বাংলারজমিন
বকশীগঞ্জে কৃষক খুন
বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
২১ জানুয়ারি ২০১৯, সোমবার, ৯:০০ পূর্বাহ্ন
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় অজ্ঞাত দুর্বৃত্তদের হামলায় ছমর আলী (৬০) নামের একজন কৃষক খুন হয়েছেন। হামলায় ছমর আলীর ছেলে নূর হোসেন গুরুতর আহত হয়েছেন। ১৯শে জানুয়ারি রাত সোয়া ৮টার দিকে উপজেলার সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বাঙ্গালপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ছমর আলী ওই ইউনিয়নের বাঙ্গালপাড়া গ্রামের মৃত সাদেক আলীর ছেলে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবু জানান, সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বাঙ্গালপাড়া গ্রামের কৃষক ছমর আলী ও তার ছেলে নূর হোসেন ১৯শে জানুয়ারি রাতে একই ইউনিয়নের কামালেরবাত্তী গ্রামের আত্মীয় বাড়ি থেকে ফিরছিলেন।
পথে রাত সোয়া ৮টার দিকে তাদের বাড়ির কাছেই দশানী নদীর পাড়ে দেশীয় ধারালো অস্ত্রহাতে অজ্ঞাত কয়েক দুর্বৃত্ত তাদেরকে আটক করে লাঠিপেটা এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপায়। এতে ছমর আলী ঘটনাস্থলেই নিহত হন। গুরুতর আহত হন তার ছেলে নূর হোসেন (৩০)। নূর হোসেনের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে গিয়ে গুরুতর আহত নূর হোসেনকে উদ্ধার করে বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। জমিজমা নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা ধারণা করছেন। এ ঘটনার খবর পেয়ে রাত ১০টার দিকে দেওয়ানগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাক সরকার ও বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মাহাবুবুল আলম পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ বিষয়ে বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মাহাবুবুল আলম জানান, নিহত ছমর আলীর মরদেহের সুরতহাল তৈরি করে রাতেই থানায় নেয়া হয়েছে। ২০শে জানুয়ারি সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি জামালপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। জমিজমা নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ হামলা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি। এ ব্যাপারে থানায় একটি হত্যা মামলা করা হবে। প্রসঙ্গত, একই এলাকার সাহাজলের সঙ্গে ছরম আলীর জমিসংক্রন্ত বিষয় নিয়ে পূর্ব থেকেই এদের মাঝে শত্রুতা বিরাজ করছে। এদের মধ্যে বেশ কয়েকটি মামলা চলে আসছে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবু জানান, সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বাঙ্গালপাড়া গ্রামের কৃষক ছমর আলী ও তার ছেলে নূর হোসেন ১৯শে জানুয়ারি রাতে একই ইউনিয়নের কামালেরবাত্তী গ্রামের আত্মীয় বাড়ি থেকে ফিরছিলেন।
পথে রাত সোয়া ৮টার দিকে তাদের বাড়ির কাছেই দশানী নদীর পাড়ে দেশীয় ধারালো অস্ত্রহাতে অজ্ঞাত কয়েক দুর্বৃত্ত তাদেরকে আটক করে লাঠিপেটা এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপায়। এতে ছমর আলী ঘটনাস্থলেই নিহত হন। গুরুতর আহত হন তার ছেলে নূর হোসেন (৩০)। নূর হোসেনের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে গিয়ে গুরুতর আহত নূর হোসেনকে উদ্ধার করে বকশীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। জমিজমা নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা ধারণা করছেন। এ ঘটনার খবর পেয়ে রাত ১০টার দিকে দেওয়ানগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাক সরকার ও বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মাহাবুবুল আলম পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ বিষয়ে বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মাহাবুবুল আলম জানান, নিহত ছমর আলীর মরদেহের সুরতহাল তৈরি করে রাতেই থানায় নেয়া হয়েছে। ২০শে জানুয়ারি সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি জামালপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। জমিজমা নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ হামলা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি। এ ব্যাপারে থানায় একটি হত্যা মামলা করা হবে। প্রসঙ্গত, একই এলাকার সাহাজলের সঙ্গে ছরম আলীর জমিসংক্রন্ত বিষয় নিয়ে পূর্ব থেকেই এদের মাঝে শত্রুতা বিরাজ করছে। এদের মধ্যে বেশ কয়েকটি মামলা চলে আসছে।