প্রথম পাতা
পালওয়ামায় এনকাউন্টার সেনা, জঙ্গিসহ নিহত ৭
মানবজমিন ডেস্ক
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
আবার রক্তাক্ত হলো ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পালওয়ামা। সোমবার ভোরে সেখানে জঙ্গি গোষ্ঠী জৈশ-ই-মোহাম্মদের (জেইএম) সদস্যদের সঙ্গে এনকাউন্টারে নিহত হয়েছেন ৭ জন। এর মধ্যে একজন বেসামরিক ব্যক্তি রয়েছেন। এ ছাড়া রয়েছেন একজন সেনা সদস্যসহ ৪ ভারতীয় নিরাপত্তা কর্মী। নিহত বাকি দুইজন জেইএমের সদস্য। কয়েকদিন আগে এই পালওয়ামাতে জৈশ-ই-মোহাম্মদের হামলায় নিহত হন ভারতের ৪০ জনেরও বেশি সিআরপিএফ জওয়ান। এ নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যখন উত্তেজনা তুঙ্গে তখন সোমবারের এ ঘটনা ঘটলো। এ খবর দিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
খবরে বলা হয়েছে, পালওয়ামার পিংলান এলাকায় জেইএমের সদস্যদের টার্গেট করে অভিযান চালায় সেনাবাহিনী, পুলিশ ও সিআরপিএফ সদস্যরা। তাদের তল্লাশি অভিযান চালানোর সময় উল্টো হামলা করে জেইএম। এতে নিরাপত্তা বহিনীর চার সদস্য নিহত হয়। পরে পাল্টা গুলি চালিয়ে ভারতীয় বাহিনী হামলাকারী ২ জঙ্গিকে হত্যা করে। এসময় এক বেসামরিক অধিবাসীও নিহত হয়েছে। বলা হচ্ছে সে জেইএম জঙ্গিদের আশ্রয় দিয়েছিলো। পুলিশ বলেছে, সন্ত্রাসীদের দুই থেকে তিনজন এখনো ওই এলাকায় পালিয়ে আছে বলে মনে করা হচ্ছে।
এর আগে, ১৪ই ফেব্রুয়ারি জৈশ-ই-মোহাম্মদের জঙ্গিরা সিআরপিএফের ৭৮টি গাড়িবহরের ভেতর ঢুকিয়ে দেয় বিস্ফোরক ভর্তি একটি গাড়ি। এরপর ৬০ কিলোগ্রাম ওজনের আরডিএক্সের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে কমপক্ষে ৪৪ জন নিহত হন।
ওই আত্মঘাতী হামলাকারী আদিল আহমাদ দার এক বছর আগে যোগ দিয়েছিল পাকিস্তানভিত্তিক জৈশ-ই-মোহাম্মদে। এ ঘটনা নিয়ে চির প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধংদেহী অবস্থা বিরাজ করছে। ভারত প্রতিশোধ নেয়ার হুমকি দিয়েছে। নিয়ন্ত্রণ রেখায় সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রেখেছে পাকিস্তান।
খবরে বলা হয়েছে, পালওয়ামার পিংলান এলাকায় জেইএমের সদস্যদের টার্গেট করে অভিযান চালায় সেনাবাহিনী, পুলিশ ও সিআরপিএফ সদস্যরা। তাদের তল্লাশি অভিযান চালানোর সময় উল্টো হামলা করে জেইএম। এতে নিরাপত্তা বহিনীর চার সদস্য নিহত হয়। পরে পাল্টা গুলি চালিয়ে ভারতীয় বাহিনী হামলাকারী ২ জঙ্গিকে হত্যা করে। এসময় এক বেসামরিক অধিবাসীও নিহত হয়েছে। বলা হচ্ছে সে জেইএম জঙ্গিদের আশ্রয় দিয়েছিলো। পুলিশ বলেছে, সন্ত্রাসীদের দুই থেকে তিনজন এখনো ওই এলাকায় পালিয়ে আছে বলে মনে করা হচ্ছে।
এর আগে, ১৪ই ফেব্রুয়ারি জৈশ-ই-মোহাম্মদের জঙ্গিরা সিআরপিএফের ৭৮টি গাড়িবহরের ভেতর ঢুকিয়ে দেয় বিস্ফোরক ভর্তি একটি গাড়ি। এরপর ৬০ কিলোগ্রাম ওজনের আরডিএক্সের বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে কমপক্ষে ৪৪ জন নিহত হন।
ওই আত্মঘাতী হামলাকারী আদিল আহমাদ দার এক বছর আগে যোগ দিয়েছিল পাকিস্তানভিত্তিক জৈশ-ই-মোহাম্মদে। এ ঘটনা নিয়ে চির প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধংদেহী অবস্থা বিরাজ করছে। ভারত প্রতিশোধ নেয়ার হুমকি দিয়েছে। নিয়ন্ত্রণ রেখায় সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রেখেছে পাকিস্তান।