শরীর ও মন
দুশ্চিন্তা দূর করতে যা করবেন!
অনলাইন ডেস্ক
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ১২:১৩ অপরাহ্ন
দৈনন্দিন ব্যস্ততা থেকে আসে ক্লান্তি। ক্লান্তি থেকে বিষণ্নতা, দুশ্চিন্তা। আর এর হাত ধরেই শরীরে বাসা বাঁধে ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ জাতীয় অসুখ। দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করেও আমরা পারি না। ফলে আসুখও আমাদের ছাড়ে না। তবে সুন্দরভাবে বাঁচতে হলে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতেই হবে।
মনোবিদদের মতে, সহজ উপায় অবলম্বন করলেই টেনশন কাটিয়ে সুস্থ থাকা সম্ভব।
টেনশনমুক্ত থাকতে করণীয়:
যোগী: প্রতিদিন রুটিন করে যোগী করার অভ্যাস আপনাকে টেনশনমুক্ত থাকতে সহায়তা করবে। শ্বাসের আদান-প্রদানকে নিয়ন্ত্রণে রেখে নানা ঘটনায় মনকে শান্ত থাকার পাঠ শেখায় এই প্রাক্টিস।
ঘুম: অনেকেরই প্রবল টেনশনের সময় ঘুম পায়। কেউ বা দু’চোখের পাতা এক করতে পারেন না। কিন্তু যদি নিরিবিলিতে ঘুমানোর অভ্যাস রপ্ত করতে পারেন, তা হলে তার মতো ভাল উপায় আর হতেই পারে না। টেনশন গ্রাস করছে দেখলে বা অনেকটা মানসিক চাপ পড়ে গেলে একটু সময় হলেও ঘুমিয়ে নিন।
খাবার: পাতে রাখুন স্বাস্থ্যকর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও পটাশিয়াম জাতীয় খাবার। অ্যাভোকাডো জাতীয় ফল রাখুন ডায়েটে। টেনশন কমিয়ে ব্লাড প্রেশারকে নিয়ন্ত্রণে রাখে তা।
সঙ্গ: মনোবিদদের বলেন, খুব টেনশনের সময় এমন কোনও মানুষের সঙ্গ নিন, যিনি কাছে থাকলে অনেকটা চাপমুক্ত থাকতে পারেন কিংবা এমন কেউ যাঁকে নিজের সব সমস্যার কথা বলতে পারেন। তেমন প্রিয় কোনও মানুষের সঙ্গ অনেকটাই মনের চাপকে কমিয়ে দেয়।
গান: গান শুনতে ভালবাসলে দিনের মধ্যে কিছুটা সময় প্রিয় গায়ক ও তাঁর গান নিয়ে কাটান। মনের উপর চাপ পড়া রুখে দিতে পারে গান।
শখ: গল্পের বই পড়া হোক বা পছন্দের কোনও শখ, টেনশন কমাতে এদের দারস্থ হোন। মনকে যত প্রফুল্ল রাখবেন, টেনশন ততই কমবে। যদি পার্লারে গিয়ে সময় কাটাতে বা শপিং করতে ভালবাসেন, তা হলে তা-ই করুন। ইচ্ছা বা শখকে মূল্যায়ণ করুন।
মনোবিদদের মতে, সহজ উপায় অবলম্বন করলেই টেনশন কাটিয়ে সুস্থ থাকা সম্ভব।
টেনশনমুক্ত থাকতে করণীয়:
যোগী: প্রতিদিন রুটিন করে যোগী করার অভ্যাস আপনাকে টেনশনমুক্ত থাকতে সহায়তা করবে। শ্বাসের আদান-প্রদানকে নিয়ন্ত্রণে রেখে নানা ঘটনায় মনকে শান্ত থাকার পাঠ শেখায় এই প্রাক্টিস।
ঘুম: অনেকেরই প্রবল টেনশনের সময় ঘুম পায়। কেউ বা দু’চোখের পাতা এক করতে পারেন না। কিন্তু যদি নিরিবিলিতে ঘুমানোর অভ্যাস রপ্ত করতে পারেন, তা হলে তার মতো ভাল উপায় আর হতেই পারে না। টেনশন গ্রাস করছে দেখলে বা অনেকটা মানসিক চাপ পড়ে গেলে একটু সময় হলেও ঘুমিয়ে নিন।
খাবার: পাতে রাখুন স্বাস্থ্যকর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও পটাশিয়াম জাতীয় খাবার। অ্যাভোকাডো জাতীয় ফল রাখুন ডায়েটে। টেনশন কমিয়ে ব্লাড প্রেশারকে নিয়ন্ত্রণে রাখে তা।
সঙ্গ: মনোবিদদের বলেন, খুব টেনশনের সময় এমন কোনও মানুষের সঙ্গ নিন, যিনি কাছে থাকলে অনেকটা চাপমুক্ত থাকতে পারেন কিংবা এমন কেউ যাঁকে নিজের সব সমস্যার কথা বলতে পারেন। তেমন প্রিয় কোনও মানুষের সঙ্গ অনেকটাই মনের চাপকে কমিয়ে দেয়।
গান: গান শুনতে ভালবাসলে দিনের মধ্যে কিছুটা সময় প্রিয় গায়ক ও তাঁর গান নিয়ে কাটান। মনের উপর চাপ পড়া রুখে দিতে পারে গান।
শখ: গল্পের বই পড়া হোক বা পছন্দের কোনও শখ, টেনশন কমাতে এদের দারস্থ হোন। মনকে যত প্রফুল্ল রাখবেন, টেনশন ততই কমবে। যদি পার্লারে গিয়ে সময় কাটাতে বা শপিং করতে ভালবাসেন, তা হলে তা-ই করুন। ইচ্ছা বা শখকে মূল্যায়ণ করুন।