বাংলারজমিন
কুমেকে ২৩ দিন ধরে অক্সিজেন লাইন বন্ধ অস্ত্রোপচারে অচলাবস্থা
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালে অক্সিজেনের সেন্ট্রাল পাইপ লাইনটি গত ২৩ দিন ধরে বিকল হয়ে আছে। এতে হাসপাতালের বিভিন্ন অপারেশন থিয়েটারে (ওটি) অস্ত্রোপচারে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে এবং রোগীদের চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হচ্ছে। অস্ত্রোপচারের অপেক্ষায় হাসপাতালের বেডে দিন গুনছেন অনেক রোগী। পাইপ লাইনটি সচল করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে একাধিকবার চিঠি দেয়া হলেও কোনো কাজ হয়নি। কুমেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ক্যাম্পাসে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য মেসার্স কন্সট্রাকশন অ্যান্ড সাপ্লাইয়ার্স ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ভূ-গর্ভে পি-কাস্ট পাইল ড্রাইভ করার সময় গত ২৩শে জানুয়ারি সেন্ট্রাল অক্সিজেন/ নাইট্রাস পাইপ লাইনটিতে লিকেজ হয়ে যায়। এতে অক্সিজেন সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হাসপাতালের সার্জারি, গাইনি ও অর্থোপেডিকসসহ বিভিন্ন বিভাগের সংকটাপন্ন রোগীদের চিকিৎসা এবং অস্ত্রোপচারে অচলাবস্থা দেখা দেয়। গত ২৩ দিন ধরে বিকল্প উপায়ে অক্সিজেনের মিনি সিলিন্ডার কিনে এনে জরুরি ও ছোটখাটো কিছু অস্ত্রোপাচার চালানো হয়েছে, যা যে কোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে। অনেক রোগী চিকিৎসা সেবা না পেয়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। আবার অনেকে অস্ত্রোপচারের অপেক্ষায় হাসপাতালের শয্যায় দিন গুনছেন। সার্জারি বিভাগের একাধিক চিকিৎসক বলেন, ‘অক্সিজেনের অভাবে কোনো অস্ত্রোপচার কিংবা শ্বাসকষ্টের রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেয়া যাচ্ছে না। কেবল বোতল কিনে সংকটাপন্ন রোগীদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।’ কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. স্বপন কুমার অধিকারী বলেন, ‘হাসপাতাল ক্যাম্পাসে সিভিল কনস্ট্রাকশন কাজ করার সময় অক্সিজেন সঞ্চালন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়। এটি মেরামত করতে প্রায় ৭০ লাখ টাকা লাগবে। সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি প্রেরণ করে একাধিকবার তাগাদা দেয়া হলেও কাজ হয়নি।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ক্যাম্পাসে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য মেসার্স কন্সট্রাকশন অ্যান্ড সাপ্লাইয়ার্স ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ভূ-গর্ভে পি-কাস্ট পাইল ড্রাইভ করার সময় গত ২৩শে জানুয়ারি সেন্ট্রাল অক্সিজেন/ নাইট্রাস পাইপ লাইনটিতে লিকেজ হয়ে যায়। এতে অক্সিজেন সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হাসপাতালের সার্জারি, গাইনি ও অর্থোপেডিকসসহ বিভিন্ন বিভাগের সংকটাপন্ন রোগীদের চিকিৎসা এবং অস্ত্রোপচারে অচলাবস্থা দেখা দেয়। গত ২৩ দিন ধরে বিকল্প উপায়ে অক্সিজেনের মিনি সিলিন্ডার কিনে এনে জরুরি ও ছোটখাটো কিছু অস্ত্রোপাচার চালানো হয়েছে, যা যে কোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে। অনেক রোগী চিকিৎসা সেবা না পেয়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। আবার অনেকে অস্ত্রোপচারের অপেক্ষায় হাসপাতালের শয্যায় দিন গুনছেন। সার্জারি বিভাগের একাধিক চিকিৎসক বলেন, ‘অক্সিজেনের অভাবে কোনো অস্ত্রোপচার কিংবা শ্বাসকষ্টের রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেয়া যাচ্ছে না। কেবল বোতল কিনে সংকটাপন্ন রোগীদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।’ কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. স্বপন কুমার অধিকারী বলেন, ‘হাসপাতাল ক্যাম্পাসে সিভিল কনস্ট্রাকশন কাজ করার সময় অক্সিজেন সঞ্চালন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়। এটি মেরামত করতে প্রায় ৭০ লাখ টাকা লাগবে। সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি প্রেরণ করে একাধিকবার তাগাদা দেয়া হলেও কাজ হয়নি।