খেলা
মেয়েদের জন্য সময় চাইলেন পল
স্পোর্টস রিপোর্টার, বিরাটনগর (নেপাল) থেকে
১৮ মার্চ ২০১৯, সোমবার, ৯:২৩ পূর্বাহ্ন
নেপালের বিপক্ষে মেয়েদের ছোট ছোট ভুলে বড় হার দেখতে হয়েছে। ম্যাচে এমনটা হয়েছে অপরিণত বয়সের কারণে। বাংলাদেশ দলের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পল স্মলি মনে করেন একজন ফুটবলার পরিণত হয়ে ওঠে ২৬ থেকে ২৭ বছর বয়সে। কিন্তু সাবিনা ছাড়া এই দলের সবাই ১৯-এর নিচে। এখন এদের কাউকে কাউকে দেশে-বিদেশে ক্লাব ফুটবল খেলার সুযোগ দিতে হবে। তাতে তারা অনেক খেলার সুযোগ পাবে এবং ভালো খেলোয়াড়দের সঙ্গে খেলে অনেক কিছু শিখতে পারবে। এসব কারণেই ভালো ফল পেতে হলে ওদের সময় দিতে হবে।
নেপালের সঙ্গে ৩-০ গোলে হারের পর গতকাল টিম হোটেলেই ছিল বাংলাদেশ দল। রিকোভারির জন্য অনুশীলন রাখেননি কোচ। সকালে হালকা স্ট্রেচিংয়ের পর সাবিনা-কৃষ্ণাদের বিশ্রাম দিয়েছেন গোলাম রব্বানী ছোটন। নিজে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা না বলে পাঠিয়েছেন পল স্মলিকে। টিম হোটেল জেনিয়েলে স্মলি বলেন, এই দল নিয়ে আমার প্রত্যাশা আসলে অনেক রকম। এখানে আমার দায়িত্ব প্রতিটি খেলোয়াড়ের স্কিল ডেভেলপ করা। এই দলের অনেকেই অনূর্ধ্ব-১৬ ও ১৯ দলের সদস্য। তারা এখন সিনিয়র দলে খেলছে। এখানে অন্য যে দলগুলো খেলছে তাদের তুলনায় আমাদের দলটি অনেক অনভিজ্ঞ। গড় বয়সেও অনেক পিছিয়ে। তাই নেপালের কাছে হার আমাকে একটুও আহত করেনি। আমার কাছে মনে হয়েছে টুর্নামেন্টে সেরা দলের কাছে মেয়েরা হেরেছে। মুহূর্তেই খেলা ঘুরিয়ে দিতে পারে এমন দু’তিনজন ফুটবলার আছে নেপাল দলে। ভারত অভিজ্ঞ দল হলেও নেপালের মতো তাদের অতোটা শক্তিশালী মনে হয়নি আমার কাছে। তাই আমি সেমিফাইনাল নিয়ে আশাবাদী।
এরপরেও এই মেয়েদের নিয়ে এখনই উচ্ছ্বাস পোষণ করতে বারণ করেছেন পল। কারণ হিসেবে অস্ট্রেলিয়ান বংশোদ্ভূত এই বৃটিশ বলেন, বাংলাদেশ ভারতের মতো দল নয়। ভারতের রয়েছে অনেক বয়সভিত্তিক দল এবং তাদের আছে একটি শক্তিশালী জাতীয় দল যেটি দীর্ঘদিন ধরে খেলছে। এই দলের বেশিরভাগ খেলোয়াড়ের এই পর্যায়ে খেলার অনেক অভিজ্ঞতা রয়েছে। আর আমাদের এই দলটিতে জুনিয়র প্লেয়ারের সংখ্যাই বেশি। তারা বিভিন্ন বয়সভিত্তিক পর্যায়ে খেলছে। এটা নেতিবাচক এই অর্থে যে, এদের জন্য সিনিয়র লেভেলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা সত্যিই কঠিন। কারণ তারা এখনো পুরোপুরি পরিণত হয়ে ওঠেনি। তারা উন্নতির পথে আছে। তারা এখনো মেয়ে। মহিলা হয়ে উঠতে পারেনি। আর ইতিবাচক হচ্ছে তারা খুব দ্রুত শিখতে পারে। ভুল শুধরে নিতে তাদের সময় লাগে না। তারা এখনো শেখার পর্যায়ে আছে। তারা প্রতিনিয়ত শিখছে। নেপাল ম্যাচের কথা উল্লেখ করে পল বলেন, প্রথম ২৫ মিনিটে মেয়েরা ছোট ছোট কয়েকটি ভুল করেছে। ম্যাচের বিরতিতে ভুল নিয়ে আমরা কথা বলেছি দ্বিতীয়ার্ধে কিন্তু ওই ভুলগুলো আর হয়নি। ম্যাচের ওই ২৫ মিনিট বাদ দিয়ে আমরা কিন্তু ওদের সঙ্গে সমানতালে খেলেছি। আশা করছি সেমিফাইনালে তারা ওই ভুলগুলো করবে না। আমার বিশ্বাস সেমিফাইনালে প্রতিপক্ষ হিসেবে যারাই আসুক না কেন মেয়েরা ভালো করবে। তার মানে এই না, আমি জয়ের গ্যারাটি দিচ্ছি। আমি ভালো ফুটবলের নিশ্চয়তা দিতে পারি, কারণ মেয়েরা আমাকে কথা দিয়েছে।
নেপালের সঙ্গে ৩-০ গোলে হারের পর গতকাল টিম হোটেলেই ছিল বাংলাদেশ দল। রিকোভারির জন্য অনুশীলন রাখেননি কোচ। সকালে হালকা স্ট্রেচিংয়ের পর সাবিনা-কৃষ্ণাদের বিশ্রাম দিয়েছেন গোলাম রব্বানী ছোটন। নিজে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা না বলে পাঠিয়েছেন পল স্মলিকে। টিম হোটেল জেনিয়েলে স্মলি বলেন, এই দল নিয়ে আমার প্রত্যাশা আসলে অনেক রকম। এখানে আমার দায়িত্ব প্রতিটি খেলোয়াড়ের স্কিল ডেভেলপ করা। এই দলের অনেকেই অনূর্ধ্ব-১৬ ও ১৯ দলের সদস্য। তারা এখন সিনিয়র দলে খেলছে। এখানে অন্য যে দলগুলো খেলছে তাদের তুলনায় আমাদের দলটি অনেক অনভিজ্ঞ। গড় বয়সেও অনেক পিছিয়ে। তাই নেপালের কাছে হার আমাকে একটুও আহত করেনি। আমার কাছে মনে হয়েছে টুর্নামেন্টে সেরা দলের কাছে মেয়েরা হেরেছে। মুহূর্তেই খেলা ঘুরিয়ে দিতে পারে এমন দু’তিনজন ফুটবলার আছে নেপাল দলে। ভারত অভিজ্ঞ দল হলেও নেপালের মতো তাদের অতোটা শক্তিশালী মনে হয়নি আমার কাছে। তাই আমি সেমিফাইনাল নিয়ে আশাবাদী।
এরপরেও এই মেয়েদের নিয়ে এখনই উচ্ছ্বাস পোষণ করতে বারণ করেছেন পল। কারণ হিসেবে অস্ট্রেলিয়ান বংশোদ্ভূত এই বৃটিশ বলেন, বাংলাদেশ ভারতের মতো দল নয়। ভারতের রয়েছে অনেক বয়সভিত্তিক দল এবং তাদের আছে একটি শক্তিশালী জাতীয় দল যেটি দীর্ঘদিন ধরে খেলছে। এই দলের বেশিরভাগ খেলোয়াড়ের এই পর্যায়ে খেলার অনেক অভিজ্ঞতা রয়েছে। আর আমাদের এই দলটিতে জুনিয়র প্লেয়ারের সংখ্যাই বেশি। তারা বিভিন্ন বয়সভিত্তিক পর্যায়ে খেলছে। এটা নেতিবাচক এই অর্থে যে, এদের জন্য সিনিয়র লেভেলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা সত্যিই কঠিন। কারণ তারা এখনো পুরোপুরি পরিণত হয়ে ওঠেনি। তারা উন্নতির পথে আছে। তারা এখনো মেয়ে। মহিলা হয়ে উঠতে পারেনি। আর ইতিবাচক হচ্ছে তারা খুব দ্রুত শিখতে পারে। ভুল শুধরে নিতে তাদের সময় লাগে না। তারা এখনো শেখার পর্যায়ে আছে। তারা প্রতিনিয়ত শিখছে। নেপাল ম্যাচের কথা উল্লেখ করে পল বলেন, প্রথম ২৫ মিনিটে মেয়েরা ছোট ছোট কয়েকটি ভুল করেছে। ম্যাচের বিরতিতে ভুল নিয়ে আমরা কথা বলেছি দ্বিতীয়ার্ধে কিন্তু ওই ভুলগুলো আর হয়নি। ম্যাচের ওই ২৫ মিনিট বাদ দিয়ে আমরা কিন্তু ওদের সঙ্গে সমানতালে খেলেছি। আশা করছি সেমিফাইনালে তারা ওই ভুলগুলো করবে না। আমার বিশ্বাস সেমিফাইনালে প্রতিপক্ষ হিসেবে যারাই আসুক না কেন মেয়েরা ভালো করবে। তার মানে এই না, আমি জয়ের গ্যারাটি দিচ্ছি। আমি ভালো ফুটবলের নিশ্চয়তা দিতে পারি, কারণ মেয়েরা আমাকে কথা দিয়েছে।