দেশ বিদেশ
যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক মনিরের মামলায় ঘনিষ্ঠ নজর রাখছে যুক্তরাষ্ট্র
মানবজমিন ডেস্ক
২০ জানুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
সিলেটের সুনামগঞ্জ থেকে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাগরিক মোহাম্মদ জুবাইর মনিরের মামলার বিষয়ে ঘনিষ্ঠ নজরদারি করছে যুক্তরাষ্ট্র। নিউ ইয়র্কের সিনেটর কার্স্টেন গিলিব্রান্ডকে লেখা এক চিঠিতে এ কথা জানিয়েছে ঢাকায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস। এতে বলা হয়েছে, আমরা ২০১৯ সালের ১০ই জানুয়ারি সাক্ষাৎ করেছি মিস্টার মনিরের সঙ্গে। তিনি বলেছেন, তিনি সুস্থ আছেন। আমরা জানতে পেরেছি, জুবাইর মনিরের মামলাটি আইসিটিতে উঠবে ২০শে জানুয়ারি। এ বিষয়ে পরিবর্তিত অবস্থার দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছে দূতাবাস। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। গত ১৯শে ডিসেম্বর জুবাইর মনিরকে সুনামগঞ্জ থেকে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে আসার চার দিন পরেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পরিবার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন। তার পরিবারের দাবি, যুদ্ধের সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর। এর স্বপক্ষে তাদের কাছে প্রমাণ আছে। তাদের আরো অভিযোগ, তাকে গ্রেপ্তারের পর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেয়া হচ্ছে না তাকে। জুবাইর মনিরকে গ্রেপ্তারের ২২ দিনেরও বেশি পরে গত ১০ই জানুয়ারি তার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের কনসুলার সুবিধা দেয়া হয়েছে। তার পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের সিনেটর কার্স্টেন গিলিব্রান্ডের কাছে সহায়তার জন্য যাওয়ার পরই এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তার অফিসের মাধ্যমেই পরিবারটি জুবাইর মনির বিষয়ে কিছু তথ্য পাচ্ছে।
ওয়াশিংটন থেকে বিবিসির সাংবাদিক ব্রজেশ উপাধ্যায় এসব নিয়ে একটি প্রতিবেদনে লিখেছেন। তিনি লিখেছেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে জুবাইর মনিরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই সময় তিনি নিজের দেশ সফরে ছিলেন। তার পরিবার বলছে, ১৯৭১ সালের ওই যুদ্ধের সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর। ১৮ই জানুয়ারি ‘ইউএস সিটিজেন অ্যারেস্টেড ফর ওয়ার ক্রাইমস ইন বাংলাদেশ ওয়াজ অনলি ১৩’ শীর্ষক প্রতিবেদনে ব্রজেশ আরো লিখেছেন, মোহাম্মদ জুবাইর মনির নিউ ইয়র্কভিত্তিক একজন ব্যবসায়ী। তিনি বাংলাদেশে অবতরণের চার সপ্তাহ পরে ১৯শে ডিসেম্বর তার গ্রামের বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত তার পরিবার বলছে, তাকে পরিবারের সঙ্গে একটি ফোনও করতে দেয়া হচ্ছে না। জুবাইর মনিরের বিচার হবে ২০১০ সালে বাংলাদেশ সরকার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত আইসিটিতে। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যারা যুদ্ধাপরাধ করেছিল তাদের বিরুদ্ধে বিচার করার জন্য এ আদালত গঠন করা হয়েছে।
ওয়াশিংটন থেকে বিবিসির সাংবাদিক ব্রজেশ উপাধ্যায় এসব নিয়ে একটি প্রতিবেদনে লিখেছেন। তিনি লিখেছেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে জুবাইর মনিরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই সময় তিনি নিজের দেশ সফরে ছিলেন। তার পরিবার বলছে, ১৯৭১ সালের ওই যুদ্ধের সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর। ১৮ই জানুয়ারি ‘ইউএস সিটিজেন অ্যারেস্টেড ফর ওয়ার ক্রাইমস ইন বাংলাদেশ ওয়াজ অনলি ১৩’ শীর্ষক প্রতিবেদনে ব্রজেশ আরো লিখেছেন, মোহাম্মদ জুবাইর মনির নিউ ইয়র্কভিত্তিক একজন ব্যবসায়ী। তিনি বাংলাদেশে অবতরণের চার সপ্তাহ পরে ১৯শে ডিসেম্বর তার গ্রামের বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত তার পরিবার বলছে, তাকে পরিবারের সঙ্গে একটি ফোনও করতে দেয়া হচ্ছে না। জুবাইর মনিরের বিচার হবে ২০১০ সালে বাংলাদেশ সরকার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত আইসিটিতে। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যারা যুদ্ধাপরাধ করেছিল তাদের বিরুদ্ধে বিচার করার জন্য এ আদালত গঠন করা হয়েছে।