বিশ্বজমিন
লন্ডন, স্কটল্যান্ড ও ফ্রান্সে মসজিদ ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে কড়া পাহারা
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ মার্চ ২০১৯, শনিবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন
নিউজিল্যান্ডে দুইটি মসজিদে সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষিতে লন্ডন, স্কটল্যান্ড ও ফ্রান্সে মসজিদ ও ধর্মীয় স্থাপনায় নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা হয়েছে। লন্ডনের মেয়র সাদিক খান জানিয়েছেন, শুক্রবার অধিকসংখ্যক মানুষ মসজিদে যান। মসজিদগুলোকে ঘিরে উচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এমনকি সশস্ত্র হামলা প্রতিরোধের প্রস্তুতিও নেয়া হয়েছে। এ খবর দিয়েছে বিবিসি অনলাইন।
টুইটারে সাদিক খান এ বিষয়টি জানিয়ে টুইট করেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, নিউজিল্যান্ড থেকে শুক্রবার সকালে হৃদয়বিদারক খবর পেলাম। সেখানে নিরীহ মানুষরা শুধু তাদের ধর্ম বিশ্বাসের জন্য প্রাণ হারিয়েছেন। যারা এ হামলার মুখোমুখি হয়েছেন তাদের পাশে রয়েছে লন্ডন। আমরা সব সময় বৈচিত্র্যের পক্ষে থাকবো, যা কিছু মানুষ ধ্বংস করতে চায়। এরপরই তিনি লন্ডনের মুসলিমদের উদ্দেশ্যে লেখেন, আমি এখানকার মুসলমানদের আশ্বস্ত করতে চাই। আমি পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। মসজিদের পাশে কড়া পাহারা থাকবে। টুইটে তিনি সন্দেহজনক কিছু দেখলে পুলিশকে জানানোর আহ্বান জানান।
স্কটল্যান্ডে মসজিদের নিরাপত্তা জোরদার
স্কটল্যান্ডের মসজিদগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। সেখানকার পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে, মসজিদের আশেপাশে নিরাপত্তা টহল দেয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। স্কটল্যান্ড পুলিশের ডেপুটি চিফ কন্সটেবল উইল কার বলেন, স্কটল্যান্ডে এ ধরণের হামলা হতে পারে বলে কোন গোয়েন্দা তথ্য নেই। আমরা নিউজিল্যান্ডের ঘটনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি এবং ওই হামলায় হতাহতদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করছি। তিনি আরো বলেন, সব ধর্মবিশ্বাসের মানুষের মধ্যে যোগসূত্র বৃদ্ধি করতে পুলিশ কাজ করবে। তাদেরকে শেখানো হবে, কিভাবে তারা সংকটকালীন সময়ে আত্মরক্ষা করতে পারবে।
ধর্মীয় স্থাপনায় নিরাপত্তা বাড়িয়েছে ফ্রান্স
শুক্রবারের রক্তক্ষয়ী হামলার পর ধর্মীয় স্থাপনার নিরাপত্তা বাড়িয়েছে ফ্রান্সও। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টোফার কাস্টনার জানান, ফ্রান্সের ধর্মীয় স্থাপনাগুলোতে পূর্ব সতর্কতা হিসেবে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হবে। টুইটারে দেয়া বার্তায় তিনি আরো জানান, ধর্মীয় স্থাপনার আশেপাশে টহলেরও ব্যবস্থা করা হবে।
নিউ ইয়র্কের মসজিদে অতিরিক্ত নিরাপত্তা
নিউ ইয়র্কের পুলিশ ডিপার্টমেন্ট শুক্রবার শহরের মসজিদগুলোতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অতিরিক্ত অফিসার প্রেরণ করেছে। টুইটারে তারা লিখেছে, সকল উপাসনালয়ের নিরাপত্তা এবং সকলে যেন নির্ভয়ে ধর্মীয় রীতি পালন করতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তারা।
টুইটারে সাদিক খান এ বিষয়টি জানিয়ে টুইট করেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, নিউজিল্যান্ড থেকে শুক্রবার সকালে হৃদয়বিদারক খবর পেলাম। সেখানে নিরীহ মানুষরা শুধু তাদের ধর্ম বিশ্বাসের জন্য প্রাণ হারিয়েছেন। যারা এ হামলার মুখোমুখি হয়েছেন তাদের পাশে রয়েছে লন্ডন। আমরা সব সময় বৈচিত্র্যের পক্ষে থাকবো, যা কিছু মানুষ ধ্বংস করতে চায়। এরপরই তিনি লন্ডনের মুসলিমদের উদ্দেশ্যে লেখেন, আমি এখানকার মুসলমানদের আশ্বস্ত করতে চাই। আমি পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। মসজিদের পাশে কড়া পাহারা থাকবে। টুইটে তিনি সন্দেহজনক কিছু দেখলে পুলিশকে জানানোর আহ্বান জানান।
স্কটল্যান্ডে মসজিদের নিরাপত্তা জোরদার
স্কটল্যান্ডের মসজিদগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। সেখানকার পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে, মসজিদের আশেপাশে নিরাপত্তা টহল দেয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। স্কটল্যান্ড পুলিশের ডেপুটি চিফ কন্সটেবল উইল কার বলেন, স্কটল্যান্ডে এ ধরণের হামলা হতে পারে বলে কোন গোয়েন্দা তথ্য নেই। আমরা নিউজিল্যান্ডের ঘটনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি এবং ওই হামলায় হতাহতদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করছি। তিনি আরো বলেন, সব ধর্মবিশ্বাসের মানুষের মধ্যে যোগসূত্র বৃদ্ধি করতে পুলিশ কাজ করবে। তাদেরকে শেখানো হবে, কিভাবে তারা সংকটকালীন সময়ে আত্মরক্ষা করতে পারবে।
ধর্মীয় স্থাপনায় নিরাপত্তা বাড়িয়েছে ফ্রান্স
শুক্রবারের রক্তক্ষয়ী হামলার পর ধর্মীয় স্থাপনার নিরাপত্তা বাড়িয়েছে ফ্রান্সও। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টোফার কাস্টনার জানান, ফ্রান্সের ধর্মীয় স্থাপনাগুলোতে পূর্ব সতর্কতা হিসেবে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হবে। টুইটারে দেয়া বার্তায় তিনি আরো জানান, ধর্মীয় স্থাপনার আশেপাশে টহলেরও ব্যবস্থা করা হবে।
নিউ ইয়র্কের মসজিদে অতিরিক্ত নিরাপত্তা
নিউ ইয়র্কের পুলিশ ডিপার্টমেন্ট শুক্রবার শহরের মসজিদগুলোতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অতিরিক্ত অফিসার প্রেরণ করেছে। টুইটারে তারা লিখেছে, সকল উপাসনালয়ের নিরাপত্তা এবং সকলে যেন নির্ভয়ে ধর্মীয় রীতি পালন করতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তারা।