অনলাইন
চুড়িহাট্টায় নিহত ৪৭ জনের মরদেহ শনাক্ত-হস্তান্তর
অনলাইন ডেস্ক
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ১:০৭ পূর্বাহ্ন
পুরান ঢাকার চুড়িহাট্টায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৬৭ জনের মধ্যে ৪৭ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। যাদের সবাইকেই তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সাড়ে ১২টার দিকে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (৪১) নামের একজনের মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
চকবাজার থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মুন্সি আবদুল লোকমান বলেন, ভাই সাজ্জাদ হোসেন দুলুসহ তার পরিবারের লোকজন সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ মর্গে থাকা মঞ্জুর মৃতদেহ শনাক্ত করেন। মৃত ব্যক্তির শার্ট ও ট্রাউজারের কিছু অংশ বিশেষ দেখে মৃতদেহ শনাক্ত করেন তার পরিবারের লোকজন। সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ থেকে মৃতদেহ ঢামেক মর্গে নিয়ে আসা হয়। পরে এখান থেকে তার মৃতদেহ হস্তান্তর করা হয়।
সাজ্জাদ হোসেন বলেন, বুধবার রাত থেকেই ভাইয়ের মৃতদেহের খোঁজ করছিলাম। খুঁজে না পেয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে ডিএনএ নমুনার জন্য রক্ত দিয়েছিলাম। পরে কয়েকটি হাসপাতালে থাকা মৃতদেহ দেখতে যাই। এবং শেষ পর্যন্ত গত রাতে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে থাকা তার ভাইয়ের মৃতদেহ শনাক্ত করি।
সাজ্জাদ জানায়, চুড়িহাট্টায় তার ভাইয়ের হায়দার মেডিকো নামে একটি ঔষুধের দোকান ছিল। ঘটনার সময় তিনি দোকানে ছিলেন। দোকান ঘরটাও পুড়ে গিয়েছে। তাদের বাড়ি নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার মির্জানগরে। বর্তমানে চকবাজারের নন্দ কুমার দত্ত রোডে পরিবার নিয়ে থাকতো।
এদের, ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার কেএম আলী আজম জানায়, আমরা ৬৭ জনের লাশ পেয়েছিলাম। গতকাল (শনিবার) পর্যন্ত ৪৬ জনের মরদেহ হস্তান্তর হয়েছে। আজকে আরও একজন মরদেহ হস্তান্তর হয়েছে। এ নিয়ে ৪৭ জনের মরদেহ হস্তান্তর হয়েছে। আর ২০ টি মরদেহ অসনাক্ত রয়ে গেছে।
তিনি বলেন, গতকাল থেকে অশনাক্ত মরদেহের শনাক্তের জন্য ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৯ পরিবারের ৩২ জন স্বজনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
চকবাজার থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মুন্সি আবদুল লোকমান বলেন, ভাই সাজ্জাদ হোসেন দুলুসহ তার পরিবারের লোকজন সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ মর্গে থাকা মঞ্জুর মৃতদেহ শনাক্ত করেন। মৃত ব্যক্তির শার্ট ও ট্রাউজারের কিছু অংশ বিশেষ দেখে মৃতদেহ শনাক্ত করেন তার পরিবারের লোকজন। সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ থেকে মৃতদেহ ঢামেক মর্গে নিয়ে আসা হয়। পরে এখান থেকে তার মৃতদেহ হস্তান্তর করা হয়।
সাজ্জাদ হোসেন বলেন, বুধবার রাত থেকেই ভাইয়ের মৃতদেহের খোঁজ করছিলাম। খুঁজে না পেয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে ডিএনএ নমুনার জন্য রক্ত দিয়েছিলাম। পরে কয়েকটি হাসপাতালে থাকা মৃতদেহ দেখতে যাই। এবং শেষ পর্যন্ত গত রাতে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে থাকা তার ভাইয়ের মৃতদেহ শনাক্ত করি।
সাজ্জাদ জানায়, চুড়িহাট্টায় তার ভাইয়ের হায়দার মেডিকো নামে একটি ঔষুধের দোকান ছিল। ঘটনার সময় তিনি দোকানে ছিলেন। দোকান ঘরটাও পুড়ে গিয়েছে। তাদের বাড়ি নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার মির্জানগরে। বর্তমানে চকবাজারের নন্দ কুমার দত্ত রোডে পরিবার নিয়ে থাকতো।
এদের, ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার কেএম আলী আজম জানায়, আমরা ৬৭ জনের লাশ পেয়েছিলাম। গতকাল (শনিবার) পর্যন্ত ৪৬ জনের মরদেহ হস্তান্তর হয়েছে। আজকে আরও একজন মরদেহ হস্তান্তর হয়েছে। এ নিয়ে ৪৭ জনের মরদেহ হস্তান্তর হয়েছে। আর ২০ টি মরদেহ অসনাক্ত রয়ে গেছে।
তিনি বলেন, গতকাল থেকে অশনাক্ত মরদেহের শনাক্তের জন্য ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৯ পরিবারের ৩২ জন স্বজনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।