বাংলারজমিন
চট্টগ্রামে ভাণ্ডারীর বাসায় মারমা তরুণীর আত্মহত্যা
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রামে মাইজভাণ্ডারীর এক অনুসারীর বাসার একটি কক্ষে গলায় ফাঁস দিয়ে ওয়াইনু চিং (২৩) নামে মারমা সমপ্রদায়ের এক তরুণী আত্মহত্যা করেছেন।
শনিবার দিনগত মধ্যরাতে চট্টগ্রামের দক্ষিণ খুলশী এলাকায় ১ নম্বর রোডের সি ব্লকের সৈয়দ টাওয়ারের সৈয়দ ভাণ্ডারীর বাসায় এই ঘটনা ঘটে। রোববার ভোরে তার মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
খুলশী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মো. নাসির উদ্দিন বলেন, মারমা তরুণীর লাশ সৈয়দ ভাণ্ডারীর বাসার একটি কক্ষ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। কি কারণে এই তরুণী আত্মহত্যা করেছে তা এখনো নিশ্চিত হতে পারি নি। ঘটনাটি তদন্ত করছি আমরা।
ওয়াইনু চিং রাঙ্গামাটি জেলার বেতবুনিয়া থানার মোনাইপাড়া এলাকার অংশুই মারমার মেয়ে। তিন বোনের মধ্যে ওয়াইনু চিং সবার ছোট। তিনি পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মৃতের বান্ধবী এনি বলেন, ওয়াইনু চিং সৈয়দ ভাণ্ডারীর বাসার একটি কক্ষে ভাড়া থাকতেন। তার সঙ্গে আমার তেমন বেশি বন্ধুত্ব নেই। সে মারা যাওয়ার আগে আমার বান্ধবী বৃষ্টিকে মেসেঞ্জারে আত্মহত্যা করার বিষয়টি জানায়।
বৃষ্টি আমাকে ফোন দিয়ে বলে তাড়াতাড়ি তার বাসায় এসে দেখার জন্য। রাতে এসে দারোয়ানসহ আমরা ঘরের দরজা ভেঙে দেখতে পাই সে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে আছে।
তার আত্মহত্যার বিষয়ে পরিবারের কেউ কোনো কিছুই জানে না বলে জানান সৈয়দ ভাণ্ডারীও।
শনিবার দিনগত মধ্যরাতে চট্টগ্রামের দক্ষিণ খুলশী এলাকায় ১ নম্বর রোডের সি ব্লকের সৈয়দ টাওয়ারের সৈয়দ ভাণ্ডারীর বাসায় এই ঘটনা ঘটে। রোববার ভোরে তার মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
খুলশী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মো. নাসির উদ্দিন বলেন, মারমা তরুণীর লাশ সৈয়দ ভাণ্ডারীর বাসার একটি কক্ষ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। কি কারণে এই তরুণী আত্মহত্যা করেছে তা এখনো নিশ্চিত হতে পারি নি। ঘটনাটি তদন্ত করছি আমরা।
ওয়াইনু চিং রাঙ্গামাটি জেলার বেতবুনিয়া থানার মোনাইপাড়া এলাকার অংশুই মারমার মেয়ে। তিন বোনের মধ্যে ওয়াইনু চিং সবার ছোট। তিনি পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মৃতের বান্ধবী এনি বলেন, ওয়াইনু চিং সৈয়দ ভাণ্ডারীর বাসার একটি কক্ষে ভাড়া থাকতেন। তার সঙ্গে আমার তেমন বেশি বন্ধুত্ব নেই। সে মারা যাওয়ার আগে আমার বান্ধবী বৃষ্টিকে মেসেঞ্জারে আত্মহত্যা করার বিষয়টি জানায়।
বৃষ্টি আমাকে ফোন দিয়ে বলে তাড়াতাড়ি তার বাসায় এসে দেখার জন্য। রাতে এসে দারোয়ানসহ আমরা ঘরের দরজা ভেঙে দেখতে পাই সে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে আছে।
তার আত্মহত্যার বিষয়ে পরিবারের কেউ কোনো কিছুই জানে না বলে জানান সৈয়দ ভাণ্ডারীও।