বাংলারজমিন
অন্ধকারে অরক্ষিত গঙ্গাচড়ার শেখ হাসিনা সেতু
কালীগঞ্জ (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
১১ এপ্রিল ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৩ পূর্বাহ্ন
উদ্বোধনের পর ছয় মাস যেতে না যেতেই রাতের বেলা অনেকটা অরক্ষিত হয়ে পড়েছে ‘গঙ্গাচড়া শেখ হাসিনা সেতু’। গত এক মাস ধরে সেতুর বৈদ্যুতিক বাতি জ্বলছে না। ফলে সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গেই সেতুটিসহ আশপাশের এলাকা অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। এতে একদিকে যেমন ঘটছে নানা ধরনের দুর্ঘটনা। অন্যদিকে সেখানে ছিনতাইয়ের মতো ঘটনাও ঘটছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। ১২১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ সেতুতে নেই কোনো ধরনের পাহারার ব্যবস্থা। এসব বিষয়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোও কোনো নজরদারি করছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। এদিকে সেতুর তদারককারী প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠান এলজিইডি কর্তৃপক্ষ জানে না কী কারণে সেতুটি বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ১৬ই সেপ্টেম্বর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতুটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন। মূল সেতুর উভয় পাশে লাগানো হয় সড়কবাতি। যা শুরু থেকেই জ্বলছিল। কিন্তু বাতিগুলো গত একমাস ধরে আর জ্বলছে না। ফলে পুরো সেতুটিই সারারাত থাকছে অন্ধকারে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালীগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদ বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে কথা বলুন।’
এলজিইডি লালমনিরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী একেএম আমিরুজ্জামান তিনি বলেন, ‘সেতুতে আলো না জ্বলার বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি লোক পাঠিয়ে খোঁজ নিচ্ছি’। তবে তিনি জানান, সেতুর বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে তহবিলের সমস্যা রয়েছে। অর্থ বরাদ্ধ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ১৬ই সেপ্টেম্বর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতুটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন। মূল সেতুর উভয় পাশে লাগানো হয় সড়কবাতি। যা শুরু থেকেই জ্বলছিল। কিন্তু বাতিগুলো গত একমাস ধরে আর জ্বলছে না। ফলে পুরো সেতুটিই সারারাত থাকছে অন্ধকারে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালীগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদ বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে কথা বলুন।’
এলজিইডি লালমনিরহাটের নির্বাহী প্রকৌশলী একেএম আমিরুজ্জামান তিনি বলেন, ‘সেতুতে আলো না জ্বলার বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি লোক পাঠিয়ে খোঁজ নিচ্ছি’। তবে তিনি জানান, সেতুর বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে তহবিলের সমস্যা রয়েছে। অর্থ বরাদ্ধ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।