প্রথম পাতা
গণমাধ্যমের বিকাশ শেখ হাসিনার হাত ধরেই
স্টাফ রিপোর্টার
২১ জানুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ১০:২৩ পূর্বাহ্ন
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যমের বিকাশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই হয়েছে। গতকাল দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ‘মিট দ্য প্রেস’- অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আমাদের দেশে আগে এতগুলো টেলিভিশন চ্যানেল ছিল না। এখন প্রায় ৩০টা চ্যানেল চলছে। আরো বেশ কয়েকটি সম্প্রচারে আসবে খুব শিগগিরই। হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশে যতগুলো টেলিভিশন চ্যানেল আছে কলকাতায়ও এতগুলো চ্যানেল নেই। আবার আমাদের দেশে যে পরিমাণ অনলাইন গণমাধ্যম আছে, সেগুলো অনেক দেশেই নেই। এমন কি, ভারত তো আমাদের চেয়ে অনেক বড় দেশ, যদি আমরা পশ্চিম বাংলার কথা চিন্তা করি, সেখানে কিন্তু এতগুলো অনলাইন মিডিয়া নেই। শুধু পশ্চিম বাংলা না অনেক দেশেই নেই।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে বিপ্লব ঘটেছে, এটি সত্যিই অভাবনীয়। সুতরাং গণমাধ্যমের বিকাশ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিকাশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই হয়েছে। তিনি বলেন, যেকোনো মাধ্যম বিকাশের পাশাপাশি সেই মাধ্যম যাতে রাষ্ট্রের কল্যাণে, সমাজের কল্যাণে, সমাজকে সঠিক খাতে প্রবাহিত করার ক্ষেত্রে সঠিকভাবে কাজ করতে পারে সেটি মাথায় রাখতে হয়। আর সমাজকে সঠিক খাতে প্রবাহিত করার ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা অপরিসীম। আমরা গণমাধ্যমের কাছে সেই সহযোগিতা চাই। নিজেদের কারণেই বিএনপির রাজনৈতিক বিপর্যয় ঘটেছে মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে বিএনপি জনগণের জন্য রাজনীতি করেনি। তারা নিজেদের ইস্যু নিয়ে ব্যস্ত ছিল। তারা এই কয়েক বছরে খালেদা জিয়ার মুক্তি, দণ্ডিত আসামি তারেক রহমানকে দেশে ফেরানো, নিরপেক্ষ সরকার- এসব ইস্যু নিয়ে রাজপথে সক্রিয় ছিল।
এগুলো জনকল্যাণভিত্তিক বা জনগণের বিষয় নয়। সঙ্গতকারণেই যে দল নিজেদের স্বার্থে রাজনীতি করেছে তারা জনগণের ভালোবাসা পেতে পারে না। তারা এসব স্বার্থসিদ্ধির জন্য পেট্রোল বোমা হামলাসহ আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়েছে। জনগণের প্রতিপক্ষ হিসেবে নিজেদের দাঁড় করিয়েছে। হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে শক্ত বিরোধী দল চাই, কিন্তু সরকার বা কেউ তো শক্ত বিরোধী দল বানাতে সাহায্য করবে না। নিজেদেরকেই হতে হবে। কিন্তু বিএনপি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় তা হতে পারছে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের পেশাগত প্রসার ও দক্ষতা বাড়াতে আমি কাজ করে যাবো। ডিজিটাইল আইন নিয়ে সাংবাদিকদের যেসব উদ্বিগ্নতার জায়গা রয়েছে সে বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখা হবে। অনলাইন নিউজপোর্টালের বিষয়ে তিনি বলেন, অনলাইন নীতিমালা বাস্তবায়নের কাজ চলছে। নীতিমালা তৈরি হলে এগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে। এসময় তিনি সাংবাদিকদের আবাসন নিশ্চিত করার জন্য কাজ করারও আশ্বাস দেন।
সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যা নিয়ে সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যার বিচারের অগ্রগতি এবং তাদের বিচারের জন্য সংশ্লিষ্ট যারা কাজ করছেন তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। কারণ, সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবে ও দায়বদ্ধতা নিয়ে সমান্তরালে কাজ করতে পারলে এই মাধ্যমকে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ইউরোপ, আমেরিকার গণমাধ্যমের লেভেলে নিয়ে যাওয়া যাবে। সাংবাদিকদের ওয়েজবোর্ড নিয়ে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নতুনভাবে মন্ত্রিসভা কমিটি গঠন করে দেবেন। এরপর সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হবে। সকল স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করে যতদ্রুত সম্ভব ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের কাজ করা হবে। মিট দ্য প্রেসের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন ডিআরইউ’র সভাপতি ইলিয়াস হোসেন। তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের জীবনবৃত্তান্ত তুলে ধরেন সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ খান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে বিপ্লব ঘটেছে, এটি সত্যিই অভাবনীয়। সুতরাং গণমাধ্যমের বিকাশ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিকাশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই হয়েছে। তিনি বলেন, যেকোনো মাধ্যম বিকাশের পাশাপাশি সেই মাধ্যম যাতে রাষ্ট্রের কল্যাণে, সমাজের কল্যাণে, সমাজকে সঠিক খাতে প্রবাহিত করার ক্ষেত্রে সঠিকভাবে কাজ করতে পারে সেটি মাথায় রাখতে হয়। আর সমাজকে সঠিক খাতে প্রবাহিত করার ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা অপরিসীম। আমরা গণমাধ্যমের কাছে সেই সহযোগিতা চাই। নিজেদের কারণেই বিএনপির রাজনৈতিক বিপর্যয় ঘটেছে মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে বিএনপি জনগণের জন্য রাজনীতি করেনি। তারা নিজেদের ইস্যু নিয়ে ব্যস্ত ছিল। তারা এই কয়েক বছরে খালেদা জিয়ার মুক্তি, দণ্ডিত আসামি তারেক রহমানকে দেশে ফেরানো, নিরপেক্ষ সরকার- এসব ইস্যু নিয়ে রাজপথে সক্রিয় ছিল।
এগুলো জনকল্যাণভিত্তিক বা জনগণের বিষয় নয়। সঙ্গতকারণেই যে দল নিজেদের স্বার্থে রাজনীতি করেছে তারা জনগণের ভালোবাসা পেতে পারে না। তারা এসব স্বার্থসিদ্ধির জন্য পেট্রোল বোমা হামলাসহ আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়েছে। জনগণের প্রতিপক্ষ হিসেবে নিজেদের দাঁড় করিয়েছে। হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে শক্ত বিরোধী দল চাই, কিন্তু সরকার বা কেউ তো শক্ত বিরোধী দল বানাতে সাহায্য করবে না। নিজেদেরকেই হতে হবে। কিন্তু বিএনপি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় তা হতে পারছে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের পেশাগত প্রসার ও দক্ষতা বাড়াতে আমি কাজ করে যাবো। ডিজিটাইল আইন নিয়ে সাংবাদিকদের যেসব উদ্বিগ্নতার জায়গা রয়েছে সে বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখা হবে। অনলাইন নিউজপোর্টালের বিষয়ে তিনি বলেন, অনলাইন নীতিমালা বাস্তবায়নের কাজ চলছে। নীতিমালা তৈরি হলে এগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে। এসময় তিনি সাংবাদিকদের আবাসন নিশ্চিত করার জন্য কাজ করারও আশ্বাস দেন।
সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যা নিয়ে সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যার বিচারের অগ্রগতি এবং তাদের বিচারের জন্য সংশ্লিষ্ট যারা কাজ করছেন তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। কারণ, সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবে ও দায়বদ্ধতা নিয়ে সমান্তরালে কাজ করতে পারলে এই মাধ্যমকে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ইউরোপ, আমেরিকার গণমাধ্যমের লেভেলে নিয়ে যাওয়া যাবে। সাংবাদিকদের ওয়েজবোর্ড নিয়ে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নতুনভাবে মন্ত্রিসভা কমিটি গঠন করে দেবেন। এরপর সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হবে। সকল স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করে যতদ্রুত সম্ভব ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের কাজ করা হবে। মিট দ্য প্রেসের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন ডিআরইউ’র সভাপতি ইলিয়াস হোসেন। তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের জীবনবৃত্তান্ত তুলে ধরেন সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ খান।