বিশ্বজমিন

এলিসিয়ার ভিন্ন রকম যৌন বাসনা

মানবজমিন ডেস্ক

১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, ৭:৩০ পূর্বাহ্ন

এলিসিয়া ডাউনিংস (২৮)। বাক্সটনের অধিবাসী তিনি। একজন সিঙ্গেল মা। তার কোনো বয়ফ্রেন্ডও নেই। যোগাড় করতেও পারেন নি। কারণ, প্রয়োজন বোধ করেন নি। কেন? কারণ, তিনি অন্যরকম এক যৌন তৃপ্তি অনুভব করেন। এ জন্য কোনো পুরুষের প্রতি তার আকর্ষণ জন্মাতে পারেন নি। তিনি এক্ষেত্রে ব্যবহার করেন ‘সেক্সটয়’। সেই ১৩ বছর বয়স থেকে কৃত্রিম এসব যন্ত্রাংশের ওপর তার আসক্তি। শখ থেকে এটা তার অভ্যাসে দাঁড়িয়ে যায়। নিজেই স্বীকার করেছেন, যখন আমার বয়স ১৩ বছর, তখন থেকেই নিজের মধ্যে অন্যরকম এক কৌতুহল সৃষ্টি হয়। আমি গ্যাজেটের প্রেমে পড়ে যাই। কিনতে থাকি সেক্স টয়। এই শখ মেটাতে গিয়ে ৩০০০ পাউন্ডেরও বেশি খরচ করেছি। প্রথম দিকে যখন আমার কাছে অর্থ ছিল না, তখন এগুলো কিনতে
পারি নি। তাই বাসায় ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্রকে টয় হিসেবেব ব্যবহার করেছি। তিনি বলেন, যখন আমার বয়স ১৭ বছর,তখনই প্রথম কিনে ফেলি সেক্সটয়। এখন তো আমার কালেকশন অনেক লম্বা। এক একটি গ্যাজেটের পিছনে খরচ করি ১০০ পাউন্ড।
এক সন্তানের মা এলিসি। তার রয়েছে ৬ বছর বয়সী একটি ছেলে। গত তিন বছর ধরে তিনি সিঙ্গেল। কিন্তু তিনি এসব সেক্সটয়ের প্রতি আসক্তির কারণে কোনো পুুরুষের মন জয় করার চেষ্টা করেন নি। কারণ, ছেলেরা এসব টয় সহ্য করতে পারে না। একবার একজন পুরুষ কথা কাটাকাটির সময় তার ভাইব্রেটরটা ছুড়ে ফেলে দেন বাইরে। এর কারণ, যখন তিনি বাসায় থাকেন না তখন এসবব টয় ব্যবহার করেন এলিসি, এটা তিনি সহ্য করতে পারছিলেন না। তাই এলিসিয়া বলেন, তাকে মেনে নেয়ার মতো পুরুষ খুঁজে পাওয়া ভার। তাই অপ্রকৃত যৌন লালসা মেটাতে তিনি একাধিকবার এসব টয় ব্যবহার করেন। এমনও আছে দিনে ১০ বারও ব্যবহার করেন। তিনি বলেন, এটা অন্যরকম এক আসক্তি। সিগারেট বা অন্য কোনো নেশার মতোই।
   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status