প্রথম পাতা
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ২৩ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দুদকের চিঠি
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ জানুয়ারি ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:১৩ পূর্বাহ্ন
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করার অভিযোগে অভিযুক্ত ২৩ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুদকের ভারপ্রাপ্ত সচিব স্বাক্ষরিত পৃষ্ঠা ১৭ কলাম ১
এক চিঠিতে এই ২৩ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দুদক চিঠি দিয়েছে তারা হলেন- স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (স্বাস্থ্য)-এর কার্যালয়ের সহকারী প্রধান (পরিসংখ্যানবিদ) মীর রায়হান আলী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ফারুক হাসান, প্রধান সহকারী আশরাফুল ইসলাম, প্রধান সহকারী সাজেদুল করিম, উচ্চমান সহকারী তৈয়বুর রহমান, উচ্চমান সহকারী সাইফুল ইসলাম, চট্টগ্রাম স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী ফয়জুর রহমান, প্রধান সহকারী মাহফুজুল হক, কম্পিউটার অপারেটর আজমল খান, ময়মনসিংহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, প্রধান সহকারী-কাম হিসাবরক্ষক আব্দুল কুদ্দুস, সিলেটের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী নুরুল হক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা গৌছ আহমেদ, উচ্চমান সহকারী আমান আহমেদ, অফিস সহকারী-কাম কম্পিউটার অপারেটর নেছার আহমেদ চৌধুরী, খুলনা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের ব্যক্তিগত সহকারী ফরিদ হোসেন, অফিস সহকারী মো. মাসুম, প্রধান সহকারী আনোয়ার হোসেন, বরিশাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী মো. রাহাত খান, উচ্চমান সহকারী জুয়েল, রংপুর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের উচ্চমান সহকারী আজিজুর রহমান, স্টেনোগ্রাফার সাইফুল ইসলাম এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম। দুদকের চিঠিতে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধীনস্থ বিভিন্ন কার্যালয়ের কতিপয় দুর্নীতিবাজ, স্বেচ্ছাচারী ও ক্ষমতা অপব্যবহারকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে একই কর্মস্থলে চাকরি করার সুবাদে দুর্নীতির শক্তিশালী বলয় তৈরি করেছে। যা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সুশাসনকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এসব কর্মকর্তা-কর্মচারী ক্ষমতার অপব্যবহার করে অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন বলে জানা গেছে। দুদকে তাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে অনেক অভিযোগ জমা হয়েছে, যা আমাদের গোয়েন্দা ইউনিটের অনুসন্ধান পর্যায়ে রয়েছে। এমন অবস্থায় এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে দুর্নীতি প্রতিরোধকল্পে বর্তমান কর্মস্থল থেকে জরুরি ভিত্তিতে বদলির ব্যবস্থা নিতেও সুপারিশ করেছে দুদক।
এক চিঠিতে এই ২৩ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিবের কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দুদক চিঠি দিয়েছে তারা হলেন- স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (স্বাস্থ্য)-এর কার্যালয়ের সহকারী প্রধান (পরিসংখ্যানবিদ) মীর রায়হান আলী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ফারুক হাসান, প্রধান সহকারী আশরাফুল ইসলাম, প্রধান সহকারী সাজেদুল করিম, উচ্চমান সহকারী তৈয়বুর রহমান, উচ্চমান সহকারী সাইফুল ইসলাম, চট্টগ্রাম স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী ফয়জুর রহমান, প্রধান সহকারী মাহফুজুল হক, কম্পিউটার অপারেটর আজমল খান, ময়মনসিংহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, প্রধান সহকারী-কাম হিসাবরক্ষক আব্দুল কুদ্দুস, সিলেটের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী নুরুল হক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা গৌছ আহমেদ, উচ্চমান সহকারী আমান আহমেদ, অফিস সহকারী-কাম কম্পিউটার অপারেটর নেছার আহমেদ চৌধুরী, খুলনা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের ব্যক্তিগত সহকারী ফরিদ হোসেন, অফিস সহকারী মো. মাসুম, প্রধান সহকারী আনোয়ার হোসেন, বরিশাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী মো. রাহাত খান, উচ্চমান সহকারী জুয়েল, রংপুর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের উচ্চমান সহকারী আজিজুর রহমান, স্টেনোগ্রাফার সাইফুল ইসলাম এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম। দুদকের চিঠিতে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধীনস্থ বিভিন্ন কার্যালয়ের কতিপয় দুর্নীতিবাজ, স্বেচ্ছাচারী ও ক্ষমতা অপব্যবহারকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে একই কর্মস্থলে চাকরি করার সুবাদে দুর্নীতির শক্তিশালী বলয় তৈরি করেছে। যা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সুশাসনকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এসব কর্মকর্তা-কর্মচারী ক্ষমতার অপব্যবহার করে অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন বলে জানা গেছে। দুদকে তাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে অনেক অভিযোগ জমা হয়েছে, যা আমাদের গোয়েন্দা ইউনিটের অনুসন্ধান পর্যায়ে রয়েছে। এমন অবস্থায় এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে দুর্নীতি প্রতিরোধকল্পে বর্তমান কর্মস্থল থেকে জরুরি ভিত্তিতে বদলির ব্যবস্থা নিতেও সুপারিশ করেছে দুদক।