প্রথম পাতা
রোহিঙ্গা সংকটে জাতিসংঘের প্রাক্কলন
চলতি বছরে প্রয়োজন ৭৩৬০ কোটি টাকা
কূটনৈতিক রিপোর্টার
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
মিয়ানমার থেকে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা এবং ঝুঁকিতে থাকা ৩ লাখ ৩০ হাজারের অধিক স্থানীয় বাংলাদেশির বিপুল চাহিদা পূরণে জাতিসংঘের সাহায্য সংস্থা ও এনজিও অংশীদারগুলো শুক্রবার ৯২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের (যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭ হাজার ৩৬০ কোটি টাকা) তহবিল সংগ্রহের আবেদন জানিয়েছে। চলতি বছরে রোহিঙ্গাদের অবস্থা আরও স্থিতিশীল করতে এবং এ মানবিক সংকট সামাল দিতে জেনেভায় সম্প্রতি ওই প্রাক্কলন করেছে বিশ্ব সংস্থাটি। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের যৌথ উদ্যোগে এবং বাংলাদেশের অংশগ্রহণে সম্প্রতি সেখানে সহায়তা কার্যক্রম ২০১৯ জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান (জেআরপি) নিয়ে আলোচনা হয়। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) জানায়, প্রাক্কলিত ওই তহবিলের (৯২০ মিলিয়ন ডলার) অর্ধেকের বেশি দরকার হবে খাদ্য, পানি, পয়ঃনিষ্কাশন ও আশ্রয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ সাহায্য ও সেবায়। তহবিল আবেদনে আরও রয়েছে- স্বাস্থ্য, এলাকা ব্যবস্থাপনা, শিশুসহ অন্যদের রক্ষা, যৌন ও লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা রোধ, শিক্ষা ও পুষ্টি।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার মহাপরিচালক অ্যান্তোনিও ভিটোরিনো বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকারের একাত্মতা ও মানবিক সাহায্যকারীদের অঙ্গীকার ২০১৮ সালে প্রথম জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান সফলভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব করেছে। এ ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে আমরা এসব জনগোষ্ঠীর ভীষণ প্রয়োজনগুলো পূরণে আমাদের প্রতিশ্রতির পুনরাবৃত্তি করছি এবং এ প্রচেষ্টায় সমর্থন দিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাই।’ জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা, আন্তর্জাতিক ও জাতীয় এনজিও এবং সরকারি বিভিন্ন সংস্থাসহ মোট ১৩২ অংশীদারকে সঙ্গে নিয়ে এ যৌথ পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। যার লক্ষ্য হলো উদ্বাস্তু নারী, পুরুষ ও শিশুদের নিরাপত্তা ও জীবন রক্ষাকারী সহায়তা দেয়া এবং সামাজিক সংযোগ বৃদ্ধি করা। ২০১৮ সালের জেআরপি তহবিলে চাহিদা ছিল ৯৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিপরীতে পাওয়া যায় ৬৯ শতাংশ বা ৬৫৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার মহাপরিচালক অ্যান্তোনিও ভিটোরিনো বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকারের একাত্মতা ও মানবিক সাহায্যকারীদের অঙ্গীকার ২০১৮ সালে প্রথম জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান সফলভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব করেছে। এ ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে আমরা এসব জনগোষ্ঠীর ভীষণ প্রয়োজনগুলো পূরণে আমাদের প্রতিশ্রতির পুনরাবৃত্তি করছি এবং এ প্রচেষ্টায় সমর্থন দিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাই।’ জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা, আন্তর্জাতিক ও জাতীয় এনজিও এবং সরকারি বিভিন্ন সংস্থাসহ মোট ১৩২ অংশীদারকে সঙ্গে নিয়ে এ যৌথ পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। যার লক্ষ্য হলো উদ্বাস্তু নারী, পুরুষ ও শিশুদের নিরাপত্তা ও জীবন রক্ষাকারী সহায়তা দেয়া এবং সামাজিক সংযোগ বৃদ্ধি করা। ২০১৮ সালের জেআরপি তহবিলে চাহিদা ছিল ৯৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিপরীতে পাওয়া যায় ৬৯ শতাংশ বা ৬৫৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।