শেষের পাতা
শিবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ৩ বাংলাদেশি নিহত
শিবগঞ্জ (চাঁপাই নবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি
৩ এপ্রিল ২০১৯, বুধবার, ৯:৪৬ পূর্বাহ্ন
চাঁপাই নবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মাসুদপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ৩ বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। নিহতরা হচ্ছে, শিবগঞ্জ মনাকষা ইউনিয়নের তারাপুর পণ্ডিতপাড়া গ্রামের কালু মণ্ডলের ছেলে হিল্লোল ওরফে মিলন (২৭) ও একই ইউনিয়নের ঠুঠাপাড়ার আলহাজ আফসার আলীর ছেলে সেনারুল ইসলাম সেনা (৩২)। অন্যজনের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি।
এলাকাবাসী ও নিহতের পরিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাত আড়াইটার দিকে শিবগঞ্জ মনাকষা ইউনিয়ননের মাসুদপুর সীমান্তর ৪/৫ ১ এস নং পিলার এলাকা দিয়ে একদল চোরাকারবারি ফেনসিডিল আনতে ভারতের শোভাপুর ক্যাম্প এলাকা দিয়ে প্রবেশ করলে ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা টের পেয়ে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হয়।
নিহতদের মধ্যে মিলনের লাশ ঝড়ু ডিলারের আমবাগানে পড়ে ছিল। সেনারুল ইসলামের লাশের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। তবে সূত্রে জানা গেছে, সেনারুলের লাশ বিনোদপুর খাসের হাট এলাকায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে আছে এবং এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত লাশ গ্রহণ করতে খাসের হাট যাচ্ছেন বলে এলাকার ইব্রাহিম জানান। আহতদের মধ্যে একই ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের মর্তুজার ছেলে মামুন (২৪) গুলিবিদ্ধ হয়ে গোপনে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে মনাকষা ইউপির ৮নং ওয়ার্ড সদস্য সমীর উদ্দিন ও ৯ নং ওয়ার্ড সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিল সেনারুল ও মিলনের নিহতের সংবাদ নিশ্চিত করেন। তারা বলেন, ভোর রাতে কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দ শুনা যায়। অন্যদিকে মিলনের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, তার দুই ভাই সুমন ও শামীম ও অজ্ঞাত আরো একজনকে মাসুদপুর বিওপির বিজিবির সদস্যরা ফেনসিডিল ব্যবসায়ী হিসাবে আটক করেছে। এ ব্যাপারে চাঁপাইনবাবগঞ্জস্থ ৫৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সাজ্জাদ সারওয়ার জানান, ঘটনাটি শুনেছি। আমরা খোঁজ নিয়ে পরে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানাবো।
এলাকাবাসী ও নিহতের পরিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাত আড়াইটার দিকে শিবগঞ্জ মনাকষা ইউনিয়ননের মাসুদপুর সীমান্তর ৪/৫ ১ এস নং পিলার এলাকা দিয়ে একদল চোরাকারবারি ফেনসিডিল আনতে ভারতের শোভাপুর ক্যাম্প এলাকা দিয়ে প্রবেশ করলে ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা টের পেয়ে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হয়।
নিহতদের মধ্যে মিলনের লাশ ঝড়ু ডিলারের আমবাগানে পড়ে ছিল। সেনারুল ইসলামের লাশের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। তবে সূত্রে জানা গেছে, সেনারুলের লাশ বিনোদপুর খাসের হাট এলাকায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে আছে এবং এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত লাশ গ্রহণ করতে খাসের হাট যাচ্ছেন বলে এলাকার ইব্রাহিম জানান। আহতদের মধ্যে একই ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের মর্তুজার ছেলে মামুন (২৪) গুলিবিদ্ধ হয়ে গোপনে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে মনাকষা ইউপির ৮নং ওয়ার্ড সদস্য সমীর উদ্দিন ও ৯ নং ওয়ার্ড সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিল সেনারুল ও মিলনের নিহতের সংবাদ নিশ্চিত করেন। তারা বলেন, ভোর রাতে কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দ শুনা যায়। অন্যদিকে মিলনের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, তার দুই ভাই সুমন ও শামীম ও অজ্ঞাত আরো একজনকে মাসুদপুর বিওপির বিজিবির সদস্যরা ফেনসিডিল ব্যবসায়ী হিসাবে আটক করেছে। এ ব্যাপারে চাঁপাইনবাবগঞ্জস্থ ৫৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সাজ্জাদ সারওয়ার জানান, ঘটনাটি শুনেছি। আমরা খোঁজ নিয়ে পরে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানাবো।