অনলাইন
পল্টনে ডাস্টবিন থেকে গুলি-গ্রেনেড উদ্ধার
অনলাইন ডেস্ক
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ১১:২০ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর পল্টনের বক্সকালভার্ট রোড এলাকার একটি ডাস্টবিন থেকে ৫৫ রাউন্ড গুলি ও একটি তাজা আর্জেস গ্রেনেড উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে একদল টোকাই এগুলো দেখতে পায়। পরে রাত সাড়ে ১২টায় খবর পেয়ে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে গ্রেনেডটি নিস্ক্রিয় করেন।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট) রহমতুল্লাহ বলেন, পল্টন থানা পুলিশের দেয়া খবর পেয়ে রোববার রাত সাড়ে ১২ টার দিকে পল্টনে গিয়ে একটি গ্রেনেড নিস্ক্রিয় করা হয়। যা ছিল একটি আর্জেস গ্রেনেড। এটি ছিল তাজা ও শক্তিশালী। তবে একটু পুরনো হয়েছিল। মনে হচ্ছে কিছুদিন এটি ফেলে রাখা হয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, গ্রেনেডের পাশাপাশি ওই ডাস্টবিন থেকে বিপুল পরিমাণ গুলি পাওয়া যায়। সেগুলোর মধ্যে ২৮টি একে ফোর্টিসেভেন রাইফেলের গুলি, ৮টি নাইন এমএম পিস্তলের গুলি ও ১৯টি শর্টগানের গুলিসহ মোট ৫৫ রাউন্ড গুলি ছিল। যার প্রত্যেকটির গায়ে মেড ইন পাকিস্তান লেখা রয়েছে। এমনকি গ্রেনেডটির গায়েও মেইড ইন পাকিস্তান লেখা ছিল।
এ বিষয়ে পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হক বলেন, রোববাররাত সাড়ে ১১ টার দিকে একদল টোকাই ডাস্টবিনে গ্রেনেড আর গুলি দেখে টহল পুলিশকে খবর দেয় এবং টহল পুলিশ থানাকে বিষয়টি অবহিত করে। এরপর ডাস্টবিনে গ্রেনেড দেখে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটকে খবর দেয়া হয়।
মাহমুদুল হক আরও বলেন, কারা গ্রেনেড ও গুলি ফেলে গেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেউ সুযোগ পেয়ে এখানে এসব গুলি ও গ্রেনেড ফেলে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আশেপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহের কাজ চলছে। জড়িতদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হবে।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট) রহমতুল্লাহ বলেন, পল্টন থানা পুলিশের দেয়া খবর পেয়ে রোববার রাত সাড়ে ১২ টার দিকে পল্টনে গিয়ে একটি গ্রেনেড নিস্ক্রিয় করা হয়। যা ছিল একটি আর্জেস গ্রেনেড। এটি ছিল তাজা ও শক্তিশালী। তবে একটু পুরনো হয়েছিল। মনে হচ্ছে কিছুদিন এটি ফেলে রাখা হয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, গ্রেনেডের পাশাপাশি ওই ডাস্টবিন থেকে বিপুল পরিমাণ গুলি পাওয়া যায়। সেগুলোর মধ্যে ২৮টি একে ফোর্টিসেভেন রাইফেলের গুলি, ৮টি নাইন এমএম পিস্তলের গুলি ও ১৯টি শর্টগানের গুলিসহ মোট ৫৫ রাউন্ড গুলি ছিল। যার প্রত্যেকটির গায়ে মেড ইন পাকিস্তান লেখা রয়েছে। এমনকি গ্রেনেডটির গায়েও মেইড ইন পাকিস্তান লেখা ছিল।
এ বিষয়ে পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হক বলেন, রোববাররাত সাড়ে ১১ টার দিকে একদল টোকাই ডাস্টবিনে গ্রেনেড আর গুলি দেখে টহল পুলিশকে খবর দেয় এবং টহল পুলিশ থানাকে বিষয়টি অবহিত করে। এরপর ডাস্টবিনে গ্রেনেড দেখে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটকে খবর দেয়া হয়।
মাহমুদুল হক আরও বলেন, কারা গ্রেনেড ও গুলি ফেলে গেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেউ সুযোগ পেয়ে এখানে এসব গুলি ও গ্রেনেড ফেলে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আশেপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহের কাজ চলছে। জড়িতদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হবে।