বিশ্বজমিন
জোরপূর্বক ইসলাম গ্রহণে বাধ্য হওয়া দুই হিন্দু তরুণীকে উদ্ধারের নির্দেশ ইমরান খানের
মানবজমিন ডেস্ক
২৪ মার্চ ২০১৯, রবিবার, ৬:৩১ পূর্বাহ্ন
পাকিস্তানে হিন্দু ধর্মাবলম্বি দুই তরুনীকে অপহরন ও জোরপূর্বক ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করার ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। সিন্ধু ও পাঞ্জাব সরকারকে অবিলম্বে ওই দুই তরুনীকে উদ্ধার ও এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। রোববার, এ জন্য দুই রাজ্যকে যৌথভাবে কাজ করতে বলেছেন তিনি। এ খবর দিয়েছে পাকিস্তানভিত্তিক সংবাদপত্র ডন।
এতে বলা হয়েছে, পাঞ্জাবের পাকিস্তান অংশের রহিম ইয়ার খান শহর থেকে দুই হিন্দু তরুনীকে অপহরণ করা হয়। পরে তাদেরকে জোরপূর্বক ইসলাম ধর্ম গ্রহন ও মুসলিম যুবকদের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেয়া হয়। তাদেরকে অপহরণের পর রহিম ইয়ার খান থেকে ঘোটকি নামক স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরা এক ভিডিওতে দেখা যায়, অপহৃত ওই দুই মেয়ের বাবা ও ভাই এ বিষয়ে অভিযোগ জানাচ্ছেন।
ঘটনাটি ছড়িয়ে পরলে তা প্রধানমন্ত্রী ইমরানের চোখে পরে। তিনি দ্রুত ওই দুই তরুণীকে উদ্ধার ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন। রোববার পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরি টুইটারে লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে সিন্ধু ও পাঞ্জাব প্রদেশের সরকারকে যৌথভাবে সংখ্যালঘু ওই দুই তরুনীকে অপহরণ নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠিনতম পদক্ষেপ গ্রহনের নির্দেশ দিয়েছেন ইমরান খান। ফাওয়াদ খান তার টুইটে আরো বলেন, সংখ্যালঘুরা আমাদের পতাকার সাদা অংশ। আমরা তাদেরকে ভালবাসি এবং আমাদের পতাকার এই অংশকে রক্ষা করা আমাদেরই দায়িত্ব।
পাকিস্তানের বেশিরভাগ হিন্দুই সিন্ধু প্রদেশে বসবাস করে। পাকিস্তানি গণমাধ্যমের তথ্য মতে সেখানকার শুধু উমারকট জেলাতেই প্রতিমাসে কমপক্ষে ২৫টি সংখ্যালঘু তরুনীকে জোরপূর্বক বিয়ের ঘটনা ঘটে। গত বছর ক্ষমতায় বসার পর ইমরান খান সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তিনি ঘোষণা করেছিলেন, তার সরকার মুসলিমদের হিন্দু নারীদের জোরপূর্বক বিয়ে করা ঠেকাতে কার্যকরি ব্যবস্থা গ্রহন করবে।
এতে বলা হয়েছে, পাঞ্জাবের পাকিস্তান অংশের রহিম ইয়ার খান শহর থেকে দুই হিন্দু তরুনীকে অপহরণ করা হয়। পরে তাদেরকে জোরপূর্বক ইসলাম ধর্ম গ্রহন ও মুসলিম যুবকদের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেয়া হয়। তাদেরকে অপহরণের পর রহিম ইয়ার খান থেকে ঘোটকি নামক স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরা এক ভিডিওতে দেখা যায়, অপহৃত ওই দুই মেয়ের বাবা ও ভাই এ বিষয়ে অভিযোগ জানাচ্ছেন।
ঘটনাটি ছড়িয়ে পরলে তা প্রধানমন্ত্রী ইমরানের চোখে পরে। তিনি দ্রুত ওই দুই তরুণীকে উদ্ধার ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন। রোববার পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরি টুইটারে লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে সিন্ধু ও পাঞ্জাব প্রদেশের সরকারকে যৌথভাবে সংখ্যালঘু ওই দুই তরুনীকে অপহরণ নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠিনতম পদক্ষেপ গ্রহনের নির্দেশ দিয়েছেন ইমরান খান। ফাওয়াদ খান তার টুইটে আরো বলেন, সংখ্যালঘুরা আমাদের পতাকার সাদা অংশ। আমরা তাদেরকে ভালবাসি এবং আমাদের পতাকার এই অংশকে রক্ষা করা আমাদেরই দায়িত্ব।
পাকিস্তানের বেশিরভাগ হিন্দুই সিন্ধু প্রদেশে বসবাস করে। পাকিস্তানি গণমাধ্যমের তথ্য মতে সেখানকার শুধু উমারকট জেলাতেই প্রতিমাসে কমপক্ষে ২৫টি সংখ্যালঘু তরুনীকে জোরপূর্বক বিয়ের ঘটনা ঘটে। গত বছর ক্ষমতায় বসার পর ইমরান খান সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিরাপত্তা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তিনি ঘোষণা করেছিলেন, তার সরকার মুসলিমদের হিন্দু নারীদের জোরপূর্বক বিয়ে করা ঠেকাতে কার্যকরি ব্যবস্থা গ্রহন করবে।