খেলা
যে কারণে মাঠে ফিরতে মরিয়া তাসকিন
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৪ মার্চ ২০১৯, রবিবার, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ন
ফর্ম ও ইনজুরির কারণে দীর্ঘদিন ধরেই জাতীয় দলের বাইরে পেসার তাসকিন আহমেদ। এবারের বিপিএল-এ মাঠে ফিরেছিলেন দারুণ সম্ভাবনা নিয়ে। ২২ উইকেট তুলে নিয়ে জানান দিয়েছিলেন শুধু ফিটই নয়, ফর্মেও আছেন দারুণভাবে। তাতেই ডাক পড়ে নিউজিল্যান্ড সিরিজের জন্য ওয়ানডে ও টেস্ট দলে। তবে সিলেট সিক্সার্সের হয়ে বিপিএল-এ নিজের শেষ ম্যাচে পড়েন ইনজুরিতে। গোড়ালিতে মারাত্মক ব্যথা পান তাসকিন। সেই সঙ্গে শেষ হয়ে যায় তার জাতীয় দলে ফেরার স্বপ্ন। তবে আশা ছাড়েননি তাসকিন। এরই মধ্যে মাঠে এসে শুরু করেছেন ট্রেনিং সেশন। করছেন রানিংয়ের সঙ্গে হালকা জিমও। তবে বল হাতে তুলে নিতে লাগবে আরো সময়। কিন্তু তাসকিন মরিয়া হয়ে আছেন বল হাতে তুলে নিতে। কারণ আর মাত্র ২ মাস পরেই ইংল্যান্ডে বসবে ওয়ানডে বিশ্বকাপ আসর। আর ২২শে এপ্রিলের আগেই চূড়ান্ত দল ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তাসকিনের এখন একটাই লক্ষ্য বিশ্বকাপ দলে জায়গা করে নেয়া। গতকাল তাসকিন বলেন, ‘সত্যিকথা বলতে আমি বিশ্বকাপকে গুরুত্ব দিচ্ছি। কারণ এটি আমার স্বপ্ন। আমি জানি না কাল সকালে ঘুম থেকে উঠে কি হবে। অত লম্বা আমি চিন্তাও করছি না। আমার কাজ এখন ১০০% ফিট হয়ে বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পাওয়া। আমি ২০১৫ বিশ্বকাপ খেলেছি। সেখানে খেলার শান্তিটাই অন্যরকম। এখনো মনে পড়লে বিশ্বকাপের স্মৃতিগুলো খুবই ভালো লাগে। ২০১৯ সালে আরেকটা বিশ্বকাপ আসছে। সবার কাছে আমি দোয়া চাইব সুস্থ থেকে বিশ্বকাপে যাওয়া ও ভালো করার।’
তাসকিনের বল হাতে নিয়ে মাঠে ফেরার কথা ১লা এপ্রিল থেকে। সুযোগ রয়েছে ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেটে সুপার লীগ পর্বে খেলার। সেই সঙ্গে ফিট থাকলে সুযোগ হতে পারে বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজেও। আর এই দুই জায়গাতে টিকে গেলে বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্ন পূরণ হতে পারে তার। তিনি বলেন, ‘দলে থাকব কি থাকব না এটা আমার হাতে নেই। হার্ডওয়ার্ক করা আমার হাতে। এটাই আমি বিশ্বাস করি। হার্ডওয়ার্ক করলে আমার বিশ্বাস পারফর্মেন্স ভালো হবেই।’ তবে দীর্ঘদিন থেকেই জাতীয় দলের বাইরে থাকায় তার প্রভাব পারফরমেন্সে পড়বে এমনই শঙ্কা থাকছে। তাই তাসকিনের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে ভীষণ কঠিন। এ নিয়ে তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জ তো প্রত্যেকদিনেরই। শুধু এই সিরিজ বলে কথা না। যেহেতু আমি ইনজুরি ও অফ ফর্মের কারণে বছর খানিকের মতো জাতীয় দলে খেলিনি। আমার জন্য একটু কঠিন কিন্তু বাস্তবতাও মানতে হবে। যেহেতু আমি ইনজুরিতে ছিলাম। ইনজুরির কারণে ভালো খেলতেও পারিনি।’
