শেষের পাতা
ঘুষ না খাওয়ার শপথ পড়ালেন অর্থমন্ত্রী
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৬ মার্চ ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
সোনালী ব্যাংকের বার্ষিক সম্মেলন-২০১৯ এ উপস্থিত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর ঘুষ না খাওয়ার শপথ পড়ালেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। গতকাল রাজধানীর আইডিইবি ভবনে ব্যাংকের বার্ষিক সম্মেলনে কুরআনের একটি আয়াত সবাইকে তিলাওয়াত করিয়ে ঘুষ না খাওয়ার জন্য কর্মকর্তাদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি নেন অর্থমন্ত্রী। সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আশরাফুল মকবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির, অর্থমন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮.১৩ শতাংশ এবং মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৯০৯ ডলার। বর্তমানে বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত। আগামী চার বছরের মধ্যে আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধি দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
মুস্তফা কামাল বলেন, আমি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের ট্যাগলাইন দিয়েছিলাম, ‘এখানে আপনার একটি স্বপ্ন আছে’, আর অর্থ মন্ত্রণালয় আসার পর আমি ট্যাগ লাইন দিয়েছি ‘আমরা আপনার সততাই বিশ্বাসী’। আমি বিশ্বাস করি সততার সঙ্গে কাজ করলে আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে আমরা অবশ্যই পৌঁছাব।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন, অনেক সেক্টরে ভালো করলেও সোনালী ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি অনেক বেশি। অবলোপনকৃত লোনের পরিমাণ খুব একটা কমেনি এবং শ্রেণিকৃত ঋণেরও তেমন উন্নতি দেখা যাচ্ছে না। শ্রেণিকৃত ঋণের ৯০ শতাংশই কুঋণ। এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করার পরামর্শ দেন গভর্নর। শ্রেণিকৃত ঋণ আদায়ের জন্য প্রথমেই মামলা না করে আলোচনার মাধ্যমে টাকা আদায়ের চেষ্টা করার পরামর্শও দেন তিনি। পাশাপাশি নির্দিষ্ট কোনো সেক্টরে ঋণ কুক্ষিগত না করার পক্ষে মত দেন গভর্নর।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮.১৩ শতাংশ এবং মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৯০৯ ডলার। বর্তমানে বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত। আগামী চার বছরের মধ্যে আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধি দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
মুস্তফা কামাল বলেন, আমি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের ট্যাগলাইন দিয়েছিলাম, ‘এখানে আপনার একটি স্বপ্ন আছে’, আর অর্থ মন্ত্রণালয় আসার পর আমি ট্যাগ লাইন দিয়েছি ‘আমরা আপনার সততাই বিশ্বাসী’। আমি বিশ্বাস করি সততার সঙ্গে কাজ করলে আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে আমরা অবশ্যই পৌঁছাব।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেন, অনেক সেক্টরে ভালো করলেও সোনালী ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি অনেক বেশি। অবলোপনকৃত লোনের পরিমাণ খুব একটা কমেনি এবং শ্রেণিকৃত ঋণেরও তেমন উন্নতি দেখা যাচ্ছে না। শ্রেণিকৃত ঋণের ৯০ শতাংশই কুঋণ। এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করার পরামর্শ দেন গভর্নর। শ্রেণিকৃত ঋণ আদায়ের জন্য প্রথমেই মামলা না করে আলোচনার মাধ্যমে টাকা আদায়ের চেষ্টা করার পরামর্শও দেন তিনি। পাশাপাশি নির্দিষ্ট কোনো সেক্টরে ঋণ কুক্ষিগত না করার পক্ষে মত দেন গভর্নর।