ষোলো আনা
তানিয়ার সাফল্যের নেপথ্যে...
ষোলো আনা ডেস্ক
৮ মার্চ ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৪২ পূর্বাহ্ন
চলার পথটা তার সহজ ছিল না। বাধা-বিপত্তি এসেছে বারবার। কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের কাছাকাছি গিয়েও ফিরে এসেছেন। তবে মনোবল হারাননি। অদম্য তানিয়া সুলতানা চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। প্রচেষ্টা আর সৃষ্টিকর্তা সহায় হলে সাফল্য আসবে বলে বিশ্বাস তার। লম্বা লড়াইয়ের পর ৩৭তম বিসিএসে পান কাঙ্ক্ষিত সাফল্য। সুপারিশপ্রাপ্ত হন পুলিশ ক্যাডারে।
তানিয়া সুলতানার জন্ম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায়। শিক্ষক পিতা মো. শফিকুল আলম ও মা আয়েশা আলমের চতুর্থ সন্তান তিনি। কুমিল্লায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করে ভর্তি হন জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণ রসানয়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগে। এরপর সেখান থেকে সম্পন্ন করেন অনার্স ও মাস্টার্স।
২০১১ সালে যোগ দেন এসিআই লিমিটেড (ফার্মা প্লান্ট)-এ কোয়ালিটি কন্ট্রোল অফিসার হিসেবে। তিনি বলেন, বেসরকারি চাকরিতে সামাজিক মর্যাদার অভাব বোধ করতাম সবসময়। তাই তিন বছর চাকরি করে ইস্তাফা দেয়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিই।
তানিয়া এরপর শুরু করে জীবনের নতুন সংগ্রাম। তার ভাষ্য অনুযায়ী, খুব গোছালো প্রস্তুতি নিয়ে ৩৫তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করেন। তবে প্রথম সন্তান জন্মের ২৩ দিনের মাথায় দেন ভাইবা। ফলে ভাইবা আশানুরূপ হয়নি। ইতিমধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও অন্যান্য সরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নেন। সহকারী বায়োকেমিস্ট, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও ব্যাংকের সিনিয়র কর্মকর্তা হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত হলেও ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন রয়ে যায় মনের ভেতর। পরের বিসিএস তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তবে তার পুরো স্বপ্ন পূরণ হয় ৩৭তম বিসিএসে।
তানিয়া সুলতানা বলেন, আমি বিশ্বাস করি দৃঢ়তার সঙ্গে চেষ্টা করলে, সৃষ্টিকর্তা সহায় হলে তখনই সাফল্য ধরা দেয়। আর পরিবারের সহযোগিতা সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ।
তানিয়া সুলতানার জন্ম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায়। শিক্ষক পিতা মো. শফিকুল আলম ও মা আয়েশা আলমের চতুর্থ সন্তান তিনি। কুমিল্লায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করে ভর্তি হন জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণ রসানয়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগে। এরপর সেখান থেকে সম্পন্ন করেন অনার্স ও মাস্টার্স।
২০১১ সালে যোগ দেন এসিআই লিমিটেড (ফার্মা প্লান্ট)-এ কোয়ালিটি কন্ট্রোল অফিসার হিসেবে। তিনি বলেন, বেসরকারি চাকরিতে সামাজিক মর্যাদার অভাব বোধ করতাম সবসময়। তাই তিন বছর চাকরি করে ইস্তাফা দেয়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিই।
তানিয়া এরপর শুরু করে জীবনের নতুন সংগ্রাম। তার ভাষ্য অনুযায়ী, খুব গোছালো প্রস্তুতি নিয়ে ৩৫তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করেন। তবে প্রথম সন্তান জন্মের ২৩ দিনের মাথায় দেন ভাইবা। ফলে ভাইবা আশানুরূপ হয়নি। ইতিমধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও অন্যান্য সরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নেন। সহকারী বায়োকেমিস্ট, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও ব্যাংকের সিনিয়র কর্মকর্তা হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত হলেও ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন রয়ে যায় মনের ভেতর। পরের বিসিএস তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তবে তার পুরো স্বপ্ন পূরণ হয় ৩৭তম বিসিএসে।
তানিয়া সুলতানা বলেন, আমি বিশ্বাস করি দৃঢ়তার সঙ্গে চেষ্টা করলে, সৃষ্টিকর্তা সহায় হলে তখনই সাফল্য ধরা দেয়। আর পরিবারের সহযোগিতা সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ।