বাংলারজমিন
সরাইলে ২ কলেজ ছাত্রের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর
সরাইল (ব্রাক্ষণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ন
মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী তিন ছাত্রীকে ইভটিজিং-এর অভিযোগ তুলে দুই কলেজ ছাত্রের বসতঘরে হামলা, ভাঙচুর করেছে লাল মিয়ার নেতৃত্বে ৮-১০ জনের একদল যুবক। হামলাকারীরা কলেজ পড়ুয়া দুই ছাত্রকে প্রাণনাশেরও হুমকি দিয়েছে। এ ঘটনায় হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে সরাইল থানায় শ্লীলতাহানী, মারধর ও চুরির অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন। উপজেলার চুন্টা গ্রামে গত মঙ্গলবার এ ঘটনাটি ঘটেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় লোকজন ও একাধিক জনপ্রতিনিধি জানায়, দুলাল মিয়া, লাল মিয়া ও তার ভাইয়েরা দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে আসছে। এরা কারণে অকারণে লোকজনের উপর অত্যাচার নির্যাতন করে। স্থানীয় নেতৃস্থানীয় ও গণ্যমান্য লোকদের কথাও শুনে না। লাল মিয়ার মেয়ে ও ভাতিজিসহ ৩-৪ জন অরুয়াইল কেন্দ্রে এ বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে। গত মঙ্গলবার পরীক্ষার্থী চুন্টা গ্রামের আল-আমীন (১৫) ভৈরব হাজী আসমত কলেজের সম্মান শ্রেণির ছাত্র সাইদ আনোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে ওই ছাত্রীদের ইভটিজিং-করার অভিযোগ তুলে তাদের গোত্রের গাউছ নামের এক যুবক। বিষয়টিই শুনেই লাল মিয়া, ফুল মিয়া সহ ৮-১০ জন দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তাদের বাড়ি থেকে এক আধা কিলোমিটার দূরে সাবেক ইউপি সদস্য (সংরক্ষিত আসনে) আছমা বেগম ও হাবিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করে। বাবু ও আল-আমীনকে পেলে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এ ঘটনায় হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে দুলাল মিয়াকে (৪৬) প্রধান আসামি করে ৭ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ৭ জনের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার মামলা দায়ের করেন।
সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, মামলা হয়েছে। তদন্ত চলছে। এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় লোকজন ও একাধিক জনপ্রতিনিধি জানায়, দুলাল মিয়া, লাল মিয়া ও তার ভাইয়েরা দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে আসছে। এরা কারণে অকারণে লোকজনের উপর অত্যাচার নির্যাতন করে। স্থানীয় নেতৃস্থানীয় ও গণ্যমান্য লোকদের কথাও শুনে না। লাল মিয়ার মেয়ে ও ভাতিজিসহ ৩-৪ জন অরুয়াইল কেন্দ্রে এ বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে। গত মঙ্গলবার পরীক্ষার্থী চুন্টা গ্রামের আল-আমীন (১৫) ভৈরব হাজী আসমত কলেজের সম্মান শ্রেণির ছাত্র সাইদ আনোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে ওই ছাত্রীদের ইভটিজিং-করার অভিযোগ তুলে তাদের গোত্রের গাউছ নামের এক যুবক। বিষয়টিই শুনেই লাল মিয়া, ফুল মিয়া সহ ৮-১০ জন দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তাদের বাড়ি থেকে এক আধা কিলোমিটার দূরে সাবেক ইউপি সদস্য (সংরক্ষিত আসনে) আছমা বেগম ও হাবিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করে। বাবু ও আল-আমীনকে পেলে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এ ঘটনায় হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে দুলাল মিয়াকে (৪৬) প্রধান আসামি করে ৭ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ৭ জনের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার মামলা দায়ের করেন।
সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, মামলা হয়েছে। তদন্ত চলছে। এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।