বাংলারজমিন
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যার ঘটনায় এলাকাবাসীর বিক্ষোভ
স্টাফ রিপোর্টার, রূপগঞ্জ থেকে
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
রূপগঞ্জে মাটি ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় অন্তরালের খুনিদের আটক ও সকল হত্যাকারীর ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছে নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী। এ সময় তারা রাস্তা অবরোধ রেখে বিক্ষোভ মিছিল করে। গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়নের ডেমরা-কালীগঞ্জ সড়কের বেলদী দুয়ারা এলাকায় এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
জানা যায়, গত ১৮ই ফেব্রুয়ারি রাতে দুয়ারা এলাকার শাজাহান সিরাজের বড় ছেলে রফিকুল ইসলাম (৩৯) বাড়ি থেকে বের হয়। রাতেই স্থানীয় এমএবি-২ ইটভাটার ভেতরের একটি টিনশেড ঘরের ভেতরে হেলালউদ্দিনের মালিকানাধীন এসএইচইউ ইটভাটার পাহারাদার জাহাঙ্গীর, জহিরের মালিকানাধীন এমএসএ ইটভাটার শ্রমিক সরদার পিন্টু দাস, মোতালিবসহ আরো ৫-৬ জন তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। পরের দিন সকালে সেখান থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের মোবাইল খুনির হেফাজতে থাকার সূত্র ধরে স্থানীয়রা ঐ তিনজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। এ ঘটনায় নিহতের পিতা ধৃত তিনজনসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৫ জনকে আসামি করে রূপগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। আসামি মোতালেব ৭-৮ মিলে রফিকুলকে হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিলেও রহস্যজনক কারণে পুলিশ অন্য কোনো আসামি আটকে কোনো প্রকার তৎপরতা না দেখানোর কারণে এলাকাবাসী এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করেন। শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী ডেমরা-কালীগঞ্জ সড়কের বেলদী দুয়ারা এলাকায় মানববন্ধন করে। একপর্যায়ে তারা সড়কে বিক্ষোভ করেন।
জানা যায়, গত ১৮ই ফেব্রুয়ারি রাতে দুয়ারা এলাকার শাজাহান সিরাজের বড় ছেলে রফিকুল ইসলাম (৩৯) বাড়ি থেকে বের হয়। রাতেই স্থানীয় এমএবি-২ ইটভাটার ভেতরের একটি টিনশেড ঘরের ভেতরে হেলালউদ্দিনের মালিকানাধীন এসএইচইউ ইটভাটার পাহারাদার জাহাঙ্গীর, জহিরের মালিকানাধীন এমএসএ ইটভাটার শ্রমিক সরদার পিন্টু দাস, মোতালিবসহ আরো ৫-৬ জন তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। পরের দিন সকালে সেখান থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের মোবাইল খুনির হেফাজতে থাকার সূত্র ধরে স্থানীয়রা ঐ তিনজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। এ ঘটনায় নিহতের পিতা ধৃত তিনজনসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৫ জনকে আসামি করে রূপগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। আসামি মোতালেব ৭-৮ মিলে রফিকুলকে হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিলেও রহস্যজনক কারণে পুলিশ অন্য কোনো আসামি আটকে কোনো প্রকার তৎপরতা না দেখানোর কারণে এলাকাবাসী এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করেন। শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী ডেমরা-কালীগঞ্জ সড়কের বেলদী দুয়ারা এলাকায় মানববন্ধন করে। একপর্যায়ে তারা সড়কে বিক্ষোভ করেন।