খেলা
ভীষণ নার্ভাস ছিলেন তামিম
স্পোর্টস ডেস্ক
২০ জানুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৯:০৯ পূর্বাহ্ন
আসরে ব্যাট হাতে ৫ ইনিংসে তামিম ইকবালের সাকুল্যে সংগ্রহ ছিল ৬০ রান। এতে তামিমের ছিল শেষ দুই ম্যাচে ০ রানে আউট হওয়ার হতাশা। ক্যারিয়ারে কখনো টানা দুই ম্যাচে ‘ডাক’ মারতে দেখা যায়নি তাকে। অবশেষে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের ষষ্ঠ ম্যাচে এসে তামিমের ব্যাটে রান দেখতে পায় বিপিএল। খুলনা টাইটান্সের বিপক্ষে বড় টার্গেটে ম্যাচজয়ী ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন দেশসেরা এ ওপেনার। আর সিলেটে জয় শেষে তামিম ইকবাল বলেন, ‘ম্যাচের আগে ভীষণ নার্ভাস ছিলাম আমি। আমার মনে হয় না গত সাত-আট বছরে আমি এত নার্ভাস ছিলাম কোনো খেলার আগে। আমি স্যারকে বলছিলাম (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন)- স্যার আমার খুব ভয় লাগছে। তিনি তার মতো করে আমাকে আত্মবিশ্বাস দিয়েছেন। এমনকি শহীদ আফ্রিদি এসে তার গল্পগুলো বলছিল। ওরাও বুঝেছিল আমার অবস্থা। আমি একদমই স্বাভাবিক ছিলাম না। আমার মনে হয় না কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচেও আমি এমন পরিস্থিতিতে পড়েছি।’
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের আগের ম্যাচেও খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন তামিম ইকবাল। ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো পরপর দুই ম্যাচে ‘শূন্য’ মারার পরেও সেদিন ফুরফুরে মেজাজেই ছিলেন তামিম। সেদিন তামিম বলেছিলেন, নিজের রান-খরা নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন তিনি। কারণ তিনি জানেন, কেবল একটি ইনিংসই পুরো পরিস্থিতি পাল্টে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। শুক্রবার সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খুলনা টাইটান্সের বিপক্ষে ব্যাট হাতে নিজেকে খুঁজে পান তামিম ইকবাল। ১৮২ রানের বড় টার্গেটে ব্যাট হাতে ওপেনিংয়ে এনামুল হক বিজয়ের সঙ্গে ১১৫ রানের জুটি গড়েন তামিম। আর নিজের উইকেট দেয়ার আগে ৪২ বলে ৭৩ রানের ইনিংসে তামিম হাঁকান এক ডজন বাউন্ডারি ও একটি ছক্কা। আর ম্যাচ শেষে তামিম বলেন, ‘প্রথম ছক্কাটা মেরেই সাহসটা আসে। প্রথম বাউন্ডারিটাও মনে হয়েছে হঠাৎ করেই হয়ে গেল। ছক্কাটা মারার পর সাহস এলো। পরে একটা দুইটা সিঙ্গেল আসার পর ভালো বোধ করছিলাম। আসলে আমি যে ধরনের ব্যাটসম্যান, তাতে রানটা খুব বড় ব্যাপার। আমি কতটি বল খেলেছি এটার চেয়েও আমি কত রান করলাম, সেটা গুরুত্বপূর্ণ আমার কাছে। পাঁচ বলে যদি ২০ রান করে ফেলি, সেই বিশটি রানই আমার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমার মনে হয় একজন ব্যাটসম্যান যখন খারাপ ফর্মে থাকে, তখন হঠাৎ করেই একটা ইনিংস খেলে সে ভালো ফর্মে চলে আসে না। এই মুহূর্তে আমি নিজেকে মনে করবো না যে ফর্মে চলে এসেছি। তবে আমি হারানো বিশ্বাসটা খুঁজে পেয়েছি পরের ম্যাচে খেলার জন্য। ফর্মে এসেছি কিনা সেটা বলতে পারবো না।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের আগের ম্যাচেও খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন তামিম ইকবাল। ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো পরপর দুই ম্যাচে ‘শূন্য’ মারার পরেও সেদিন ফুরফুরে মেজাজেই ছিলেন তামিম। সেদিন তামিম বলেছিলেন, নিজের রান-খরা নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন তিনি। কারণ তিনি জানেন, কেবল একটি ইনিংসই পুরো পরিস্থিতি পাল্টে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। শুক্রবার সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খুলনা টাইটান্সের বিপক্ষে ব্যাট হাতে নিজেকে খুঁজে পান তামিম ইকবাল। ১৮২ রানের বড় টার্গেটে ব্যাট হাতে ওপেনিংয়ে এনামুল হক বিজয়ের সঙ্গে ১১৫ রানের জুটি গড়েন তামিম। আর নিজের উইকেট দেয়ার আগে ৪২ বলে ৭৩ রানের ইনিংসে তামিম হাঁকান এক ডজন বাউন্ডারি ও একটি ছক্কা। আর ম্যাচ শেষে তামিম বলেন, ‘প্রথম ছক্কাটা মেরেই সাহসটা আসে। প্রথম বাউন্ডারিটাও মনে হয়েছে হঠাৎ করেই হয়ে গেল। ছক্কাটা মারার পর সাহস এলো। পরে একটা দুইটা সিঙ্গেল আসার পর ভালো বোধ করছিলাম। আসলে আমি যে ধরনের ব্যাটসম্যান, তাতে রানটা খুব বড় ব্যাপার। আমি কতটি বল খেলেছি এটার চেয়েও আমি কত রান করলাম, সেটা গুরুত্বপূর্ণ আমার কাছে। পাঁচ বলে যদি ২০ রান করে ফেলি, সেই বিশটি রানই আমার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমার মনে হয় একজন ব্যাটসম্যান যখন খারাপ ফর্মে থাকে, তখন হঠাৎ করেই একটা ইনিংস খেলে সে ভালো ফর্মে চলে আসে না। এই মুহূর্তে আমি নিজেকে মনে করবো না যে ফর্মে চলে এসেছি। তবে আমি হারানো বিশ্বাসটা খুঁজে পেয়েছি পরের ম্যাচে খেলার জন্য। ফর্মে এসেছি কিনা সেটা বলতে পারবো না।