বাংলারজমিন
‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করবো’
স্টাফ রিপোর্টার, নোয়াখালী থেকে
২৭ মার্চ ২০১৯, বুধবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) উপাচার্য প্রফেসর ড. এম অহিদুজ্জামান বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লালিত স্বপ্ন একটি সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা। আমরা প্রত্যেকে যার যার অবস্থান থেকে সমস্ত মেধা, প্রজ্ঞা, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করবো। মহান স্বাধীনতা দিবস ২০১৯ উদযাপন উপলক্ষে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজি মো. ইদ্রিস অডিটোরিয়ামে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস ২০১৯’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে অন্যদের মাঝে বক্তৃতা করেন নোবিপ্রবি কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফারুক উদ্দিন, মানবিক ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সৈয়্যদ আতিকুল ইসলাম, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. গাজী মো. মহসিন, রেজিস্ট্রার প্রফেসর মো. মমিনুল হক, রিয়াকুক বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স ফেলো নাকায়ামা কেইকো, অফিসার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মো. মোখলেস-উজ-জামান, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান, কর্মচারীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন মাহবুবুর রহমান লিপসন, নোবিপ্রবি’র ছাত্রলীগ সভাপতি শফিকুল ইসলাম রবিন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পালি ও সংস্কৃত বিভাগের অধ্যাপক ড. দিলিপ বড়ুয়া, নোবিপ্রবি ইনস্টিটিউটের পরিচালকবৃন্দ, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যানবৃন্দ, হলের প্রভোস্টবৃন্দ, প্রক্টর, দপ্তরসমূহের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ ও স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের আহ্বায়কবৃন্দ, নোবিপ্রবি অফিসার্স এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্র-শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। সভা সঞ্চালনা করেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং ছাত্র পরামর্শ ও নিদের্শনা পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন। সভায় জাপানের রিয়াকুক বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে উপাচার্যকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। উল্লেখ্য, উপাচার্যের আসন্ন জাপান সফরে তাকে ‘ ফ্রেন্ডস অব হিউম্যানিটি’ সম্মাননায় ভূষিত করা হবে। দিনব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা দিবস ২০১৯ পালন করে নোবিপ্রবি পরিবার। দিবসটি উদযাপনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ, ইনস্টিটিউট, হল ও ছাত্রফোরামগুলো ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।