বাংলারজমিন
বিশ্বনাথে ইয়াবায় সয়লাব উৎস নিয়ে প্রশ্ন
বিশ্বনাথ (সিলেট) প্রতিনিধি
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
দিনকে দিন বেড়েই চলেছে ইয়াবা বিক্রেতা ও সেবনকারীর সংখ্যা। সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা সদর থেকে গ্রামে-গঞ্জে ঘটছে এর বিস্তৃতি। হাত বাড়ালেই মিলছে এই সর্বনাশা ইয়াবা। নতুন করে আসক্ত হচ্ছে উঠতি বয়সের তরুণ ও ধনাঢ্য ঘরের সন্তানরা। মাঝেমধ্যে ইয়াবা সেবনকারী ও খুচরা বিক্রেতাদের থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করলেও ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যান মূলহোতারা। যার ফলে, মূল হোতাদের গ্রেপ্তার ও ইয়াবা বেচাকেনার হাট চিহ্নিতকরণে পুলিশের আন্তরিকতা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশের পাশাপাশি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সচেতন অভিভাবকসহ উপজেলাবাসী। তাদের প্রশ্ন-এত ইয়াবা আসে কোথা থেকে? বেচাকেনার স্পটগুলো বা কোথায়?
জানা গেছে, গত চার মাসে বিশ্বনাথ থানা পুলিশ ও র্যাবের পৃথক অভিযানে চারজন ইয়াবা সেবি ও খুচরা বিক্রেতাকে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ৫৬৭পিস ইয়াবা। সর্বশেষ, ১১ই ফেব্রুয়ারি সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা সদরের নতুন বাজারের ওয়ার্ল্ড মেডিসিনের স্বত্বাধিকারী আলম হোসেনকে ১২পিস ইয়াবাসহ আটক করে থানা পুলিশ। সে ইয়াবা সেবনের বিষয়টি স্বীকার করে থানা পুলিশকে দিয়েছে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়েই বিশ্বনাথে আসে ইয়াবা। খোদ উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের বেশকিছু হাটবাজারে অতি গোপনে চলে বেচাকেনা। ক্রেতাদের বেশিরভাগই উঠতি বয়সের তরুণ ও ধনাঢ্য ঘরের সন্তান। ইয়াবা আসক্ত অনেক প্রবাসী এটি সেবনের জন্য দেশে আসেন বলেও জানা যায়।
একটি সূত্র জানায়, বিশ্বনাথের বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা। তারা নিজেরা সেবনের পাশাপাশি নানা কৌশল অবলম্বন করে অন্যের কাছেও এগুলো বিক্রি করে থাকে। তাদের টার্গেট উঠতি বয়সের তরুণ ও ধনাঢ্য ঘরের সন্তান। হাতের কাছে পাওয়া যায় বলেই তরুণেরাও সহজে আসক্ত হয়ে পড়ে এই সর্বনাশা ইয়াবায়।
থানা পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র বিশ্বনাথে ইয়াবার বিস্তৃতির সত্যতা স্বীকার করে জানায়, স্পট চিহ্নিত করে মূলহোতাদের গ্রেপ্তার করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সচেতন অভিভাবক জানান, এ উপজেলায় যে হারে ইয়াবা বিক্রেতা ও সেবনকারীর সংখ্যা বাড়ছে, তাতে রীতিমত উদ্বিগ্ন আমি। মাঝেমধ্যে ইয়াবার খুচরা বিক্রেতাদেরকে গ্রেপ্তার করা হলেও তারা আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে বের হয়ে আসে। এই ব্যবসার নেপথ্যের মূলহোতাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা না হলে প্রবাসী অধ্যুষিত এ উপজেলায় সর্বনাশা ইয়াবা নির্মূল কোনোভাবেই সম্ভব হবে না।
থানার ওসি শামসুদ্দোহা পিপিএম বলেন, ইয়াবাসহ সবধরনের মাদকের বিরুদ্ধে আমরা শূন্য সহনশীল। ইয়াবার ডিলারদেরকে চিহ্নিত ও গ্রেপ্তারে কাজ করছি। যদিও বিশ্বনাথে ইয়াবা বেচাকেনার স্পট খুব একটা নেই। তবুও, যেগুলো আছে, সেগুলো চিহ্নিত করে সাঁড়াশি অভিযান চালানো হবে।
জানা গেছে, গত চার মাসে বিশ্বনাথ থানা পুলিশ ও র্যাবের পৃথক অভিযানে চারজন ইয়াবা সেবি ও খুচরা বিক্রেতাকে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ৫৬৭পিস ইয়াবা। সর্বশেষ, ১১ই ফেব্রুয়ারি সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা সদরের নতুন বাজারের ওয়ার্ল্ড মেডিসিনের স্বত্বাধিকারী আলম হোসেনকে ১২পিস ইয়াবাসহ আটক করে থানা পুলিশ। সে ইয়াবা সেবনের বিষয়টি স্বীকার করে থানা পুলিশকে দিয়েছে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়েই বিশ্বনাথে আসে ইয়াবা। খোদ উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের বেশকিছু হাটবাজারে অতি গোপনে চলে বেচাকেনা। ক্রেতাদের বেশিরভাগই উঠতি বয়সের তরুণ ও ধনাঢ্য ঘরের সন্তান। ইয়াবা আসক্ত অনেক প্রবাসী এটি সেবনের জন্য দেশে আসেন বলেও জানা যায়।
একটি সূত্র জানায়, বিশ্বনাথের বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা। তারা নিজেরা সেবনের পাশাপাশি নানা কৌশল অবলম্বন করে অন্যের কাছেও এগুলো বিক্রি করে থাকে। তাদের টার্গেট উঠতি বয়সের তরুণ ও ধনাঢ্য ঘরের সন্তান। হাতের কাছে পাওয়া যায় বলেই তরুণেরাও সহজে আসক্ত হয়ে পড়ে এই সর্বনাশা ইয়াবায়।
থানা পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র বিশ্বনাথে ইয়াবার বিস্তৃতির সত্যতা স্বীকার করে জানায়, স্পট চিহ্নিত করে মূলহোতাদের গ্রেপ্তার করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সচেতন অভিভাবক জানান, এ উপজেলায় যে হারে ইয়াবা বিক্রেতা ও সেবনকারীর সংখ্যা বাড়ছে, তাতে রীতিমত উদ্বিগ্ন আমি। মাঝেমধ্যে ইয়াবার খুচরা বিক্রেতাদেরকে গ্রেপ্তার করা হলেও তারা আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে বের হয়ে আসে। এই ব্যবসার নেপথ্যের মূলহোতাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা না হলে প্রবাসী অধ্যুষিত এ উপজেলায় সর্বনাশা ইয়াবা নির্মূল কোনোভাবেই সম্ভব হবে না।
থানার ওসি শামসুদ্দোহা পিপিএম বলেন, ইয়াবাসহ সবধরনের মাদকের বিরুদ্ধে আমরা শূন্য সহনশীল। ইয়াবার ডিলারদেরকে চিহ্নিত ও গ্রেপ্তারে কাজ করছি। যদিও বিশ্বনাথে ইয়াবা বেচাকেনার স্পট খুব একটা নেই। তবুও, যেগুলো আছে, সেগুলো চিহ্নিত করে সাঁড়াশি অভিযান চালানো হবে।