বাংলারজমিন
সাভারে পৃথক স্থান থেকে ৪ লাশ উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে
১৬ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
সাভার ও আশুলিয়ায় পৃথক স্থান থেকে চার জনের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গুমের তিন দিন পর গত রোববার সকালে ধলেশ্বরী নদীর পানপাড়া এলাকায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা হুমায়ুন কবির সরকারের লাশ ভেসে উঠলে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। নিখোঁজ হুমায়ুন কবির সরকার তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি এবং স্থানীয় রাজফুলবাড়ীয়া এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে।
এ বিষয়ে থানা পুলিশ জানায়, মাদক ব্যবসার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা হুমায়ুন কবির সরকারকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায় এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা। পরে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী তাকে কুপিয়ে হত্যা করে মৃতদেহটি গুমের উদ্দেশ্যে ভারী বস্তার সঙ্গে বেঁধে ধলেশ্বরী নদীতে ডুবিয়ে দেয়া হয়। নিখোঁজের স্ত্রী শিল্পী বেগম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টার দিকে স্থানীয় কয়েক জন সন্ত্রাসী আমার স্বামীকে মোবাইলে কল করে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তাকে স্থানীয় মাছ বাজারে নিয়ে গিয়ে ১০-১২ জন মিলে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। এসময় সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বাঁচতে কবির পার্শ্ববর্তী বংশী নদীতে ঝাঁপ দিলেও শেষ রক্ষা হয়নি। সন্ত্রাসীরা ট্রলারযোগে নদীতে নেমে তাকে কুপিয়ে এবং টেঁটা দিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে ভারী বস্তুর সঙ্গে লাশটি বেঁধে ডুবিয়ে দেয়। এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করলে গত বৃহস্পতিবার রাতেই সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত ট্রলারের মাঝিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা হুমায়ুন কবির সরকারকে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। আটককৃতদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ীই দু’দিন ধরে ধলেশ্বরী নদীতে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল মৃতদেহটি খুঁজে পায়।
এদিকে সাভারে এক সবজি ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গত রোববার রাত ৮টার দিকে সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ডের চৌরঙ্গী সুপার মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সাভার মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং নিহতের মরদেহটি এনাম মেডিকেল থেকে উদ্ধার করে। নিহতের নাম মোহাম্মদ মহসিন খান (২৫)। সে উপজেলার পাথালিয়া ইউনিয়নের পানধোয়া গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে। নিহত মহসিন কাঁচামালের ব্যবসা করতো বলে জানিয়েছে পুলিশ। থানা পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রাত ৮টার দিকে একদল দুর্বৃত্ত চৌরঙ্গী সুপার মার্কেটের সামনে সবজি ব্যবসায়ী মহসিনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। সন্ত্রাসীদের হামলায় একপর্যায়ে মহসিন দৌড়ে একটি সবজি বিক্রেতার দোকানের কাছে গিয়ে লুটিয়ে পড়ে। সন্ত্রাসীরা মহসিনকে মৃত ভেবে চলে যায়। এসময় স্থানীয়রা রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মহসিনকে মৃত ঘোষণা করেন। সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম সায়েদ বলেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ত পাওয়ায় দুজনকে পুলিশ হেফাজতে রেখে বাকিদেরকে গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সবজি ব্যবসায়ী মহসিনের লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মহসিনের মাথায়, পিঠে ও দেহের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে কীভাবে তাকে হত্যা করা হয়েছে সে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অপরদিকে সাভারের আশুলিয়ায় পোশাক শ্রমিক মা ও প্রতিবন্ধী বাবা মেয়েকে বৈশাখীর নতুন পোশাক কিনে দিতে না পারায় পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে আত্মহত্যা করে মেয়ে আদরী কুমারী (১৪) এক স্কুল শিক্ষার্থী। গত রোববার সন্ধ্যায় আশুলিয়ার গোরাট এলাকার আনা মিয়া মণ্ডলের মালিকানাধীন ভাড়াটে বাড়ির একটি কক্ষ থেকে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত আদরী কুমারী লালমনিরহাট জেলার সদর থানা এলাকার কামিনী রায়ের মেয়ে। সে পরিবারের সঙ্গে আশুলিয়া গোরাট এলাকার ভাড়া বাসায় থেকে স্থানীয় একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়তো। আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মশিউর রহমান নয়ন নিহতের পরিবারের বরাত দিয়ে বলেন, গত কয়েক দিন ধরেই পরিবারের কাছে বৈশাখী পোশাকের জন্য বায়না করছিল আদরী। কিন্তু গার্মেন্টকর্মী মা ও মানুসিক ভারসাম্যহীন দরিদ্র বাবার পক্ষে তার বায়না পূরণ করা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় অভিমানে পহেলা বৈশাখের দিন বিকালে নিজ কক্ষের দরজা ভেতর থেকে আটকে দেয় ঐ কিশোরী। পরে সন্ধ্যা হয়ে গেলেও সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় আদরীকে দেখতে পায় তার স্বজন ও প্রতিবেশীরা।
এদিকে সাভারে পুকুর থেকে ভাসমান অবস্থায় এক অজ্ঞাত যুবকের (২৫) মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল দুপুরে পৌর এলাকার মজিদপুরের হাজী লুৎফর রহমানের মালিকানাধীন পুকুর থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে সাভার মডেল থানা পুলিশ। নিহতের মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, দুপুরে পুকুরে এক যুবকের মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ওই যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। তবে প্রাথমিক ভাবে পুলিশ ওই যুবকের মৃত্যুর কারণ বলতে না পারলেও পুকুরের পানিতে ডুবে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করছে এলাকাবাসী। এ ব্যাপারে সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ এফ এম সায়েদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এলাকাবাসীর কাছ থেকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে থানা পুলিশ জানায়, মাদক ব্যবসার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা হুমায়ুন কবির সরকারকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায় এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা। পরে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী তাকে কুপিয়ে হত্যা করে মৃতদেহটি গুমের উদ্দেশ্যে ভারী বস্তার সঙ্গে বেঁধে ধলেশ্বরী নদীতে ডুবিয়ে দেয়া হয়। নিখোঁজের স্ত্রী শিল্পী বেগম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টার দিকে স্থানীয় কয়েক জন সন্ত্রাসী আমার স্বামীকে মোবাইলে কল করে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তাকে স্থানীয় মাছ বাজারে নিয়ে গিয়ে ১০-১২ জন মিলে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। এসময় সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বাঁচতে কবির পার্শ্ববর্তী বংশী নদীতে ঝাঁপ দিলেও শেষ রক্ষা হয়নি। সন্ত্রাসীরা ট্রলারযোগে নদীতে নেমে তাকে কুপিয়ে এবং টেঁটা দিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে ভারী বস্তুর সঙ্গে লাশটি বেঁধে ডুবিয়ে দেয়। এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করলে গত বৃহস্পতিবার রাতেই সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত ট্রলারের মাঝিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা হুমায়ুন কবির সরকারকে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। আটককৃতদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ীই দু’দিন ধরে ধলেশ্বরী নদীতে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল মৃতদেহটি খুঁজে পায়।
এদিকে সাভারে এক সবজি ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গত রোববার রাত ৮টার দিকে সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ডের চৌরঙ্গী সুপার মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সাভার মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং নিহতের মরদেহটি এনাম মেডিকেল থেকে উদ্ধার করে। নিহতের নাম মোহাম্মদ মহসিন খান (২৫)। সে উপজেলার পাথালিয়া ইউনিয়নের পানধোয়া গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে। নিহত মহসিন কাঁচামালের ব্যবসা করতো বলে জানিয়েছে পুলিশ। থানা পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রাত ৮টার দিকে একদল দুর্বৃত্ত চৌরঙ্গী সুপার মার্কেটের সামনে সবজি ব্যবসায়ী মহসিনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। সন্ত্রাসীদের হামলায় একপর্যায়ে মহসিন দৌড়ে একটি সবজি বিক্রেতার দোকানের কাছে গিয়ে লুটিয়ে পড়ে। সন্ত্রাসীরা মহসিনকে মৃত ভেবে চলে যায়। এসময় স্থানীয়রা রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মহসিনকে মৃত ঘোষণা করেন। সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম সায়েদ বলেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ত পাওয়ায় দুজনকে পুলিশ হেফাজতে রেখে বাকিদেরকে গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সবজি ব্যবসায়ী মহসিনের লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। মহসিনের মাথায়, পিঠে ও দেহের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে কীভাবে তাকে হত্যা করা হয়েছে সে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অপরদিকে সাভারের আশুলিয়ায় পোশাক শ্রমিক মা ও প্রতিবন্ধী বাবা মেয়েকে বৈশাখীর নতুন পোশাক কিনে দিতে না পারায় পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে আত্মহত্যা করে মেয়ে আদরী কুমারী (১৪) এক স্কুল শিক্ষার্থী। গত রোববার সন্ধ্যায় আশুলিয়ার গোরাট এলাকার আনা মিয়া মণ্ডলের মালিকানাধীন ভাড়াটে বাড়ির একটি কক্ষ থেকে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত আদরী কুমারী লালমনিরহাট জেলার সদর থানা এলাকার কামিনী রায়ের মেয়ে। সে পরিবারের সঙ্গে আশুলিয়া গোরাট এলাকার ভাড়া বাসায় থেকে স্থানীয় একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়তো। আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মশিউর রহমান নয়ন নিহতের পরিবারের বরাত দিয়ে বলেন, গত কয়েক দিন ধরেই পরিবারের কাছে বৈশাখী পোশাকের জন্য বায়না করছিল আদরী। কিন্তু গার্মেন্টকর্মী মা ও মানুসিক ভারসাম্যহীন দরিদ্র বাবার পক্ষে তার বায়না পূরণ করা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় অভিমানে পহেলা বৈশাখের দিন বিকালে নিজ কক্ষের দরজা ভেতর থেকে আটকে দেয় ঐ কিশোরী। পরে সন্ধ্যা হয়ে গেলেও সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় আদরীকে দেখতে পায় তার স্বজন ও প্রতিবেশীরা।
এদিকে সাভারে পুকুর থেকে ভাসমান অবস্থায় এক অজ্ঞাত যুবকের (২৫) মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল দুপুরে পৌর এলাকার মজিদপুরের হাজী লুৎফর রহমানের মালিকানাধীন পুকুর থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে সাভার মডেল থানা পুলিশ। নিহতের মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, দুপুরে পুকুরে এক যুবকের মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ওই যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। তবে প্রাথমিক ভাবে পুলিশ ওই যুবকের মৃত্যুর কারণ বলতে না পারলেও পুকুরের পানিতে ডুবে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করছে এলাকাবাসী। এ ব্যাপারে সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ এফ এম সায়েদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এলাকাবাসীর কাছ থেকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।