বিশ্বজমিন
শামিমা ইস্যুতে বৃটেনকে যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কতা
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ১০:৫১ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বৃটিশ ও আইএসে যোগ দেয়া শামিমা বেগম ইস্যুতে বৃটেন সহ সারাবিশ্বে যখন তুমুল বিতর্ক, তখন বৃটেনকে সতর্ক করলেন যুক্তরাষ্ট্রের সিনিয়র কর্মকর্তারা। তারা বলেছেন, বৃটেন ও তার মিত্ররা যদি আইএসের ৮০০ জিহাদিকে আটকে না রাখে বা তাদের বিচার না করে তাহলে তারা বৃটেন ও ইউরোপে সন্ত্রাস ছড়িয়ে দেবে। বিদেশে অবস্থানরত বৃটিশ জঙ্গিদের বিষয়ে ওয়েস্টমিনস্টার কি করবে তা নিয়ে এমনিতেই বিভক্তি দেখা দিয়েছে। বৃটিশ জনমনে নানা রকম কথা। ঠিক এমন সময় ওয়েস্টমিনস্টারকে কি করতে হবে সে বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এমন হস্তক্ষেপ বিরল। এ খবর প্রকাশ করেছে বৃটিশ একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ।
বৃটেনের আইনমন্ত্রী ডেভিড গাউকে কথা বলেছেন শামিমা বেগমের দেশে ফেরার বিষয়ে। তিনি বলেছেন, যদি ১৯ বছর বয়সী শামিমার দেশে ফেরা বন্ধ করে দেয়া হয় তাহলে বৃটেন শক্তিহীন হয়ে পড়তে পারে। আমরা কোনো মানুষকে রাষ্ট্রহীন হতে দিতে পারি না। তার এ বক্তব্যের মধ্যে পরিষ্কার যে, তিনি চাইছেন শামিমাকে বৃটেনে ফিরতে দেয়া হোক। তবে তার এ বক্তব্য বৃটিশ সরকারের সিনিয়র অনেক কর্মকর্তার দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কারণ, বৃটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ বলেছেন, সন্ত্রাসী সংগঠনকে সমর্থন করেন এমন যেকারো দেশে ফেরা প্রতিরোধ করতে তিনি দ্বিধাবোধ করবেন না। ওদিকে নিরাপত্তা বিষয়ক মন্ত্রী বেন ওয়ালেস সাফ জানিয়ে দিয়েছেন শামিমাকে বৃটেনে ফেরার ক্ষেত্রে বৃটেন সহযোগতা করবে না। তিনি বলেছেন, শামিমার কর্মকান্ডের পরিণতি আছে। তিনি পালিয়ে গিয়ে সিরিয়ায় যোগ দিয়েছিলেন আইএসে। সেখান থেকে এখন বৃটেনে ফিরতে চাইছেন। তার জীবন বাঁচাতে গিয়ে বৃটেনের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলা যাবে না।
জঙ্গি গোষ্ঠী আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অনেক বছর পর বিজয় ঘোষণা করার পথে জোটবাহিনী। সহসাই সিরিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করার কথা যুক্তরাষ্ট্রের। কিন্তু ওয়াশিংটন থেকে ক্রমবর্ধমান হারে উদ্বেগ তৈরি হচ্ছে। বলা হচ্ছে, জঙ্গিদের বিচার করার সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে।
এখানে উল্লেখ্য, আইএসের আটক বেশির ভাগ যোদ্ধা বর্তমানে আটক আছে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থনপুষ্ট কুর্দি বাহিনীর কাছে। এই কুর্দি বাহিনী চাইছে বৃটেন ও তার মিত্ররা এসব জিহাদিকে তাদের হাতে নিয়ে নিক। মার্কিন সরকারের কর্মকর্তারা সানডে টেলিগ্রাফকে বলেছেন, নিজের দেশের ভিতর বেড়ে ওঠা জঙ্গিদের ফিরিয়ে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে বৃটেন। এর অর্থ হলো তাদেরকে তারা ব্যাপক হারে অবমুক্ত করে দিয়েছে। অর্থাৎ তাদের বিষয় এড়িয়ে যাচ্ছে। আশা করা হচ্ছে তারা যেন ফিরে যেতে না পারে।
বৃটেনের আইনমন্ত্রী ডেভিড গাউকে কথা বলেছেন শামিমা বেগমের দেশে ফেরার বিষয়ে। তিনি বলেছেন, যদি ১৯ বছর বয়সী শামিমার দেশে ফেরা বন্ধ করে দেয়া হয় তাহলে বৃটেন শক্তিহীন হয়ে পড়তে পারে। আমরা কোনো মানুষকে রাষ্ট্রহীন হতে দিতে পারি না। তার এ বক্তব্যের মধ্যে পরিষ্কার যে, তিনি চাইছেন শামিমাকে বৃটেনে ফিরতে দেয়া হোক। তবে তার এ বক্তব্য বৃটিশ সরকারের সিনিয়র অনেক কর্মকর্তার দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কারণ, বৃটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ বলেছেন, সন্ত্রাসী সংগঠনকে সমর্থন করেন এমন যেকারো দেশে ফেরা প্রতিরোধ করতে তিনি দ্বিধাবোধ করবেন না। ওদিকে নিরাপত্তা বিষয়ক মন্ত্রী বেন ওয়ালেস সাফ জানিয়ে দিয়েছেন শামিমাকে বৃটেনে ফেরার ক্ষেত্রে বৃটেন সহযোগতা করবে না। তিনি বলেছেন, শামিমার কর্মকান্ডের পরিণতি আছে। তিনি পালিয়ে গিয়ে সিরিয়ায় যোগ দিয়েছিলেন আইএসে। সেখান থেকে এখন বৃটেনে ফিরতে চাইছেন। তার জীবন বাঁচাতে গিয়ে বৃটেনের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলা যাবে না।
জঙ্গি গোষ্ঠী আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অনেক বছর পর বিজয় ঘোষণা করার পথে জোটবাহিনী। সহসাই সিরিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করার কথা যুক্তরাষ্ট্রের। কিন্তু ওয়াশিংটন থেকে ক্রমবর্ধমান হারে উদ্বেগ তৈরি হচ্ছে। বলা হচ্ছে, জঙ্গিদের বিচার করার সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে।
এখানে উল্লেখ্য, আইএসের আটক বেশির ভাগ যোদ্ধা বর্তমানে আটক আছে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থনপুষ্ট কুর্দি বাহিনীর কাছে। এই কুর্দি বাহিনী চাইছে বৃটেন ও তার মিত্ররা এসব জিহাদিকে তাদের হাতে নিয়ে নিক। মার্কিন সরকারের কর্মকর্তারা সানডে টেলিগ্রাফকে বলেছেন, নিজের দেশের ভিতর বেড়ে ওঠা জঙ্গিদের ফিরিয়ে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে বৃটেন। এর অর্থ হলো তাদেরকে তারা ব্যাপক হারে অবমুক্ত করে দিয়েছে। অর্থাৎ তাদের বিষয় এড়িয়ে যাচ্ছে। আশা করা হচ্ছে তারা যেন ফিরে যেতে না পারে।