বাংলারজমিন
হবিগঞ্জে প্রাণলোক উৎসবে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী আমরা অপসংস্কৃতি রোধ করতে বদ্ধপরিকর
স্টাফ রিপোর্টার, হবিগঞ্জ থেকে
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৯:৩৩ পূর্বাহ্ন
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা খ্যাতিমান বাউল শিল্পীদের জমকালো অনুষ্ঠান মালার মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হলো হবিগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী প্রাণলোক উৎসব। গতকাল বিকেলে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন, হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য গাজী মোহাম্মদ শাহ নেওয়াজ ও ২১ পদকপ্রাপ্ত খ্যাতিমান কণ্ঠশিল্পী সুবীর নন্দি। বক্তব্য রাখেন, পুলিশ সুপার সুপার মোহাম্মদ উল্লা, জিপি অ্যাডভোকেট আফিল উদ্দিন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী পাঠান, সাবেক পিপি অ্যাডভোকেট আকবর হোসেন জিতু প্রমুখ। শেষ দিনের উৎসবে প্রাণ জাগিয়ে তুলেন সঙ্গীতপ্রেমী হাজারো নারী-পুরুষ। মঞ্চ মাতিয়ে রাখেন একুশে পদবপ্রাপ্ত খ্যাতিমান কণ্ঠশিল্পী সুবির নন্দী, এ প্রজন্মের খ্যাতিমান বাউল শিল্পী রিংকু, শুভ, ফকির শাহাবুদ্দিনসহ দেশখ্যাত স্বনামধন্য বাউল শিল্পীরা।
এ ব্যাপারে সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ বলেন, সৃষ্টির রহস্য নিয়ে ভাবনা থেকেই মরমী কবিদের জন্ম। আমি কোথায় ছিলাম, কোথায় আছি, কোথায় যাব এ ভাবনা থেকেই মরমিরা সাধনা শুরু করেন। তিনি বলেন, আমরা অপসংস্কৃতির রোধ করতে বদ্ধপরিকর। সারাদেশে যুগ যুগ ধরে লোক সংস্কৃতির জন্য যারা অবদান রেখেছেন তাদের যা যা কর্মকাণ্ড পাওয়া যায় তা আর্কাইভে সংরক্ষণ করা হবে।
জেলা প্রশাসক মাহমুদুল কবীর মুরাদ জানান, লোকজ সংস্কৃতিতে অন্যতম সমৃদ্ধ জনপদ হচ্ছে হবিগঞ্জ জেলা। হবিগঞ্জের কয়েকজন বিখ্যাত মরমি সাধকরা অসংখ্য গান লিখে গেছেন। তাদের এ সৃষ্টিগুলো সংরক্ষণের অভাবে যখন দিশা হারাচ্ছিল ঠিক এই সময় আমরা এ উৎসবের আয়োজন করেছি। আমাদের বিভিন্ন জনপদের লোক সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য আমরা একটি ভাল মানের একাডেমি করতে চাই। ইতিমধ্যে আমাদের সাংস্কৃতিক মন্ত্রী মহোদয় এ ব্যাপারে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আমরা হবিগঞ্জের লোকায়িত লোক সংস্কৃতিতে সারাদেশ তথা বিশ্বাসীর কাছে তুলে ধরতে পারব।
এ ব্যাপারে সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ বলেন, সৃষ্টির রহস্য নিয়ে ভাবনা থেকেই মরমী কবিদের জন্ম। আমি কোথায় ছিলাম, কোথায় আছি, কোথায় যাব এ ভাবনা থেকেই মরমিরা সাধনা শুরু করেন। তিনি বলেন, আমরা অপসংস্কৃতির রোধ করতে বদ্ধপরিকর। সারাদেশে যুগ যুগ ধরে লোক সংস্কৃতির জন্য যারা অবদান রেখেছেন তাদের যা যা কর্মকাণ্ড পাওয়া যায় তা আর্কাইভে সংরক্ষণ করা হবে।
জেলা প্রশাসক মাহমুদুল কবীর মুরাদ জানান, লোকজ সংস্কৃতিতে অন্যতম সমৃদ্ধ জনপদ হচ্ছে হবিগঞ্জ জেলা। হবিগঞ্জের কয়েকজন বিখ্যাত মরমি সাধকরা অসংখ্য গান লিখে গেছেন। তাদের এ সৃষ্টিগুলো সংরক্ষণের অভাবে যখন দিশা হারাচ্ছিল ঠিক এই সময় আমরা এ উৎসবের আয়োজন করেছি। আমাদের বিভিন্ন জনপদের লোক সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য আমরা একটি ভাল মানের একাডেমি করতে চাই। ইতিমধ্যে আমাদের সাংস্কৃতিক মন্ত্রী মহোদয় এ ব্যাপারে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আমরা হবিগঞ্জের লোকায়িত লোক সংস্কৃতিতে সারাদেশ তথা বিশ্বাসীর কাছে তুলে ধরতে পারব।