শেষের পাতা
রাজপথে হকারদের প্রতিবাদ, পুলিশি বাধা
স্টাফ রিপোর্টার
২২ মার্চ ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৩৩ পূর্বাহ্ন
পুনর্বাসন না করেই উচ্ছেদ করা হচ্ছে এমন অভিযোগে রাজপথে বিক্ষোভ করতে নেমে এগোতে পারেনি বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়ন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে পুলিশি বাধার মুখে পড়েন তারা। গতকাল সকাল ১১টায় গুলিস্তান থেকে কয়েক হাজার হকারের একটি মিছিল জাতীয় প্রেস ক্লাব হয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে যাত্রা করে। মিছিলটি পুরানা পল্টন মোড়ে পৌঁছালে ব্যারিকেড তৈরি করে বাধা দেয় পুলিশ। পরে সেখানেই সমাবেশ করেন তারা।
জানা যায়, হকারদের গ্রেপ্তার, মামলা, হয়রানি, নির্যাতন এবং পুনর্বাসন ছাড়া হকার উচ্ছেদ বন্ধের দাবিতে গতকাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বরাবর স্মারকলিপি পেশ কর্মসূচি ছিল বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়নের।
সমাবেশে বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়নের সভাপতি আবদুল হাশেম কবির বলেন, জীবিকার সুরক্ষা দিতে না পারা রাষ্ট্রের বিরাট ব্যর্থতা। জীবিকার অধিকার কেড়ে নেয়া মানবতাবিরোধী অপরাধ। হকারদের রুটি রুজির অধিকার হরণ করা হয়েছে বারবার। গত দুই মাস ধরে কয়েক লাখ হকার পরিবারে নীরব দুর্ভিক্ষ চলছে।
তিনি বলেন, যারা অবাধ ও মুক্ত ফুটপাথ চান তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। আমরা চেয়েছি যাতে পুনর্বাসন ছাড়া হকার উচ্ছেদ না করা হয়। সচেতন নাগরিকদের প্রতি আমাদের আকুল আবেদন বিগত সময়ে হকার পুনর্বাসনের নামে যেসব প্রকল্প হয়েছে সেসব প্রকল্পের বাস্তব অবস্থা এবং চরম দুর্নীতি ও লুটপাটের বিরুদ্ধে সকলেই সোচ্চার হবেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি পাঠ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সেকেন্দার হায়াৎ। স্মারকলিপিতে বলা হয়, হকারদের বিরুদ্ধে চলমান গ্রেপ্তার ও মামলা বাণিজ্য, হয়রানি-নির্যাতন অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। এ ছাড়াও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত বেলা ১২টা থেকে ফুটপাথে জনচলাচলে বিঘ্ন না ঘটিয়ে হকারদের পণ্য বিক্রির সুযোগ দেয়ার দাবি জানানো হয়। স্মারকলিপি পাঠ করার পর উপস্থিত কয়েক হাজার হকার হাত তুলে দাবির প্রতি সমর্থন জানান।
সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের সহসভাপতি মঞ্জুর মঈন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হযরত আলী, দপ্তর সম্পাদক গোলাপ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা মো. মঞ্জু, শফিকুল ইসলাম, মজিদ শেখ প্রমুখ।
পরে সমাবেশ থেকে সংগঠনের সভাপতি আব্দুল হাশেম কবিরের নেতৃত্বে ৭ সদস্যের প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করেন। প্রতিনিধি দলে আরো ছিলেন সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি মুর্শিকুল ইসলাম শিমুল, সহ-সভাপতি আবুল কালাম, মো. শহীদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসিম, কেন্দ্রীয় নেতা মিজানুর রহমান এবং শহীদ মিয়া।
জানা যায়, হকারদের গ্রেপ্তার, মামলা, হয়রানি, নির্যাতন এবং পুনর্বাসন ছাড়া হকার উচ্ছেদ বন্ধের দাবিতে গতকাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বরাবর স্মারকলিপি পেশ কর্মসূচি ছিল বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়নের।
সমাবেশে বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়নের সভাপতি আবদুল হাশেম কবির বলেন, জীবিকার সুরক্ষা দিতে না পারা রাষ্ট্রের বিরাট ব্যর্থতা। জীবিকার অধিকার কেড়ে নেয়া মানবতাবিরোধী অপরাধ। হকারদের রুটি রুজির অধিকার হরণ করা হয়েছে বারবার। গত দুই মাস ধরে কয়েক লাখ হকার পরিবারে নীরব দুর্ভিক্ষ চলছে।
তিনি বলেন, যারা অবাধ ও মুক্ত ফুটপাথ চান তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। আমরা চেয়েছি যাতে পুনর্বাসন ছাড়া হকার উচ্ছেদ না করা হয়। সচেতন নাগরিকদের প্রতি আমাদের আকুল আবেদন বিগত সময়ে হকার পুনর্বাসনের নামে যেসব প্রকল্প হয়েছে সেসব প্রকল্পের বাস্তব অবস্থা এবং চরম দুর্নীতি ও লুটপাটের বিরুদ্ধে সকলেই সোচ্চার হবেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি পাঠ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সেকেন্দার হায়াৎ। স্মারকলিপিতে বলা হয়, হকারদের বিরুদ্ধে চলমান গ্রেপ্তার ও মামলা বাণিজ্য, হয়রানি-নির্যাতন অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। এ ছাড়াও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত বেলা ১২টা থেকে ফুটপাথে জনচলাচলে বিঘ্ন না ঘটিয়ে হকারদের পণ্য বিক্রির সুযোগ দেয়ার দাবি জানানো হয়। স্মারকলিপি পাঠ করার পর উপস্থিত কয়েক হাজার হকার হাত তুলে দাবির প্রতি সমর্থন জানান।
সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের সহসভাপতি মঞ্জুর মঈন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হযরত আলী, দপ্তর সম্পাদক গোলাপ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা মো. মঞ্জু, শফিকুল ইসলাম, মজিদ শেখ প্রমুখ।
পরে সমাবেশ থেকে সংগঠনের সভাপতি আব্দুল হাশেম কবিরের নেতৃত্বে ৭ সদস্যের প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করেন। প্রতিনিধি দলে আরো ছিলেন সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি মুর্শিকুল ইসলাম শিমুল, সহ-সভাপতি আবুল কালাম, মো. শহীদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জসিম, কেন্দ্রীয় নেতা মিজানুর রহমান এবং শহীদ মিয়া।