অনলাইন
দিনাজপুরে দিনমজুর নারীকে ধর্ষণ, যুবক আটক
স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর থেকে
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ১০:৪৭ পূর্বাহ্ন
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে দু’সন্তানের জননী (৩৫) এক দিনমজুর নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে ওমর ফারুক (২৫) নামে এক যুবককে আটক করা হয়েছে। রোববার সন্ধ্যায় তাকে আটক করে পুলিশের কাছে সোর্পদ করে এলাকাবাসী। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ধর্ষণের শিকার হন ওই নারী।
বীরগঞ্জ উপজেলার নিজপাড়া ইউনিয়নের গন্ডারঝাড় গ্রামের ওই নারী রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় দিন মজুর হিসেবে কাজ করার জন্য প্রতিবেশি ইউসুফ আলীর বাগানে নিড়ানীর কাজে যাচ্ছিলেন। সকালে মেঘের কারণে এলাকায় কোন লোকজন না থাকায় একা পেয়ে প্রতিবেশি মো. কফিল উদ্দিনের ছেলে ওমর ফারুক জোরপূর্বক পাশের ভূট্টা ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। পরে একই গ্রামের মো. আক্কাস আলীর ছেলে ভ্যান চালক মো. আমিনুল ইসলাম তাকে ভূট্টা ক্ষেতে পড়ে থাকতে দেখে দ্রুত পরিবারের লোকজনকে জানায়। পরিবারের লোকজন ছুটে এসে তাকে কাপড় দিয়ে হাত মুখ বাধা অবস্থায় উদ্ধার করে মো. আমিনুল ইসলামের ভ্যানে করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ওই নারী জানান, কাজে যাওয়ার সময় আকাশে মেঘ থাকায় এলাকাটি বেশ নির্জন ছিল। এ সময় পুর্ব পরিচিত ওমর ফারুক তার গতিরোধ করে কুপ্রস্তাব দেয়। এ সময় প্রতিবাদ করে চলে যাওয়ার পথে ওমর ফারুক জোরপূর্বক হাত ধরে টেনে পাশের ভূট্টা ক্ষেতে নিয়ে যায়। নিজেকে রক্ষার চেষ্টা করলে তাকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করে এবং এক সময় অচেতন হয়ে পড়ে। এ সময় তার হাত মুখ কাপড় দিয়ে বেধে তাকে ধর্ষণ করে বলে দাবি করেছেন তিনি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক সমরেশ দাশ জানান, শরীরের বিভিন্ন জাযগায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে ওই নারীর। আমরা প্রাথমিকভাবে সেই চিকিৎসা প্রদান করেছি। কিছুটা সুস্থ্য হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সন্ধ্যায় দিনাজপুর এম আবদুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে প্রেরণ করেছি। তিনি ধর্ষণ হয়েছে কিনা এই মুহুর্তে বলা যাবে না। কারণ, এটি পরীক্ষা নিরিক্ষার ব্যাপার। পরিবারের পক্ষ থেকে সেখানে ওয়ান স্টপ ক্রাসিস সেন্টারে অবহিত করলে এ ব্যাপারে সহযোগিতা পাবে।
বীরগঞ্জ থানার ওসি সাকিলা পারভিন জানান, ওমর ফারুক মহিলাকে কুপ্রস্তাব দিলে সে রাজি না হওয়ায় মারধর করে এবং ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। ধর্ষণের অভিযোগে ওমর ফারুক (২৫) নামে এক যুবককে রোরবার সন্ধায় আটক করে পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে এলাকাবাসী। হাসপাতালে গিয়ে মহিলার শারিরিক খোজ খবর নিয়ে উন্নত চিকিৎসার ব্যাপারে পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে তিনি জানান।
বীরগঞ্জ উপজেলার নিজপাড়া ইউনিয়নের গন্ডারঝাড় গ্রামের ওই নারী রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় দিন মজুর হিসেবে কাজ করার জন্য প্রতিবেশি ইউসুফ আলীর বাগানে নিড়ানীর কাজে যাচ্ছিলেন। সকালে মেঘের কারণে এলাকায় কোন লোকজন না থাকায় একা পেয়ে প্রতিবেশি মো. কফিল উদ্দিনের ছেলে ওমর ফারুক জোরপূর্বক পাশের ভূট্টা ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। পরে একই গ্রামের মো. আক্কাস আলীর ছেলে ভ্যান চালক মো. আমিনুল ইসলাম তাকে ভূট্টা ক্ষেতে পড়ে থাকতে দেখে দ্রুত পরিবারের লোকজনকে জানায়। পরিবারের লোকজন ছুটে এসে তাকে কাপড় দিয়ে হাত মুখ বাধা অবস্থায় উদ্ধার করে মো. আমিনুল ইসলামের ভ্যানে করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ওই নারী জানান, কাজে যাওয়ার সময় আকাশে মেঘ থাকায় এলাকাটি বেশ নির্জন ছিল। এ সময় পুর্ব পরিচিত ওমর ফারুক তার গতিরোধ করে কুপ্রস্তাব দেয়। এ সময় প্রতিবাদ করে চলে যাওয়ার পথে ওমর ফারুক জোরপূর্বক হাত ধরে টেনে পাশের ভূট্টা ক্ষেতে নিয়ে যায়। নিজেকে রক্ষার চেষ্টা করলে তাকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করে এবং এক সময় অচেতন হয়ে পড়ে। এ সময় তার হাত মুখ কাপড় দিয়ে বেধে তাকে ধর্ষণ করে বলে দাবি করেছেন তিনি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক সমরেশ দাশ জানান, শরীরের বিভিন্ন জাযগায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে ওই নারীর। আমরা প্রাথমিকভাবে সেই চিকিৎসা প্রদান করেছি। কিছুটা সুস্থ্য হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সন্ধ্যায় দিনাজপুর এম আবদুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে প্রেরণ করেছি। তিনি ধর্ষণ হয়েছে কিনা এই মুহুর্তে বলা যাবে না। কারণ, এটি পরীক্ষা নিরিক্ষার ব্যাপার। পরিবারের পক্ষ থেকে সেখানে ওয়ান স্টপ ক্রাসিস সেন্টারে অবহিত করলে এ ব্যাপারে সহযোগিতা পাবে।
বীরগঞ্জ থানার ওসি সাকিলা পারভিন জানান, ওমর ফারুক মহিলাকে কুপ্রস্তাব দিলে সে রাজি না হওয়ায় মারধর করে এবং ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। ধর্ষণের অভিযোগে ওমর ফারুক (২৫) নামে এক যুবককে রোরবার সন্ধায় আটক করে পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে এলাকাবাসী। হাসপাতালে গিয়ে মহিলার শারিরিক খোজ খবর নিয়ে উন্নত চিকিৎসার ব্যাপারে পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে তিনি জানান।