ত আইনবর্হিভূত কাজ করেছেন। এমনকি তা আবার সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ করেছেন। এর আগে দুপুরে ব্যারিস্টার সুমন ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৬, ২৯ ও ৩১ ধারায় মামলাটি করেন।
এপ্রিল প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসলাম জগলুল হোসেন এই আদেশ দেন।
জবানবন্দিতে মামলার বাদী ব্যারিস্টার সুমন উল্লেখ করেন, নুসরাত হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের আলোচিত হত্যাকাণ্ডের একটি। হতভাগ্য নুসরাতকে পরীক্ষা কেন্দ্রের পাশের ভবনের ছাদে ডেকে নিয়ে কেরোসিন দিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়া হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে নুসরাত যৌন হয়রানির অভিযোগ করতে ফেনীর সোনাগাজী থানায় যান। থানায় যাওয়ার পর ওসি মোয়াজ্জেম তার রুমে নিয়ে ঘটনার পুরো বিষয় শোনেন। এ সময় তিনি নুসরাতকে নানা বিষয়ে আপত্তিকরভাবে জেরা করেন। একই সঙ্গে তিনি ওই জেরার পুরো ঘটনা নিজের মোবাইল ফোনে ভিডিও করেন। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, জেরার সময় ওসি নুসরাতকে অত্যন্ত অপমানজনক ও আপত্তিকর নানা প্রশ্ন করেন। এরপর ভিডিওটি নুসরাতের মৃত্যুর পরের দিন ১১ই এপ্রিল ইন্টারনেট ও সোস্যাল মিডিয়িায় ছড়িয়ে দেন। তিনি মনে করেন নুসরাতকে ওসি মোয়াজ্জেম যেভাবে প্রশ্ন করেছেন তা অত্যন্ত আইনবর্হিভূত কাজ করেছেন। এমনকি তা আবার সোস্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ করেছেন। এর আগে দুপুরে ব্যারিস্টার সুমন ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৬, ২৯ ও ৩১ ধারায় মামলাটি করেন।