অনলাইন
আদালত আবমাননার দায়ে ফেনীর সাবেক জেলা জজের অর্থদণ্ড
অনলাইন ডেস্ক
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বুধবার, ৫:০৫ পূর্বাহ্ন
আদালত আবমাননার দায়ে ফেনীর সাবেক জেলা জজ মো. ফিরোজ আলমকে পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন উচ্চ আদালত। ১৫ দিনের মধ্যে জরিমানার অর্থ পরিশোধ না করলে সাত দিনের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে তাকে।
আজ বুধবার চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের হাই কোর্ট বেঞ্চ ফিরোজ আলমকে দোষী সাব্যস্ত করে পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের রায় দেয়।
২০০৩ সালে হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলাম ফেনী সফরে গিয়ে জেলা জজকে একাধিকবার ফোন করেও প্রটোকল না পাওয়ায় ফিরোজ আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালত আবমাননার রুল জারি করেন উচ্চ আদালত।
সেই ঘটনায় একই বছর আদালত আবমানানার নোটিশ পেয়ে ১২ই নভেম্বর হাইকোর্টে হাজির হয়ে মৌখিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন মো. ফিরোজ। তবে হাইকোর্ট এ বিষয়ে লিখিত ক্ষমা প্রার্থনা করতে বলে ওই বছর ১৭ই নভেম্বর বিষয়টি আদেশের জন্য রাখেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগেই জেলা জজ আপিল বিভাগে আবেদন করলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেন। এরপর ২০১১ সালের ৩১শে জানুয়ারি আপিল বিভাগ ফিরোজ আলমের আবেদন খারিজ করে রুল শুনানির আদেশ দেন।
আজ বুধবার চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের হাই কোর্ট বেঞ্চ ফিরোজ আলমকে দোষী সাব্যস্ত করে পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের রায় দেয়।
২০০৩ সালে হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলাম ফেনী সফরে গিয়ে জেলা জজকে একাধিকবার ফোন করেও প্রটোকল না পাওয়ায় ফিরোজ আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালত আবমাননার রুল জারি করেন উচ্চ আদালত।
সেই ঘটনায় একই বছর আদালত আবমানানার নোটিশ পেয়ে ১২ই নভেম্বর হাইকোর্টে হাজির হয়ে মৌখিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করেছিলেন মো. ফিরোজ। তবে হাইকোর্ট এ বিষয়ে লিখিত ক্ষমা প্রার্থনা করতে বলে ওই বছর ১৭ই নভেম্বর বিষয়টি আদেশের জন্য রাখেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগেই জেলা জজ আপিল বিভাগে আবেদন করলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেন। এরপর ২০১১ সালের ৩১শে জানুয়ারি আপিল বিভাগ ফিরোজ আলমের আবেদন খারিজ করে রুল শুনানির আদেশ দেন।