বাংলারজমিন
খুলনার চার উপজেলায় ৮২ কিলোমিটার বাঁধ সংস্কারের উদ্যোগ পাউবোর
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
১৪ মার্চ ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
খুলনার চার উপজেলায় অন্তত ৮২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। এ কাজে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা। পাউবো কর্তৃপক্ষ বলছে, এ কাজ সম্পন্ন হলে সংশ্লিষ্ট এলাকায় ভাঙন রোধ করা সম্ভব হবে।
খুলনা পানি উন্নয়ন বোর্ড-২ এর অফিস সূত্রে জানা গেছে, খুলনার ৪ উপজেলায় অপেক্ষাকৃত দুর্বল বেড়িবাঁধ চিহ্নিত করে এগুলো সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এজন্য ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল (ডিপিপি) তৈরির কাজও হয়ে গেছে। সংশ্লিষ্ট উপজেলাগুলো হচ্ছে- পাইকগাছা, কয়রা, দাকোপ ও বটিয়াঘাটা। প্রস্তাবিত এ কাজের মধ্যে জাপান সরকারের অর্থায়নে জাইকা প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৩৬ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ সংস্কার করা হবে। এরমধ্যে পাইকগাছার লস্কর ইউনিয়ন সংলগ্ন শিবসা ব্রিজ থেকে সোলাদানা বাজার পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ১০ কিলোমিটার শিবসা নদী পুনঃখনন/ড্রেজিং করা হবে।
অন্যদিকে হাড়িয়া নদীর গদাইপুর ইউনিয়ন সংলগ্ন হাড়িয়া থেকে লতা ইউনিয়নের পুটিমারি পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার ও গুনখালী নদীর পুটিমারি থেকে লতা বাজার পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার নদী খনন করা হবে। এছাড়াও লস্কর ইউনিয়নের কুরুলিয়া নদেও ২৭০ মিটার, গড়ইখালী ইউনিয়নের শিবসা নদীর ৩৭২ মিটার, কয়রা উপজেলার মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের বামনখালী ৩৫০ ও ৪৫০ মিটার নদী তীর স্থায়ী প্রতিরক্ষা মেরামত কাজ করা হবে। এসব কাজের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২১৬ কোটি ৬১ লাখ ৮১ হাজার টাকা। এ কাজে অর্থায়ন করবে জাপান সরকার। প্রস্তাবিত এ কাজের জন্য কারিগরি টিম ইতিমধ্যে পরিদর্শন করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। কাজটি পাসের অপেক্ষায় রয়েছে। এদিকে রয়েছে দাকোপ ও বটিয়াঘাটা উপজেলা সংলগ্ন ৩০, ৩১ ও ৩৪/২ নং পোল্ডারের আমিরপুর, ভাণ্ডারকোট ও বালিয়াডাঙ্গার অংশ বিশেষ। এখানে রয়েছে ২০ দশমিক ৯৮ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ। এরমধ্যে এক কিলোমিটার বিকল্প বাঁধ নির্মাণ করা হবে। এছাড়াও বাঁধ পুনরাকৃতিকরণ বা মেরামত করা হবে ৪৬ কিলোমিটার। এ কাজে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৮৪০ কোটি ৪১ লাখ টাকা। সংশ্লিষ্ট কাজের ডিপিপি তৈরি করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। কারিগরি টিম এর সম্ভাব্যতা যাচাই করে প্রতিবেদন দেবে। এ কাজের খসড়া তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
এসব বেড়িবাঁধ সংস্কারের বিষয়ে পাউবো খুলনা-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাজমুল হক বলেন, এসব এলাকার বেড়িবাঁধগুলো নাজুক। নদী ভাঙন হতে রক্ষার জন্য নদীতীর প্রতিরক্ষা প্রয়োজন। এ কারণে সংস্কারের লক্ষ্যে ডিপিপি তৈরি করা হয়েছে। এরমধ্যে জাপান সরকারের অর্থায়নে ২১৬ কোটি ৬১ লাখ টাকার কাজের সম্ভাব্যতা যাচাই কাজ শেষ হয়েছে। এটি অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এছাড়াও ৪৬ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ মেরামতের জন্য সম্ভাবতা যাচাই করা হবে। এটিও অনুমোদন হলে ওই সব এলাকার মানুষের বেড়িবাঁধ ভাঙার আতঙ্ক কাটবে।
