অনলাইন
শেরপুরে দুই নারীর লাশ উদ্ধার
শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ৮:৩১ পূর্বাহ্ন
বগুড়ার শেরপুরে কলেজ ছাত্রীসহ দুই নারীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার নিহতদের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। নিহতেরা হলেন উপজেলার সীমাবাড়ী ইউনিয়নের ররোয়া গ্রামের আব্দুল মান্নানের মেয়ে কলেজছাত্রী স্বর্ণা খাতুন (১৮) ও শহরতলীর খন্দকারটোলা গ্রামের নঈম উদ্দিনের মেয়ে মোছা. সোনিয়া বেগম (২৩)।
শেরপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতোয়ার রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, স্থানীয় চান্দাইকোনা হাজী ওয়াহেদ মরিয়ম ডিগ্রী কলেজের ছাত্রী স্বর্ণা খাতুন বেশকিছুদিন থেকে মানসিক রোগে ভুগছিলেন। রোববার সন্ধ্যার দিকে নিজ শোবার ঘরে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় স্বর্ণার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় পরিবারের লোকজন। পরে থানায় সংবাদ দেয়া হলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই কলেজছাত্রীর লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
এদিকে একই রাতে উপজেলার খন্দকারটোলা গ্রামে বাব একটি কক্ষ থেকে সোনিয়া বেগমের ঝুলন্ত লাম উদ্ধার করা হয়। প্রায় মাস ছয়েক আগে সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার নাটোয়ারপাড়া গ্রামের আব্দুল করিমের সঙ্গে সোনিয়ার বিয়ে হয়। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই স্বামীর-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য লেগেই ছিল। তাই বেশ কিছুদিন সোনিয়া অভিমান করে বাবার বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন। সম্ভবত এ কারণে সোনিয়া ঘরের তীরের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। তবে ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলেই কেবল মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা সম্ভব হবে। এই দুটি পৃথক ঘটনায় থানায় দুইটি অপমৃত্যু মামলা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
শেরপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতোয়ার রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, স্থানীয় চান্দাইকোনা হাজী ওয়াহেদ মরিয়ম ডিগ্রী কলেজের ছাত্রী স্বর্ণা খাতুন বেশকিছুদিন থেকে মানসিক রোগে ভুগছিলেন। রোববার সন্ধ্যার দিকে নিজ শোবার ঘরে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় স্বর্ণার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় পরিবারের লোকজন। পরে থানায় সংবাদ দেয়া হলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই কলেজছাত্রীর লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
এদিকে একই রাতে উপজেলার খন্দকারটোলা গ্রামে বাব একটি কক্ষ থেকে সোনিয়া বেগমের ঝুলন্ত লাম উদ্ধার করা হয়। প্রায় মাস ছয়েক আগে সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার নাটোয়ারপাড়া গ্রামের আব্দুল করিমের সঙ্গে সোনিয়ার বিয়ে হয়। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই স্বামীর-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য লেগেই ছিল। তাই বেশ কিছুদিন সোনিয়া অভিমান করে বাবার বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন। সম্ভবত এ কারণে সোনিয়া ঘরের তীরের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। তবে ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলেই কেবল মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা সম্ভব হবে। এই দুটি পৃথক ঘটনায় থানায় দুইটি অপমৃত্যু মামলা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।