অনলাইন
চকবাজারে আগুন নিয়ন্ত্রণে, নিহত ৪৯
অনলাইন ডেস্ক
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১২:২৬ অপরাহ্ন
রাজধানীর চকবাজারে একটি আবাসিক ভবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে ফায়ার সার্ভিসের ৩৭ টি ইউনিট। বুধবার রাত পৌনে ১১ টায় সূত্রপাত এই অগ্নিকাণ্ড প্রায় ৫ ঘণ্টা চেষ্টার পর রাত ৩টায় নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তবে সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত আগুন পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়নি। থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দও পাওয়া যাচ্ছে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৯ জন নিহত এবং অর্ধশতাধিক মানুষ দগ্ধ-আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে এসেছেন বলে জানা গেছে। যাদের মধ্যে ১৫ জনের মতো দগ্ধ।ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা জানান, নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে তিনি জানান। তবে উদ্ধারকাজ পুরোপুরি শেষ হওয়ার পর নিহতের সঠিক তথ্য জানা যাবে বলে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আহমেদ।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, যে ভবনে প্রথম আগুন লেগেছে, তার নিচতলায় কেমিকেলের গুদাম রয়েছে, দোতলায় রয়েছে বিভিন্ন প্রসাধন-প্লাস্টিক সামগ্রীর গুদাম। উপরের দুটি তলায় রয়েছে বাসা। আগুন লাগার পর ভবনের সামনে থাকা বিদ্যুতের ট্রান্সফর্মার বিস্ফোরণ ঘটে, ওই সময় রাস্তায় থাকা কয়েকটি গাড়িতেও আগুন ধরে যায় । সেগুলোর গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের খবরও জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। তারা আরও জানান, রাজ্জাক ভবনের নিচতলায় রাসায়নিক দ্রব্যের কারখানা ছিল এবং ওই ভবনের পাশে বেশ কিছু রেস্তোরাঁ রয়েছে। যেগুলোর প্রতিটিতে চার থেকে পাঁচটি করে গ্যাসের সিলিন্ডার রয়েছে। আগুন ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হতে পারে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের উপ-পরিচালক দিলিপ কুমার ঘোষ বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নেভাতে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়েছেন । আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কেও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ফায়ার সার্ভিসের একটি সুত্রে জানা গেছে, বুধবার রাত ১০টা ৩৮ মিনিটে আগুন লাগে। খবর পেয়ে সেখানে ফায়ার সার্ভিসের ৩৭ টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে।
তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, তা এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি। আগুন লাগা ভবনের আশপাশের এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, যে ভবনে প্রথম আগুন লেগেছে, তার নিচতলায় কেমিকেলের গুদাম রয়েছে, দোতলায় রয়েছে বিভিন্ন প্রসাধন-প্লাস্টিক সামগ্রীর গুদাম। উপরের দুটি তলায় রয়েছে বাসা। আগুন লাগার পর ভবনের সামনে থাকা বিদ্যুতের ট্রান্সফর্মার বিস্ফোরণ ঘটে, ওই সময় রাস্তায় থাকা কয়েকটি গাড়িতেও আগুন ধরে যায় । সেগুলোর গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের খবরও জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। তারা আরও জানান, রাজ্জাক ভবনের নিচতলায় রাসায়নিক দ্রব্যের কারখানা ছিল এবং ওই ভবনের পাশে বেশ কিছু রেস্তোরাঁ রয়েছে। যেগুলোর প্রতিটিতে চার থেকে পাঁচটি করে গ্যাসের সিলিন্ডার রয়েছে। আগুন ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হতে পারে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের উপ-পরিচালক দিলিপ কুমার ঘোষ বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নেভাতে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়েছেন । আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কেও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ফায়ার সার্ভিসের একটি সুত্রে জানা গেছে, বুধবার রাত ১০টা ৩৮ মিনিটে আগুন লাগে। খবর পেয়ে সেখানে ফায়ার সার্ভিসের ৩৭ টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে।
তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, তা এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি। আগুন লাগা ভবনের আশপাশের এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।