তবে শুধু পারফরমেন্স নয়, তাসকিনকে আলাদাভাবে চেয়েছিলেন টাইগারদের প্রধান কোচ স্টিভ রোডসও। এ নিয়ে তাসকিন বলেন, ‘আসলে ইনজুরড হওয়ার পর জাতীয় দলের ম্যানেজমেন্টের উচ্চপদের কর্মকর্তারা আমার খোঁজ নিয়েছেন। প্রায়ই ফলোআপ করছেন, কতটুকু উন্নতি করেছি, কি অবস্থা এইসব। এইসব জিনিস আরও বেশি অনুপ্রাণিত করে। আমাদের দলের কোচ, ক্যাপ্টেন ও সিনিয়র ক্রিকেটাররা খোঁজ নিচ্ছেন। এইসব শুধু আমি না, যে কোনো ইনজুরড প্লেয়ারের জন্যই যদি করা হয় সে অনুপ্রাণিত হবে।’ এছাড়াও নিজের বর্তমান অবস্থা নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট এই পেসার। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ্র রহমতে এখন অবস্থা ভালো। আজকে (গতকাল) আমার দ্বিতীয় রানিং সেশন হবে। আশা করি এভাবে স্মুথলি চলতে থাকলে দ্রুত বোলিংও শুরু হবে। রানিং এর ইন্টেনসিটি বাড়ছে। সো ফার পেইন ফ্রি। এভাবে স্মুথলি চলতে থাকলে খুব দ্রুতই বোলিং শুরু করা যাবে। আল্লাহ্ যদি চান এই মাসেই বোলিং শুরু করবো।
তাসকিনের বল হাতে নিয়ে মাঠে ফেরার কথা ১লা এপ্রিল থেকে। সুযোগ রয়েছে ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেটে সুপার লীগ পর্বে খেলার। সেই সঙ্গে ফিট থাকলে সুযোগ হতে পারে বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজেও। আর এই দুই জায়গাতে টিকে গেলে বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্ন পূরণ হতে পারে তার। তিনি বলেন, ‘দলে থাকব কি থাকব না এটা আমার হাতে নেই। হার্ডওয়ার্ক করা আমার হাতে। এটাই আমি বিশ্বাস করি। হার্ডওয়ার্ক করলে আমার বিশ্বাস পারফর্মেন্স ভালো হবেই।’ তবে দীর্ঘদিন থেকেই জাতীয় দলের বাইরে থাকায় তার প্রভাব পারফরমেন্সে পড়বে এমনই শঙ্কা থাকছে। তাই তাসকিনের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে ভীষণ কঠিন। এ নিয়ে তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জ তো প্রত্যেকদিনেরই। শুধু এই সিরিজ বলে কথা না। যেহেতু আমি ইনজুরি ও অফ ফর্মের কারণে বছর খানিকের মতো জাতীয় দলে খেলিনি। আমার জন্য একটু কঠিন কিন্তু বাস্তবতাও মানতে হবে। যেহেতু আমি ইনজুরিতে ছিলাম। ইনজুরির কারণে ভালো খেলতেও পারিনি।’
তবে শুধু পারফরমেন্স নয়, তাসকিনকে আলাদাভাবে চেয়েছিলেন টাইগারদের প্রধান কোচ স্টিভ রোডসও। এ নিয়ে তাসকিন বলেন, ‘আসলে ইনজুরড হওয়ার পর জাতীয় দলের ম্যানেজমেন্টের উচ্চপদের কর্মকর্তারা আমার খোঁজ নিয়েছেন। প্রায়ই ফলোআপ করছেন, কতটুকু উন্নতি করেছি, কি অবস্থা এইসব। এইসব জিনিস আরও বেশি অনুপ্রাণিত করে। আমাদের দলের কোচ, ক্যাপ্টেন ও সিনিয়র ক্রিকেটাররা খোঁজ নিচ্ছেন। এইসব শুধু আমি না, যে কোনো ইনজুরড প্লেয়ারের জন্যই যদি করা হয় সে অনুপ্রাণিত হবে।’ এছাড়াও নিজের বর্তমান অবস্থা নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট এই পেসার। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ্র রহমতে এখন অবস্থা ভালো। আজকে (গতকাল) আমার দ্বিতীয় রানিং সেশন হবে। আশা করি এভাবে স্মুথলি চলতে থাকলে দ্রুত বোলিংও শুরু হবে। রানিং এর ইন্টেনসিটি বাড়ছে। সো ফার পেইন ফ্রি। এভাবে স্মুথলি চলতে থাকলে খুব দ্রুতই বোলিং শুরু করা যাবে। আল্লাহ্ যদি চান এই মাসেই বোলিং শুরু করবো।