খুলনা পানি উন্নয়ন বোর্ড-২ এর অফিস সূত্রে জানা গেছে, খুলনার ৪ উপজেলায় অপেক্ষাকৃত দুর্বল বেড়িবাঁধ চিহ্নিত করে এগুলো সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এজন্য ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল (ডিপিপি) তৈরির কাজও হয়ে গেছে। সংশ্লিষ্ট উপজেলাগুলো হচ্ছে- পাইকগাছা, কয়রা, দাকোপ ও বটিয়াঘাটা। প্রস্তাবিত এ কাজের মধ্যে জাপান সরকারের অর্থায়নে জাইকা প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৩৬ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ সংস্কার করা হবে। এরমধ্যে পাইকগাছার লস্কর ইউনিয়ন সংলগ্ন শিবসা ব্রিজ থেকে সোলাদানা বাজার পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ১০ কিলোমিটার শিবসা নদী পুনঃখনন/ড্রেজিং করা হবে।
অন্যদিকে হাড়িয়া নদীর গদাইপুর ইউনিয়ন সংলগ্ন হাড়িয়া থেকে লতা ইউনিয়নের পুটিমারি পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার ও গুনখালী নদীর পুটিমারি থেকে লতা বাজার পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার নদী খনন করা হবে। এছাড়াও লস্কর ইউনিয়নের কুরুলিয়া নদেও ২৭০ মিটার, গড়ইখালী ইউনিয়নের শিবসা নদীর ৩৭২ মিটার, কয়রা উপজেলার মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের বামনখালী ৩৫০ ও ৪৫০ মিটার নদী তীর স্থায়ী প্রতিরক্ষা মেরামত কাজ করা হবে। এসব কাজের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২১৬ কোটি ৬১ লাখ ৮১ হাজার টাকা। এ কাজে অর্থায়ন করবে জাপান সরকার। প্রস্তাবিত এ কাজের জন্য কারিগরি টিম ইতিমধ্যে পরিদর্শন করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। কাজটি পাসের অপেক্ষায় রয়েছে। এদিকে রয়েছে দাকোপ ও বটিয়াঘাটা উপজেলা সংলগ্ন ৩০, ৩১ ও ৩৪/২ নং পোল্ডারের আমিরপুর, ভাণ্ডারকোট ও বালিয়াডাঙ্গার অংশ বিশেষ। এখানে রয়েছে ২০ দশমিক ৯৮ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ। এরমধ্যে এক কিলোমিটার বিকল্প বাঁধ নির্মাণ করা হবে। এছাড়াও বাঁধ পুনরাকৃতিকরণ বা মেরামত করা হবে ৪৬ কিলোমিটার। এ কাজে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৮৪০ কোটি ৪১ লাখ টাকা। সংশ্লিষ্ট কাজের ডিপিপি তৈরি করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। কারিগরি টিম এর সম্ভাব্যতা যাচাই করে প্রতিবেদন দেবে। এ কাজের খসড়া তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
এসব বেড়িবাঁধ সংস্কারের বিষয়ে পাউবো খুলনা-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাজমুল হক বলেন, এসব এলাকার বেড়িবাঁধগুলো নাজুক। নদী ভাঙন হতে রক্ষার জন্য নদীতীর প্রতিরক্ষা প্রয়োজন। এ কারণে সংস্কারের লক্ষ্যে ডিপিপি তৈরি করা হয়েছে। এরমধ্যে জাপান সরকারের অর্থায়নে ২১৬ কোটি ৬১ লাখ টাকার কাজের সম্ভাব্যতা যাচাই কাজ শেষ হয়েছে। এটি অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এছাড়াও ৪৬ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ মেরামতের জন্য সম্ভাবতা যাচাই করা হবে। এটিও অনুমোদন হলে ওই সব এলাকার মানুষের বেড়িবাঁধ ভাঙার আতঙ্ক কাটবে।