দেশ বিদেশ
স্মরণসভায় বক্তারা
মুক্তিযুদ্ধে ওসমানীর অবদান জাতি চিরদিন মনে রাখবে
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৯:৩৮ পূর্বাহ্ন
মহান মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনারেল এমএজি ওসমানীর ৩৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। ওসমানী ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক। মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে গতকাল জাতীয় জাদুঘরে সুফিয়া কামাল হলে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে বঙ্গবীর ওসমানী স্মৃতি পরিষদ। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান। পরিষদের প্রেসিডেন্ট মিসেস মাসুদা খাজার সভাপতিত্বে সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের চেয়ারম্যান কেএম সফিউল্লাহ, বীরউত্তম। জাতীয় অধ্যাপক বিগ্রেডিয়ার (অব.) ডা. এমএ মালিক, বিশিষ্ট সাংবাদিক ইকবাল বাহার চৌধুরী, ব্যারিস্টার আমির উল ইসলাম, অধ্যক্ষ আবদুল আহাদ চৌধুরী, মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন কমিটির চেয়ারম্যান সৈয়দ আব্দুল মোক্তাদির প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বঙ্গবীর ওসমানী স্মৃতি পরিষদের মহাসচিব এমএ রকিব খান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান জেনারেল ওসমানীর স্মৃতিচারণ করে বলেন, এই দেশ স্বাধীন হওয়ার পেছনে জেনারেল ওসমানীর অবদান জাতি চিরকাল মনে রাখবে। সব কিছুর ঊর্ধ্বে তিনি ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক। মুক্তিযুদ্ধে তার মহান অবদানের জন্য আমি তাকে শ্রদ্ধা জানাই। জেনারেল ওসমানীর ঋণ আমরা শোধ করতে পারবো না। এই দেশ যতদিন থাকবে তার নাম সবার হৃদয়ে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
তিনি বলেন, অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময়ই জেনারেল ওসমানীর সম্পর্কে তিনি জানতে পারেন। মুক্তিযুদ্ধে অবদান ও পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের রাজনীতি আসা ওসমানী ব্যক্তিজীবনে ছিলেন সৎ ও সাহসী। প্রবল দেশপ্রেম থেকেই তিনি মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।
তিনি বলেন, অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময়ই জেনারেল ওসমানীর সম্পর্কে তিনি জানতে পারেন। মুক্তিযুদ্ধে অবদান ও পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের রাজনীতি আসা ওসমানী ব্যক্তিজীবনে ছিলেন সৎ ও সাহসী। প্রবল দেশপ্রেম থেকেই তিনি মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।