বাংলারজমিন
চৌদ্দগ্রামে আগুনে ৩ বসতঘর পুড়ে ছাই
চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৮:৫৩ পূর্বাহ্ন
চৌদ্দগ্রামে ভয়াবহ আগুনে মুহূর্তের মধ্যেই তিন বসতঘর পুড়ে ছাই হয়েছে। এতে ঘরের ভেতরে থাকা স্বর্ণালঙ্কার ও প্রয়োজনীয় আসবাবপত্রসহ ১৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়েছে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা। উপজেলার গুণবতী ইউনিয়নের চাঁপাচৌ গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আমানত হোসেনের বাড়িতে শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া একই রাতে পার্শ্ববর্তী পরিকোট গ্রামে আবুল হোসেন ড্রাইভারের দোকান পুড়ে লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার সময় চাঁপাচৌ গ্রামের ওই বাড়ির ইসমাইল হোসেন মানিকের ঘর থেকে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের মাধ্যমে আগুনের সূত্রপাত হয়। খবর পেয়ে গ্রামবাসী ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই আগুনের লেলিহান শিখায় মানিকের দুইটি টিনশেড বসতঘর ও সাবেক ইউপি সদস্য আমানত হোসেনের ভাড়া দেয়া ঘর পুড়ে যায়। আগুনে মানিকের দুই ঘরের সব মালামাল পুড়ে যাওয়াসহ আমানত হোসেনের ঘরের অধিকাংশই পুড়ে যায়। আগুনে আহত হয় মানিকের মা ছেমনা বেগম। বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে বাস করছেন মানিক মিয়ার বয়স্ক মা ছেমনা বেগম, স্ত্রী, ছোট ভাইয়ের স্ত্রী ও ছেলে-মেয়েরা। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আহাম্মদ ভুঁইয়া খোকনসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।
গতকাল দুপুরে সরজমিন গিয়ে দেখা গেছে, বৃদ্ধা ছেমনা বেগম নিঃস্ব হয়ে অসহায় চোখে তাকিয়ে আছে মমতায় গড়া ঘরগুলোর দিকে। তাকে সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা কারো জানা নেই। তিনিসহ ভুক্তভোগীরা সরকারের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন নতুন করে ঘর নির্মাণের জন্য।
জানা গেছে, শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার সময় চাঁপাচৌ গ্রামের ওই বাড়ির ইসমাইল হোসেন মানিকের ঘর থেকে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের মাধ্যমে আগুনের সূত্রপাত হয়। খবর পেয়ে গ্রামবাসী ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই আগুনের লেলিহান শিখায় মানিকের দুইটি টিনশেড বসতঘর ও সাবেক ইউপি সদস্য আমানত হোসেনের ভাড়া দেয়া ঘর পুড়ে যায়। আগুনে মানিকের দুই ঘরের সব মালামাল পুড়ে যাওয়াসহ আমানত হোসেনের ঘরের অধিকাংশই পুড়ে যায়। আগুনে আহত হয় মানিকের মা ছেমনা বেগম। বর্তমানে খোলা আকাশের নিচে বাস করছেন মানিক মিয়ার বয়স্ক মা ছেমনা বেগম, স্ত্রী, ছোট ভাইয়ের স্ত্রী ও ছেলে-মেয়েরা। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আহাম্মদ ভুঁইয়া খোকনসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।
গতকাল দুপুরে সরজমিন গিয়ে দেখা গেছে, বৃদ্ধা ছেমনা বেগম নিঃস্ব হয়ে অসহায় চোখে তাকিয়ে আছে মমতায় গড়া ঘরগুলোর দিকে। তাকে সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা কারো জানা নেই। তিনিসহ ভুক্তভোগীরা সরকারের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন নতুন করে ঘর নির্মাণের জন্য।