প্রথম পাতা

খালেদা তখন কী করছিলেন?

স্টাফ রিপোর্টার

২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন

 বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এক বছরের কিছু বেশি সময় ধরে বন্দি নাজিম উদ্দিন রোডের সাবেক কেন্দ্রীয় কারাগারে। সঙ্গী গৃহকর্মী ফাতেমা। শরীরটা ইদানীং ভালো যাচ্ছে না   সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর। নানা শারীরিক জটিলতায় কাবু। দুটি মামলায় দণ্ডও হয়েছে। একাধিক মামলায় বিচার চলছে। এজন্য কারাগারের ভেতরেই স্থাপন করা হয়েছে বিশেষ আদালত।

খালেদা জিয়ার কারা মেয়াদ যে আরো দীর্ঘ হচ্ছে সেটা কে না জানে। এরই মধ্যে বুধবার দিবাগত রাত ১০টার কিছু পরে খবর আসে চকবাজারের চুড়িহাট্টা এলাকায় আগুন লেগেছে। শুরুতে অবশ্য বোঝা যায়নি, অগ্নিকাণ্ড যে এতটা ভয়াবহ রূপ নেবে। রাতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে আগুনের তীব্রতা। আসতে থাকে একের পর এক মর্মান্তিক আর মর্মন্তুদ সব খবর। সকাল হতে হতে লাশের সংখ্যা গিয়ে পৌঁছায় ৮১তে। নাজিম উদ্দিন রোডের কেন্দ্রীয় কারাগারের কাছাকাছিই চুড়িহাট্টা এলাকা। যে কারণে বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যেও তৈরি হয় এক ধরনের উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা। নানা মাধ্যমে তারা খোঁজ নেয়ার চেষ্টা করেন খালেদা জিয়ার অবস্থা জানার।

এরআগে সন্ধ্যায় বিএনপির একটি আলোচনা সভায় দলটির একদল কর্মী দলীয় প্রধানের মুক্তির দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণার দাবি জানান কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতি। তারা সভায় হট্টগোলও করেন। বলেন, প্রয়োজনে কমিটি ভেঙে দেন। ওই দিন সকালে আদালতে খালেদা জিয়ার অন্যতম আইনজীবী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ। তিনি অসুস্থ অবস্থায় হুইলচেয়ারে করে আদালতে এসেছেন। এখন গুরুতর অসুস্থ তাই আসতে পারছেন না। চকবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় খালেদা জিয়া কোনো ধরনের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ছিলেন কি-না জানতে চেয়ে যোগাযোগ করা হলে একজন কারা কর্মকর্তা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।    
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status