অনলাইন
‘৭০টি লাশ উদ্ধার, আরও থাকতে পারে’
অনলাইন ডেস্ক
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
চকবাজার এলাকায় রাজ্জাক ভবনে লাগা আগুনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৭০টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) জাবেদ পাটোয়ারী। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সকাল সাড়ে আটটার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গেলে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। এ সময় ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আইজিপির সঙ্গে ছিলেন।
আইজিপি বলেন, ‘এটা তো কেমিক্যাল গোডাউন। রাসায়নিক পদার্থ ছিল। ফলে আগুন খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল। ওই ভবনে খুব দ্রুত আগুন ছড়িয়েও পড়ে। আশপাশেও তা ছড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল। তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের নিরলস পরিশ্রমের কারণে তা নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে। এখন পুরো ভবন খুঁজে দেখা হচ্ছে আর কোনো মৃতদেহ আছে কি না। আমরা মনে করছি, আরও কয়েকজনের মৃতদেহ থাকতে পারে। পুরো ভবনটি খুঁজে দেখার পর তা বোঝা যাবে।’
জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, একদিকে তো সেখানে রাসায়নিক গুদাম, তার ওপর ওই ভবনের সামনে কয়েকটি গাড়ি ছিল, যেগুলো গ্যাসে চলে। এই আগুনের কারণে গাড়িগুলো বিস্ফোরিত হয়। আরেকটি গাড়ি ছিল, যার ভেতর ছিল অনেকগুলো সিলিন্ডার। ওই সিলিন্ডার হয়তো আশপাশের বাড়িতে ও হোটেলে গ্যাস সরবরাহের জন্য ছিল। ওই গাড়িতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। এ কারণে মৃত ব্যক্তির সংখ্যা ও ক্ষয়ক্ষতি অনেক বেড়ে যায়। আগুন নেভানো কঠিন হয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিট কাজ করছে। এ ছাড়া তিনটি হেলিকপ্টার দিয়ে ওপর থেকে পানি দেওয়া হয় আগুন নেভানোর জন্য।
আবাসিক ভবনে রাসায়নিক গোডাউনের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, এ ধরনের আবাসিক এলাকা, জনবহুল এলাকার মধ্যে কেমিক্যাল গোডাউন থাকা উচিত না। এখনই সময় এগুলো সরিয়ে নেওয়ার।’ এ সময় সাংবাদিকেরা পুলিশ এ বিষয়ে কোনো ভূমিকা রাখবে কি না, তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এগুলোর ক্ষেত্রে অনেকগুলো পক্ষ কাজ করে। পুলিশ তো অবশ্যই ভূমিকা রাখবে, কাজ করবে। তবে তার আগে পরিবেশ অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন এবং সরকারের যে অন্যান্য দপ্তর আছে, যারা এগুলো মনিটর করে, তাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে সরানোর। এগুলো সরানোর কাজ এখনই শুরু করা উচিত।
আইজিপি বলেন, ‘এটা তো কেমিক্যাল গোডাউন। রাসায়নিক পদার্থ ছিল। ফলে আগুন খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল। ওই ভবনে খুব দ্রুত আগুন ছড়িয়েও পড়ে। আশপাশেও তা ছড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল। তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের নিরলস পরিশ্রমের কারণে তা নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে। এখন পুরো ভবন খুঁজে দেখা হচ্ছে আর কোনো মৃতদেহ আছে কি না। আমরা মনে করছি, আরও কয়েকজনের মৃতদেহ থাকতে পারে। পুরো ভবনটি খুঁজে দেখার পর তা বোঝা যাবে।’
জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, একদিকে তো সেখানে রাসায়নিক গুদাম, তার ওপর ওই ভবনের সামনে কয়েকটি গাড়ি ছিল, যেগুলো গ্যাসে চলে। এই আগুনের কারণে গাড়িগুলো বিস্ফোরিত হয়। আরেকটি গাড়ি ছিল, যার ভেতর ছিল অনেকগুলো সিলিন্ডার। ওই সিলিন্ডার হয়তো আশপাশের বাড়িতে ও হোটেলে গ্যাস সরবরাহের জন্য ছিল। ওই গাড়িতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। এ কারণে মৃত ব্যক্তির সংখ্যা ও ক্ষয়ক্ষতি অনেক বেড়ে যায়। আগুন নেভানো কঠিন হয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিট কাজ করছে। এ ছাড়া তিনটি হেলিকপ্টার দিয়ে ওপর থেকে পানি দেওয়া হয় আগুন নেভানোর জন্য।
আবাসিক ভবনে রাসায়নিক গোডাউনের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, এ ধরনের আবাসিক এলাকা, জনবহুল এলাকার মধ্যে কেমিক্যাল গোডাউন থাকা উচিত না। এখনই সময় এগুলো সরিয়ে নেওয়ার।’ এ সময় সাংবাদিকেরা পুলিশ এ বিষয়ে কোনো ভূমিকা রাখবে কি না, তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এগুলোর ক্ষেত্রে অনেকগুলো পক্ষ কাজ করে। পুলিশ তো অবশ্যই ভূমিকা রাখবে, কাজ করবে। তবে তার আগে পরিবেশ অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন এবং সরকারের যে অন্যান্য দপ্তর আছে, যারা এগুলো মনিটর করে, তাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে সরানোর। এগুলো সরানোর কাজ এখনই শুরু করা উচিত।