শিক্ষাঙ্গন
জাবির নৃবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ পুনর্মিলনী
জাবি প্রতিনিধি
২৫ জানুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, ২:১৯ পূর্বাহ্ন
‘নৃবন্ধনে আর ঐকতানে সম!’ শ্লোগানকে সামনে রেখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে নৃবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ পুনর্মিলনী। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নৃবিজ্ঞান এ্যলামনাই এসোসিয়েশনের উদ্যোগে দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আজ সকাল সাড়ে দশটায় র্যালির মাধ্যমে অনুষ্ঠানের মূল কার্যক্রম শুরু হয়। র্যালিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের একঝাঁক সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে।
দিনব্যাপী আয়োজনের মধ্যে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে শর্টপিচ ক্রিকেট ম্যাচসহ বিভিন্ন খেলার আয়োজন, সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে মুক্ত আলোচনা। দুপুরের খাবারের বিরতির এ্যলামনাই নতুন কমিটি গঠন নিয়ে আলোচনা,সন্ধ্যায় ফানুস উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
সন্ধ্যার আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় বিভাগের বর্তমান শিক্ষার্থীরা ছাড়াও সঙ্গীত শিল্পী সিনা হাসানের ‘বাংলা ফাইভ’ ব্যান্ডের আয়োজন রয়েছে। অন্যদিকে আজ এ্যলামনাই এসোসিয়েশনের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে।
বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হিসেবে সদ্য যোগ দেয়া আকলিমা আক্তার বলেন, পুনর্মিলনীর মাধ্যমে আমরা সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা এক হতে পারি। এই আয়োজন সত্যিই আনন্দের। প্রতি তিনবছর পরপর এই আয়োজন অব্যাহত থাকুক। এতে আমাদের আরও নৃবন্ধন দৃঢ় হবে।
দিনব্যাপী আয়োজনের মধ্যে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে শর্টপিচ ক্রিকেট ম্যাচসহ বিভিন্ন খেলার আয়োজন, সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে মুক্ত আলোচনা। দুপুরের খাবারের বিরতির এ্যলামনাই নতুন কমিটি গঠন নিয়ে আলোচনা,সন্ধ্যায় ফানুস উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
সন্ধ্যার আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় বিভাগের বর্তমান শিক্ষার্থীরা ছাড়াও সঙ্গীত শিল্পী সিনা হাসানের ‘বাংলা ফাইভ’ ব্যান্ডের আয়োজন রয়েছে। অন্যদিকে আজ এ্যলামনাই এসোসিয়েশনের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে।
বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক হিসেবে সদ্য যোগ দেয়া আকলিমা আক্তার বলেন, পুনর্মিলনীর মাধ্যমে আমরা সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা এক হতে পারি। এই আয়োজন সত্যিই আনন্দের। প্রতি তিনবছর পরপর এই আয়োজন অব্যাহত থাকুক। এতে আমাদের আরও নৃবন্ধন দৃঢ় হবে।