ভারত
দার্জিলিংয়ে জমজমাট হয়ে উঠছে নির্বাচনী লড়াই
কলকাতা প্রতিনিধি
২৫ মার্চ ২০১৯, সোমবার, ৯:১১ পূর্বাহ্ন
অনেক নাটকীয়তার পর দার্জিলিংয়ে বিজেপি প্রার্থীর নাম ঘোষনা করা হয়েছে। বিজেপি যাকে প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেছে সেই রাজু সিং বিস্ত আদতে মণিপুরের ছেলে। ৩৮ বছর বয়সী বিস্তের শিলিগুড়ির কাছে মাটিগাড়াতেও বাড়ি রয়েছে। বিস্ত একটি বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর। ব্যবসায়ী হিসেবে দিল্লিতেও তার পরিচিতি রয়েছে। সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক ব্যাক্তি বিস্তকে পছন্দ গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিলগুরুংপন্থীদের। পছন্দ জিএনএলএফেরও।
তৃণমূল কংগ্রেস অনেকদিন আগেই পাহাড়ের গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিধায়ক অমর সিং রাইকে তাদের প্রার্থী হিসেবে ঘোষনা করে মোক্ষম চাল চেলেছিল। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিনয় তামাং গোষ্ঠীর সমর্থন রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীর প্রতি। অন্যদিকে সিপিআইএমের নেতৃত্বে পাহাড়ের ১৬টি দলকে একজোট করে যে লড়াইয়ের প্রস্থুতি নেওয়া হয়েছিল তা মাঝপথেই ভেঙ্গে গিয়েছে। ফলে দার্জিলিং কেন্দ্রে সিপিআইএম প্রার্থী করেছে পাহাড়ের এক সময়ের জনপ্রিয় নেতা ও সাংসদ আনন্দ পাঠাকের পুত্রকে।
অন্যদিকে বিজেপির জয়ী প্রার্থী এসএস আলুওয়ালিয়াকে নিয়ে প্রবল আপত্তি ওঠায় তাকে প্রার্থী করেনি বিজেপি। তবে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিমলগুরুং গোষ্ঠী এবং জিএনএলএফ একজোট হয়ে বিজেপিকে সমর্থন দেবার ঘোষণা করার পরেই দার্জিলিংয়ের রাজনীতি নাটকীয় মোড় নিয়েছে। সোমবারই রাজু সিং বিস্ত পাহাড়ে পৌঁছেছেন। তবে তাকে বিনয় তামাং গোষ্ঠীর বিরোধীতার মুখে পড়তে হয়েছে। বিজেপি যতই বিস্তকে ভূমিপুত্র বলে চালানোর চেষ্টা করুক না কেন, বিমল গুরুংপন্থীদেরও অনেকে বিস্তকে প্রার্থী করায় ক্ষুব্ধ।
জানা গেছে, রবিবার রাতে দিল্লিতে তিন দলের নেতারা বৈঠক করেন। সেখানে বিমল গুরুং, রোশন গিরি, মন ঘিসিং, নীরজ জিম্বারা ছাড়া বিস্তও ছিলেন। সেখান থেকেই প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। বিজেপি জানিয়েছে, পাহাড়ে বিজেপিকে সমর্থন করছে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা (জিজেএফ) এবং গোর্খা ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (জিএনএলএফ)।
রবিবার দিল্লিতে কৈলাস বিজয়বর্গীয়র উপস্থিতিতে জিজেএম-এর কার্যকারী অধ্যক্ষ লোপসং ইয়োমা এবং জিএনএলএফ-এর মুখপাত্র নীরজ জিম্বা বলেছেন, পাহাড়ে বিজেপির জয় সুনিশ্চিত করতে একজোট হয়ে কাজ করবে তাঁদের দল। পাশাপাশি তাঁরা এটাও জানিয়েছেন, বিজেপির সঙ্গে তাদের জোট অটুট এবং আগামী দিনে এই সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তুলতে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই চালাবে তারা। ফলে তৃণমূল কংগ্রেস গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিধায়ককে দলের প্রার্থী করে যেখানে জয় নিশ্চিত ভেবেছিল সেখানে পাহাড়ের নতুন জোট লড়াইকে জটিল করে দিল নিঃসন্দেহে।
