শেষের পাতা
নিউ জেএমবি’র দুই সদস্য গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ১০:২৫ পূর্বাহ্ন
নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন নিউ জেএমবি’র দুই সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের ওয়েবসাইট অ্যান্ড ই-মেইল ক্রাইম টিম শুক্রবার অভিযান চালিয়ে আল আমিন (২৭) ও শেখ গোলাম হোসেন ওরফে মিলাদ (২৭)কে গ্রেপ্তার করে। সাইবার সিকিউরিটি বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার নাজমুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ১৫ই ফেব্রুয়ারি ডিএমপি’র সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের ই-মেইলে একটি মেইল পাঠানো হয়।
যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইল এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের টার্গেট কিলিং ও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলার পরিকল্পায় বৈঠক করার কথা উল্লেখ করা হয় মেইলে। এমন খবরের ভিত্তিতে গত শুক্রবার যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইল মাদরাসা বাজার এলাকায় অভিযান চালানো হয়। সেখান থেকে মো. আল আমিনকে আটক করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় আরো দুইজন। আল আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তার বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জ থানার দক্ষিণগাঁও এলাকায়। সে জানায়, তন্ময় বকশী ও নয়ন চ্যাটার্জি নামের ফেসবুক আইডি চালায় সে।
এসব আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন উস্কানি ও আক্রমণাত্মক লেখা পোস্ট করতো বলে জানিয়েছে পুলিশ। সাইফ ওরফে বাবুলের হাত ধরে আল-আমিন ২০১৫ সাল থেকে জঙ্গি কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হয় বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে সে। আল আমিনের কাছ থেকে একটি শাওমি মোবাইলফোন, একটি নকিয়া মোবাইলফোন, সিমকার্ডবিহীন আরেকটি মোবাইলফোন এবং বেশকিছু ধর্মীয় বই জব্দ করা হয়। আল আমিন আরো স্বীকার করে, সে নিউ জেএমবি’র সিলেট এলাকার আঞ্চলিক কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করছে। পালিয়ে যাওয়া বাকি দুজন ঢাকা অঞ্চলের নেতা, তাদের সঙ্গে সংগঠনের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে গোপন বৈঠক করছিল বলে পুলিশকে জানায়।
তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী ওদিন সন্ধ্যায় ডেমরার স্টাফ কোয়ার্টার এলাকা থেকে আরেক নিউ জেএমবি সদস্য শেখ গোলাম হোসেন ওরফে মিলাদ (২৭)কে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বাড়ি হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ থানার দুর্লভপুর গ্রামে। তার কাছ থেকেও একটি মোবাইল জব্দ করেছে পুলিশ। শেখ গোলাম হোসেন ওরফে মিলাদ মো. আল আমিনের নেতৃত্বে আব্দুস সালাম ও ফয়জুল্লাহ নামে আরো দুজনের সঙ্গে জঙ্গি কার্যক্রম পরিচালনা করতো বলেও জানায় পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া দু’জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আরো জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতের আদেশে তাদের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।
যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইল এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের টার্গেট কিলিং ও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলার পরিকল্পায় বৈঠক করার কথা উল্লেখ করা হয় মেইলে। এমন খবরের ভিত্তিতে গত শুক্রবার যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইল মাদরাসা বাজার এলাকায় অভিযান চালানো হয়। সেখান থেকে মো. আল আমিনকে আটক করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় আরো দুইজন। আল আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তার বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জ থানার দক্ষিণগাঁও এলাকায়। সে জানায়, তন্ময় বকশী ও নয়ন চ্যাটার্জি নামের ফেসবুক আইডি চালায় সে।
এসব আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন উস্কানি ও আক্রমণাত্মক লেখা পোস্ট করতো বলে জানিয়েছে পুলিশ। সাইফ ওরফে বাবুলের হাত ধরে আল-আমিন ২০১৫ সাল থেকে জঙ্গি কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হয় বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে সে। আল আমিনের কাছ থেকে একটি শাওমি মোবাইলফোন, একটি নকিয়া মোবাইলফোন, সিমকার্ডবিহীন আরেকটি মোবাইলফোন এবং বেশকিছু ধর্মীয় বই জব্দ করা হয়। আল আমিন আরো স্বীকার করে, সে নিউ জেএমবি’র সিলেট এলাকার আঞ্চলিক কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করছে। পালিয়ে যাওয়া বাকি দুজন ঢাকা অঞ্চলের নেতা, তাদের সঙ্গে সংগঠনের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে গোপন বৈঠক করছিল বলে পুলিশকে জানায়।
তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী ওদিন সন্ধ্যায় ডেমরার স্টাফ কোয়ার্টার এলাকা থেকে আরেক নিউ জেএমবি সদস্য শেখ গোলাম হোসেন ওরফে মিলাদ (২৭)কে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বাড়ি হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ থানার দুর্লভপুর গ্রামে। তার কাছ থেকেও একটি মোবাইল জব্দ করেছে পুলিশ। শেখ গোলাম হোসেন ওরফে মিলাদ মো. আল আমিনের নেতৃত্বে আব্দুস সালাম ও ফয়জুল্লাহ নামে আরো দুজনের সঙ্গে জঙ্গি কার্যক্রম পরিচালনা করতো বলেও জানায় পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া দু’জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আরো জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতের আদেশে তাদের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।