প্রথম পাতা
নাটোরে কাউন্সিলরকে কুপিয়ে হত্যা
নাটোর প্রতিনিধি
২১ জানুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
নাটোরের লালপুরে প্রকাশ্যে জামিরুল ইসলাম নামে এক পৌর কাউন্সিলরকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। লালপুর উপজেলার গোপালপুর পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ছিলেন জামিরুল। এ হত্যাকাণ্ডের পর এলাকার পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, গতকাল রোববার দুপুরে পৌর কাউন্সিলর জামিরুল মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। জামিরুল বিরোপাড়া এলাকার বাড়ি থেকে একটু সামনে গেলে সন্ত্রাসীরা তার গতি রোধ করে।
কিছু বুঝে ওঠার আগেই এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। এ সময় তার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। কাউন্সিলর জামিরুলকে গুরুতর আহত অবস্থায় লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। জামিরুল বিরোপাড়া গ্রামের আলহাজ কামরুজ্জামানের ছেলে।
জামিরুল আওয়ামী লীগ নেতা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নাটোরের লালপুর উপজেলা পরিষদের সামনে জামিরুলের প্রতিপক্ষ যুবলীগ নেতা জাহারুল ইসলাম হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। তারপরই জামিরুলের ওপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা। ওই হত্যার জেরে এই হত্যাকাণ্ড কিনা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
এব্যাপারে লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম জুয়েল জানান, হত্যাকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে কাজ করছে পুলিশ। অবিলম্বে এর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে। তবে এখনো কেউ থানায় মামলা বা অভিযোগ করেনি। এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
কিছু বুঝে ওঠার আগেই এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। এ সময় তার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। কাউন্সিলর জামিরুলকে গুরুতর আহত অবস্থায় লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। জামিরুল বিরোপাড়া গ্রামের আলহাজ কামরুজ্জামানের ছেলে।
জামিরুল আওয়ামী লীগ নেতা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নাটোরের লালপুর উপজেলা পরিষদের সামনে জামিরুলের প্রতিপক্ষ যুবলীগ নেতা জাহারুল ইসলাম হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। তারপরই জামিরুলের ওপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা। ওই হত্যার জেরে এই হত্যাকাণ্ড কিনা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
এব্যাপারে লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম জুয়েল জানান, হত্যাকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে কাজ করছে পুলিশ। অবিলম্বে এর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে। তবে এখনো কেউ থানায় মামলা বা অভিযোগ করেনি। এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।