গতবার বিজেপি গোর্খা মুক্তি মোচা সমর্থনে দার্জিলিং থেকে জয়ী হয়েছিল। পরে অবশ্য বিমলগুরুংকে কোনঠাসা করতে এক মামলায় জড়িয়ে তাকে আত্মগোপনে যেতে বাধ্য করার পর তৃণমূল কংগ্রেসের অনুরাগী বিমল তামাং ও অনিল থাপাকে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার নেতা করে গোর্খা পেরিপেটরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তখন থেকেই ঠিক হয়ে গিয়েছিল যে, তৃণমূল কংগ্রেস দার্জিলিংয়ে নিজেদের প্রার্থী দেবে। তবে দার্জিলিংয়ে এবার ত্রিমুখী প্রতিযোগিতায় কে জয়ী হবে সেটা কল্পনা করা খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে উঠেছে পর্যবেক্ষকদের কাছেও।
তৃণমূল কংগ্রেস অনেকদিন আগেই পাহাড়ের গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিধায়ক অমর সিং রাইকে তাদের প্রার্থী হিসেবে ঘোষনা করে মোক্ষম চাল চেলেছিল। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিনয় তামাং গোষ্ঠীর সমর্থন রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীর প্রতি। অন্যদিকে সিপিআইএমের নেতৃত্বে পাহাড়ের ১৬টি দলকে একজোট করে যে লড়াইয়ের প্রস্থুতি নেওয়া হয়েছিল তা মাঝপথেই ভেঙ্গে গিয়েছে। ফলে দার্জিলিং কেন্দ্রে সিপিআইএম প্রার্থী করেছে পাহাড়ের এক সময়ের জনপ্রিয় নেতা ও সাংসদ আনন্দ পাঠাকের পুত্রকে।
অন্যদিকে বিজেপির জয়ী প্রার্থী এসএস আলুওয়ালিয়াকে নিয়ে প্রবল আপত্তি ওঠায় তাকে প্রার্থী করেনি বিজেপি। তবে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিমলগুরুং গোষ্ঠী এবং জিএনএলএফ একজোট হয়ে বিজেপিকে সমর্থন দেবার ঘোষণা করার পরেই দার্জিলিংয়ের রাজনীতি নাটকীয় মোড় নিয়েছে। সোমবারই রাজু সিং বিস্ত পাহাড়ে পৌঁছেছেন। তবে তাকে বিনয় তামাং গোষ্ঠীর বিরোধীতার মুখে পড়তে হয়েছে। বিজেপি যতই বিস্তকে ভূমিপুত্র বলে চালানোর চেষ্টা করুক না কেন, বিমল গুরুংপন্থীদেরও অনেকে বিস্তকে প্রার্থী করায় ক্ষুব্ধ।
জানা গেছে, রবিবার রাতে দিল্লিতে তিন দলের নেতারা বৈঠক করেন। সেখানে বিমল গুরুং, রোশন গিরি, মন ঘিসিং, নীরজ জিম্বারা ছাড়া বিস্তও ছিলেন। সেখান থেকেই প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। বিজেপি জানিয়েছে, পাহাড়ে বিজেপিকে সমর্থন করছে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা (জিজেএফ) এবং গোর্খা ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (জিএনএলএফ)।
রবিবার দিল্লিতে কৈলাস বিজয়বর্গীয়র উপস্থিতিতে জিজেএম-এর কার্যকারী অধ্যক্ষ লোপসং ইয়োমা এবং জিএনএলএফ-এর মুখপাত্র নীরজ জিম্বা বলেছেন, পাহাড়ে বিজেপির জয় সুনিশ্চিত করতে একজোট হয়ে কাজ করবে তাঁদের দল। পাশাপাশি তাঁরা এটাও জানিয়েছেন, বিজেপির সঙ্গে তাদের জোট অটুট এবং আগামী দিনে এই সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তুলতে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই চালাবে তারা। ফলে তৃণমূল কংগ্রেস গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিধায়ককে দলের প্রার্থী করে যেখানে জয় নিশ্চিত ভেবেছিল সেখানে পাহাড়ের নতুন জোট লড়াইকে জটিল করে দিল নিঃসন্দেহে।
গতবার বিজেপি গোর্খা মুক্তি মোচা সমর্থনে দার্জিলিং থেকে জয়ী হয়েছিল। পরে অবশ্য বিমলগুরুংকে কোনঠাসা করতে এক মামলায় জড়িয়ে তাকে আত্মগোপনে যেতে বাধ্য করার পর তৃণমূল কংগ্রেসের অনুরাগী বিমল তামাং ও অনিল থাপাকে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার নেতা করে গোর্খা পেরিপেটরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তখন থেকেই ঠিক হয়ে গিয়েছিল যে, তৃণমূল কংগ্রেস দার্জিলিংয়ে নিজেদের প্রার্থী দেবে। তবে দার্জিলিংয়ে এবার ত্রিমুখী প্রতিযোগিতায় কে জয়ী হবে সেটা কল্পনা করা খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে উঠেছে পর্যবেক্ষকদের কাছেও।