প্রথম পাতা
ভালোবাসা মানে না বাধা
জিয়া চৌধুরী
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
ছবি: জীবন আহমেদ
লন্ডন শহরের র্যানফোর্ড ব্রিজের ধারে এক মধ্যরাতের গল্প। ২০১৭ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারির সেই রাত এক করে দিয়েছে ইউরোপের লিথুনিয়া আর এশিয়ার বাংলাদেশকে। সেদিন রেড রোজ হাতে লিথুনিয়ার তরুণী দানুতে স্তুকাইতে’কে নিয়ে ঘর বাঁধার আগ্রহের কথা জানান ঢাকার ছেলে ওবায়দুল্লাহ পাভেল খান। ভনিতা না করে বলে ফেলেন ‘আই লাভ ইউ’। কিছুটা সময়ের জন্য যেন থমকে যায় নদীর পানিও। মিনিট খানেকের নীরবতার পর উত্তর আসে ‘আই লাভ ইউ টু’।
যেন নিমিষেই এক হয়ে যায় দু’টি দেশ। মুছে যায় লিথুনিয়া আর বাংলাদেশের মাঝের প্রায় ছয় হাজার ৩৮১ কিলোমিটার দীর্ঘ দূরত্ব। লিথুনিয়ার তরুণীর নামের সঙ্গে যুক্ত হয় খান, দানুতে স্তুকাইতে খান। পাভেল আর দানুইতে দুজনের লন্ডনের একটি কফিশপে দেখা হয় ২০১৭ সালের ১৪ই জানুয়ারি। এরপর মাঝে একদিন পাভেলের রিটেইল শপে যান দানুতে। পোশাক দেখার ছলে দেখে নেন নিজের পছন্দের মানুষকে। আশপাশের এলাকায় যুতসই বাসা খুঁজছিলেন তিনি। সেই ছলে বিনিময় হয় মুঠোফোন নম্বরও।
পাভেলও নানা রকম বাসার খোঁজ দিতে থাকেন দানুতেকে। এভাবে ভালো লাগা গড়ায় ভালোবাসায়। প্রথম দেখার এক মাস পর প্রস্তাব। তার কিছুদিন পর ৪ঠা মে আংটি পরিয়ে বাগদান হয় দুজনের। প্রথম দেখার ঠিক দশ মাসের মাথায় পাকাপাকিভাবে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন পাভেল আর দানুতে। চলছে দেড় বছরের দাম্পত্য জীবন। পাভেল বলেন, সত্যিই ভালোবাসার কোনো সীমারেখা নেই। আমাদের প্রেম ও বিয়ের সময় একবারও মনে হয়নি আমরা দুটো আলাদা দেশের মানুষ। দেখুন, ভালোবাসা কত সহজে দুই প্রান্তের মানুষকে এক করে দিল। গত ২রা ফেব্রুয়ারি স্ত্রী দানুতেকে নিয়ে ঢাকায় আসেন তিনি। এখানে এসে রিকশা আর শাড়ি দুটো জিনিসের প্রেমে পড়েছে লিথুনিয়ার তরুণী। সময় পেলে লন্ডনেও শাড়ি পরেন দানুতে।
পাভেল বলেন, ছোটবেলায় তার পছন্দের খাবার ছিল বাটারবান। দানুতের এখন নাকি ভীষণ পছন্দ এটি। পয়লা ফাল্গুন আর ভালোবাসা দিবসে ঘুরে বেড়িয়েছেন ঢাকা। দুলাভাই সাদেক মাহমুদের আমন্ত্রণে ভালোবাসা উদযাপন পরিষদ নামে একটি সংগঠনের উৎসবে যোগ দিতেই ঢাকা এসেছেন এই দম্পতি। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে তিন/চার দিনের মধ্যেই আবার উড়াল দিবেন লন্ডনের উদ্দেশ্যে। দানুতে জানান, ফিরে গেলেও মন পড়ে থাকবে বাংলাদেশেই। এ যেন তার কাছে আরেক লিথুনিয়া...।
যেন নিমিষেই এক হয়ে যায় দু’টি দেশ। মুছে যায় লিথুনিয়া আর বাংলাদেশের মাঝের প্রায় ছয় হাজার ৩৮১ কিলোমিটার দীর্ঘ দূরত্ব। লিথুনিয়ার তরুণীর নামের সঙ্গে যুক্ত হয় খান, দানুতে স্তুকাইতে খান। পাভেল আর দানুইতে দুজনের লন্ডনের একটি কফিশপে দেখা হয় ২০১৭ সালের ১৪ই জানুয়ারি। এরপর মাঝে একদিন পাভেলের রিটেইল শপে যান দানুতে। পোশাক দেখার ছলে দেখে নেন নিজের পছন্দের মানুষকে। আশপাশের এলাকায় যুতসই বাসা খুঁজছিলেন তিনি। সেই ছলে বিনিময় হয় মুঠোফোন নম্বরও।
পাভেলও নানা রকম বাসার খোঁজ দিতে থাকেন দানুতেকে। এভাবে ভালো লাগা গড়ায় ভালোবাসায়। প্রথম দেখার এক মাস পর প্রস্তাব। তার কিছুদিন পর ৪ঠা মে আংটি পরিয়ে বাগদান হয় দুজনের। প্রথম দেখার ঠিক দশ মাসের মাথায় পাকাপাকিভাবে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন পাভেল আর দানুতে। চলছে দেড় বছরের দাম্পত্য জীবন। পাভেল বলেন, সত্যিই ভালোবাসার কোনো সীমারেখা নেই। আমাদের প্রেম ও বিয়ের সময় একবারও মনে হয়নি আমরা দুটো আলাদা দেশের মানুষ। দেখুন, ভালোবাসা কত সহজে দুই প্রান্তের মানুষকে এক করে দিল। গত ২রা ফেব্রুয়ারি স্ত্রী দানুতেকে নিয়ে ঢাকায় আসেন তিনি। এখানে এসে রিকশা আর শাড়ি দুটো জিনিসের প্রেমে পড়েছে লিথুনিয়ার তরুণী। সময় পেলে লন্ডনেও শাড়ি পরেন দানুতে।
পাভেল বলেন, ছোটবেলায় তার পছন্দের খাবার ছিল বাটারবান। দানুতের এখন নাকি ভীষণ পছন্দ এটি। পয়লা ফাল্গুন আর ভালোবাসা দিবসে ঘুরে বেড়িয়েছেন ঢাকা। দুলাভাই সাদেক মাহমুদের আমন্ত্রণে ভালোবাসা উদযাপন পরিষদ নামে একটি সংগঠনের উৎসবে যোগ দিতেই ঢাকা এসেছেন এই দম্পতি। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে তিন/চার দিনের মধ্যেই আবার উড়াল দিবেন লন্ডনের উদ্দেশ্যে। দানুতে জানান, ফিরে গেলেও মন পড়ে থাকবে বাংলাদেশেই। এ যেন তার কাছে আরেক লিথুনিয়া...।