অনলাইন
নারায়ণগঞ্জের শ্বশুরকে হত্যা করে পালানোর সময় জামাই আটক
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
২২ জানুয়ারি ২০১৯, মঙ্গলবার, ১১:১২ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জে পারিবারিক বিরোধে শ্বশুরকে খুন করে পালানোর সময় এলাকাবাসীর হাতে আটক হয়েছে জামাই। এ সময় এলাকাবাসী গণধোলাই দিয়ে ঘাতক জামাই আলমগীর হোসেনকে পুলিশে দিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার রাতে সদর উপজেলার ফতুল্লার আলীগঞ্জ এলাকায় রনি মিয়ার বাড়িতে।
নিহত ওহাব মিয়া (৬০) কিশোরগঞ্জ জেলার বাইজিদপুর এলাকার আবদুল কাদের মিয়ার ছেলে। তিনি এক ছেলে তিন মেয়ে ও স্ত্রীসহ স্বপরিবারে রনি মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থেকে রাজমিস্ত্রীর কাজ করতেন।
নিহতের বড় মেয়ে রোকসানা বেগম জানান, তার ছোট বোন শাহানাজ বেগমকে সাত মাস পূর্বে ফতুল্লা রেলষ্টেশন এলাকার সাত্তার গাজীর ছেলে আলমগীর হোসেনের সঙ্গে বিয়ে দেয়া হয়। বিয়ের সময় দুই ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ ৫০ হাজার টাকা দেয়া হয় আলমগীরকে।
তিনি আরো জানান, বিয়ের পর থেকে আলমগীর হোসেন যৌতুকের দাবীতে প্রায় সময় শাহানাজকে মারধর করতো। কয়েকদিন আগে মারধর করে শাহানাজকে বাড়ি থেকে বের করে দেয় আলমগীর। এরপর থেকে শাহানাজ বাবার বাড়িতে রয়েছে। সন্ধ্যায় আমাদের আলীগঞ্জের ভাড়া বাড়িতে এসে আলমগীর যৌতুকের টাকা দাবী করে তর্কে জড়িয়ে আমার বাবার পেটে ছুরিকাঘাত করে। এক পর্যায়ে পালানোর সময় এলাকাবাসী আলমগীরকে আটক করে পুলিশে দেয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় বাবাকে শহরের ৩শ শয্যা হাসপাতালে নেয়া হলে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শাহ মঞ্জুর কাদের জানান, পারিবারিক বিরোধে জামাই শশুরকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে। জামাইকে আটক করা হয়েছে। লাশ ময়না তদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত ওহাব মিয়া (৬০) কিশোরগঞ্জ জেলার বাইজিদপুর এলাকার আবদুল কাদের মিয়ার ছেলে। তিনি এক ছেলে তিন মেয়ে ও স্ত্রীসহ স্বপরিবারে রনি মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থেকে রাজমিস্ত্রীর কাজ করতেন।
নিহতের বড় মেয়ে রোকসানা বেগম জানান, তার ছোট বোন শাহানাজ বেগমকে সাত মাস পূর্বে ফতুল্লা রেলষ্টেশন এলাকার সাত্তার গাজীর ছেলে আলমগীর হোসেনের সঙ্গে বিয়ে দেয়া হয়। বিয়ের সময় দুই ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ ৫০ হাজার টাকা দেয়া হয় আলমগীরকে।
তিনি আরো জানান, বিয়ের পর থেকে আলমগীর হোসেন যৌতুকের দাবীতে প্রায় সময় শাহানাজকে মারধর করতো। কয়েকদিন আগে মারধর করে শাহানাজকে বাড়ি থেকে বের করে দেয় আলমগীর। এরপর থেকে শাহানাজ বাবার বাড়িতে রয়েছে। সন্ধ্যায় আমাদের আলীগঞ্জের ভাড়া বাড়িতে এসে আলমগীর যৌতুকের টাকা দাবী করে তর্কে জড়িয়ে আমার বাবার পেটে ছুরিকাঘাত করে। এক পর্যায়ে পালানোর সময় এলাকাবাসী আলমগীরকে আটক করে পুলিশে দেয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় বাবাকে শহরের ৩শ শয্যা হাসপাতালে নেয়া হলে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শাহ মঞ্জুর কাদের জানান, পারিবারিক বিরোধে জামাই শশুরকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে। জামাইকে আটক করা হয়েছে। লাশ ময়না তদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।