শেষের পাতা
নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে আরো ৭ প্রার্থী
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ১০:১২ পূর্বাহ্ন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে বিএনপি দলীয় আরো সাত প্রার্থী হাইকোর্টের নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেছেন। এ নিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও বিএনপির ৮১ প্রার্থী আবেদন করলেন। গত ১৪ই ফেব্রুয়ারি একদিনেই ৫৬ জন প্রার্থী আবেদন করেন নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে। রোববার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় বগুড়া-৫ আসনের গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, জয়পুরহাট-২ আসনের এ ই এম খলিলুর রহমান, শেরপুর-৩ আসনের মো. মাহমুদুল হক রুবেল, কিশোরগঞ্জ-৬ আসনের মো. শরিফুল ইসলাম, জামালপুর-৫ আসনের শাহ্ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন, ময়মনসিংহ-৪ আসনের মো. আবু আহমদ আকন্দ ওয়ালিদ এবং বরিশাল-৬ আসনের আবুল হোসেন খান এ আবেদন করেন। আবেদনে সংসদীয় আসনের জয়ী প্রতিদ্বন্দ্বীর
ফলাফল বাতিল, আবেদনকারী বা অন্য প্রার্থীদের জয়ী ঘোষণা এবং সংশ্লিষ্ট সংসদীয় আসনের পুরো নির্বাচন বাতিল চাওয়া হয়েছে। তারা অভিযোগ করেছেন নির্বাচনের আগের রাতে বেশির ভাগ কেন্দ্রে ব্যালটবাক্স ভরে রাখা, বিএনপির পোলিং এজেন্টকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালনে বাধা, ভোটারদের ভয় দেখানো, প্রকাশ্যে ব্যালট পেপারে নৌকায় সিল মারতে বাধ্য করা হয়েছে।
গত ৯ই ফেব্রুয়ারি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে সারা দেশের ৬৪ জেলা থেকে হাইকোর্টের নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে প্রতিকার চাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি।
এর আগে ঐক্যফ্রন্টের গণফোরাম দলীয় চার প্রার্র্থী নির্বাচনী আবেদন করেন হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায়। গত ২৯শে জানুয়ারি প্রথম ঢাকা-৬ আসনের জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষের প্রার্থী ও গণফোরামের অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেন। দ্বিতীয় আবেদনটি গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারি গণফোরামের প্রার্থী মানিকগঞ্জ-৩ আসনের মফিজুল হক খান কামাল দায়ের করেন। তৃতীয় আবেদনটি ৬ই ফেব্রুয়ারিতে গণফোরামের কুড়িগ্রাম-২ আসনের মেজর জেনারেল আ ম সা আমিনের। গত ৭ই ফেব্রুয়ারি আবেদন করেন চট্টগ্রাম-১৫ আসনের গণফোরামের মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী।
ফলাফল বাতিল, আবেদনকারী বা অন্য প্রার্থীদের জয়ী ঘোষণা এবং সংশ্লিষ্ট সংসদীয় আসনের পুরো নির্বাচন বাতিল চাওয়া হয়েছে। তারা অভিযোগ করেছেন নির্বাচনের আগের রাতে বেশির ভাগ কেন্দ্রে ব্যালটবাক্স ভরে রাখা, বিএনপির পোলিং এজেন্টকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালনে বাধা, ভোটারদের ভয় দেখানো, প্রকাশ্যে ব্যালট পেপারে নৌকায় সিল মারতে বাধ্য করা হয়েছে।
গত ৯ই ফেব্রুয়ারি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে সারা দেশের ৬৪ জেলা থেকে হাইকোর্টের নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে প্রতিকার চাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি।
এর আগে ঐক্যফ্রন্টের গণফোরাম দলীয় চার প্রার্র্থী নির্বাচনী আবেদন করেন হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায়। গত ২৯শে জানুয়ারি প্রথম ঢাকা-৬ আসনের জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষের প্রার্থী ও গণফোরামের অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেন। দ্বিতীয় আবেদনটি গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারি গণফোরামের প্রার্থী মানিকগঞ্জ-৩ আসনের মফিজুল হক খান কামাল দায়ের করেন। তৃতীয় আবেদনটি ৬ই ফেব্রুয়ারিতে গণফোরামের কুড়িগ্রাম-২ আসনের মেজর জেনারেল আ ম সা আমিনের। গত ৭ই ফেব্রুয়ারি আবেদন করেন চট্টগ্রাম-১৫ আসনের গণফোরামের মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী।