দেশ বিদেশ
সিনেটরকে ডিম মারা প্রসঙ্গে যা বললেন ‘ডিম বালক’
মানবজমিন ডেস্ক
২৭ মার্চ ২০১৯, বুধবার, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ন
এগ বয় বা ডিম বালক নামে খ্যাত উইল কনোলি অবশেষে মুখ খুলেছে। অস্ট্রেলীয় সিনেটর ফ্রেসার অ্যানিংকে ডিম ছোড়া ভুল কাজ বলে স্বীকার করেছে সে। নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে ভয়াবহ বন্দুক হামলার পর তিনি এ হামলার জন্য মুসলিম শরণার্থী ও অভিবাসীদেরকেই দায়ী করেন।
এমন মন্তব্যের মাধ্যমে নিজ দেশে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এর চূড়ান্ত রূপ মানুষ দেখে, উইল কনোলি যখন জনসম্মুখে তার মাথায় ডিম ছুড়ে মারে। ফ্রেসার অ্যানিংয়ের বর্ণবাদী মন্তব্যের এমন প্রতিবাদ দৃষ্টি কেড়েছে বিশ্ববাসীর। কনোলি বীর আখ্যা পেয়েছে। তবে এবার সে নিজেই জানাল ডিম মারা উচিত হয়নি। ১৭ বছর বয়সি উইল কনোলি বলে, আমি বুঝতে পারছি যে আমি যা করেছি তা ঠিক ছিল না। একইসঙ্গে কেন কিছু মানুষ এ নিয়ে উৎসাহ দেখাচ্ছে তাও আমি জানি। কাউকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার কোনো কারণই ছিল না।
তবে সে জানিয়েছে, তার মা এই প্রতিবাদের জন্য তাকে সমর্থন দিলেও সে যেভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছে তাতে সমর্থন দেননি। উইলের মতে, কাজটি যদিও ঠিক হয়নি তবে এর ফলে মানুষ একত্রিত হয়েছে। অর্থ দান করেছে। হামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য হাজার হাজার ডলার সাহায্য জমা হয়েছে। এ সময় উইল নিজেকে রাজনৈতিক আদর্শ নয় একজন মানবতাবাদী হিসেবে দাবি করে। সে জানায়, সিনেটর ফ্রেসারের ওই বক্তব্য শোনার এক ঘণ্টার মাথায় সে তার মাথায় ডিম মারে। সে বলে, আমি শুধু মজা করতেই চেয়েছিলাম। বন্ধুদেরকে দেখাতাম আমি কি করেছি।
এতখানি আলোচিত হবে বুঝিনি। ডিম মারার পর কনোলিকে জাপটে ধরে সিনেটরের দেহরক্ষীরা। তাকে ধরে নিচে ফেলে দেয়া হয়। একইসঙ্গে চেপে ধরা হয় মেঝের সঙ্গে। তখন ব্যথা পেয়েছিলেন কি না প্রশ্ন করা হলে কনোলি জানায়, খুব বেশি পাইনি। আমি শুধু চাইছিলাম স্থির থাকতে। কারণ পুলিশ কাছেই ছিল। সাক্ষাৎকারে কনোলি আরো বলে, ডিম বালক উপাধি তার কাছে এখন অত্যন্ত বিরক্তিকর মনে হচ্ছে।
এমন মন্তব্যের মাধ্যমে নিজ দেশে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এর চূড়ান্ত রূপ মানুষ দেখে, উইল কনোলি যখন জনসম্মুখে তার মাথায় ডিম ছুড়ে মারে। ফ্রেসার অ্যানিংয়ের বর্ণবাদী মন্তব্যের এমন প্রতিবাদ দৃষ্টি কেড়েছে বিশ্ববাসীর। কনোলি বীর আখ্যা পেয়েছে। তবে এবার সে নিজেই জানাল ডিম মারা উচিত হয়নি। ১৭ বছর বয়সি উইল কনোলি বলে, আমি বুঝতে পারছি যে আমি যা করেছি তা ঠিক ছিল না। একইসঙ্গে কেন কিছু মানুষ এ নিয়ে উৎসাহ দেখাচ্ছে তাও আমি জানি। কাউকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার কোনো কারণই ছিল না।
তবে সে জানিয়েছে, তার মা এই প্রতিবাদের জন্য তাকে সমর্থন দিলেও সে যেভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছে তাতে সমর্থন দেননি। উইলের মতে, কাজটি যদিও ঠিক হয়নি তবে এর ফলে মানুষ একত্রিত হয়েছে। অর্থ দান করেছে। হামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য হাজার হাজার ডলার সাহায্য জমা হয়েছে। এ সময় উইল নিজেকে রাজনৈতিক আদর্শ নয় একজন মানবতাবাদী হিসেবে দাবি করে। সে জানায়, সিনেটর ফ্রেসারের ওই বক্তব্য শোনার এক ঘণ্টার মাথায় সে তার মাথায় ডিম মারে। সে বলে, আমি শুধু মজা করতেই চেয়েছিলাম। বন্ধুদেরকে দেখাতাম আমি কি করেছি।
এতখানি আলোচিত হবে বুঝিনি। ডিম মারার পর কনোলিকে জাপটে ধরে সিনেটরের দেহরক্ষীরা। তাকে ধরে নিচে ফেলে দেয়া হয়। একইসঙ্গে চেপে ধরা হয় মেঝের সঙ্গে। তখন ব্যথা পেয়েছিলেন কি না প্রশ্ন করা হলে কনোলি জানায়, খুব বেশি পাইনি। আমি শুধু চাইছিলাম স্থির থাকতে। কারণ পুলিশ কাছেই ছিল। সাক্ষাৎকারে কনোলি আরো বলে, ডিম বালক উপাধি তার কাছে এখন অত্যন্ত বিরক্তিকর মনে হচ্ছে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]